শুক্রবার, মে ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের সম্ভাবনা সীমাহীন: চীনা রাষ্ট্রদূত

চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্কের সম্ভাবনা ‘সীমাহীন’ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নবনিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

সোমবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যায় চীনা দূতাবাসে নতুন দূতের সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, চীন ও বাংলাদেশ স্বাভাবিক সম্পর্কের অংশীদার; কারণ, উভয়েই উন্নয়নশীল ও বিপুল জনসংখ্যার দেশ। একইসঙ্গে আমাদের মধ্যে অমীমাংসিত বিরোধ কিংবা ঐতিহাসিক কোনো বোঝা নেই।’

ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বৃহৎ প্রকল্পগুলোর সহযোগিতা ঢাকা ও বেইজিংয়ের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। উভয় দেশের মধ্যকার সহযোগিতা দু’দেশের জনগণের কল্যাণকেও আরো উন্নত করবে।’

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সড়ক, সেতু, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বন্দর ও অন্যান্য অবকাঠামো প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে যা বাংলাদেশের ভৌগলিক চিত্রকে নতুন আকার দিয়েছে। এছাড়া ১০ লাখেরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও বাংলাদেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে।’

তিনি আরও বলেন, চীন ও বাংলাদেশ আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক বিষয়ে নিবিড়ভাবে সহযোগিতা ও সমন্বয় করবে যেন অনিশ্চিত ও অস্থির বিশ্বে আরো স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা তৈরি করা যায়।

‘চীন সার্বিক অর্থেই আধুনিক সমাজতান্ত্রিক দেশের দিকে নতুন যাত্রা করেছে যেখানে বাংলাদেশ অপরূপ স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গঠনে ‘রূপকল্প ২০৪১’ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে,’ বলেন তিনি।

রাষ্ট্রদূত আশা করে বলেন, চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নশীল দেশগুলোর একে অপরকে বুঝতে, বিশ্বাস করতে ও সমর্থন যোগাতে একটি ভালো উদাহরণ তৈরি করবে।

তিনি বলেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে দু’দেশের জনগণের মধ্যে অন্তরঙ্গতা, অনুরূপ ধারণা ও মূল্যবাধের স্বাভাবিক অনুভূতি রয়েছে।

চীনা রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫০এর দশকে দু’বার চীন সফর করেছিলেন। ওই ভ্রমণকালে তিনি যা দেখেছিলেন তাতে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং ‘আমার দেখা নয়া চীন’ নামে একটি ভ্রমণকাহিনী লিখেছিলেন যা তার চীন সম্পর্কিত সদয় ও উষ্ণ অনুভূতি বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ে ও মনে স্থান করে নিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং পররাষ্ট্র সচিব (পশ্চিম) শাব্বির আহমেদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া বাংলাদেশ সরকার, সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক দল, উদ্যোক্তা, বিশ্ববিদ্যালয়, থিংক ট্যাংক, সংবাদ মাধ্যম, ঢাকায় কর্মরত সব বিদেশি মিশন এবং স্থানীয় চীনা কমিউনিটির চারশ’রও বেশি বিশিষ্ট ব্যক্তি এ অন্ষ্ঠুানে উপস্থিত ছিলেন।

নতুন দূতকে স্বাগত জানানো শেষে চীনা দূতাবাসের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তারা আশা করছেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিভাবকত্বে চীন ও বাংলাদেশ সুস্থ ও স্থিতিশীল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতি অব্যাহত রাখবে। পাশাপাশি চীন ও বাংলাদেশের বাস্তব সহযোগিতা এক নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে এবং যৌথভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের উদাহরণ তৈরি করবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

অধ্যাপক ইউনূস ‘পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন’ : নাহিদ ইসলাম

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন, এমনবিস্তারিত পড়ুন

সেনানিবাসে আশ্রয় নেয়া সেই ৬২৬ জনের তালিকা প্রকাশ

৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে প্রাণরক্ষায় রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ মোট ৬২৬ জনকে বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

সেনানিবাসে ৬২৬ জনকে আশ্রয়, ব্যাখ্যা দিলো আইএসপিআর

জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসের অভ্যন্তরে প্রাণ রক্ষার্থে আশ্রয়গ্রহণকারী ৬২৬ জনের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীরবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন নাহিদ-হাসনাত
  • আফসোস করে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
  • বিভাজনমূলক বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেন মাহফুজ আলম
  • উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৫ সিদ্ধান্ত
  • সরকারি চাকরি আইন সংশোধনে অধ্যাদেশ অনুমোদন
  • মানবিক করিডোর নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: উপ-প্রেস সচিব
  • রিট খারিজ, ঢাকা দক্ষিণের মেয়র পদে ইশরাককে শপথ পড়াতে বাধা নেই
  • ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
  • নিজেই দায়িত্ব থেকে সরে যেতে চান পররাষ্ট্র সচিব : উপদেষ্টা
  • সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে কোন নির্বাচন আগে হবে: ইসি
  • ‘যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক’ প্রশ্নে যা বললেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা
  • সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা