রবিবার, জুন ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভার্চুয়াল বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের যে বার্তা দিল বিএনপির হাইকমান্ড

গ্রেফতার ও সাজার চাপে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা ফের চাঙা হয়েছে। শনিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছে।

তাদের মনোবল আরও বেড়েছে। সরকার পদত্যাগের একদফা দাবি আদায়েও তারা আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। তাই মাঠের আন্দোলন সামনে আরও কঠোর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি নেতারা বলেন, দশ দিন ধরে সব সাংগঠনিক জেলার পর সাবেক সংসদ সদস্য ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গেও ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে মূল বার্তাই ছিল, বিএনপির জন্য এই আন্দোলন বাঁচা-মরার লড়াই। এ লড়াইয়ে হারলে কেউ রেহাই পাবে না। তাই দ্বন্দ্ব ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে মাঠে থাকতে হবে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে। স্থানীয় রাজনীতিতে যাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল, তারাও একই ব্যানারে পাশাপাশি ছিলেন।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে নেতাকর্মীরা নিজ বাসায় থাকতে পারছেন না। মহাসচিবসহ অনেক নেতাকর্মী কারাগারে। সাজা দেওয়া হয়েছে এক হাজারেরও বেশি নেতাকর্মীকে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ করে রাজধানীর বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি তাদেরও প্রত্যাশায় ছিল না। সেখানে সাধারণ জনগণেরও অংশগ্রহণ ছিল অনেক। এটি মূলত নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।

গ্রেফতার, হামলা-মামলা ও সাজা দিয়ে আন্দোলন দমানো যায় না, যার প্রমাণ বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মীরা দেখিয়েছেন। এতে এখন সারা দেশের নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়েছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পেরেছে বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে। সূত্রমতে, ঢাকা মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে আশপাশের জেলার নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। আগামী দিনের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তা সফল করতে তাদের রাজধানীতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আমরা একটা আদর্শিক লড়াই করছি। জনগণের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এই লড়াই। বিএনপি নেতাকর্মীরা সেই আদর্শের প্রতি ঐক্যবদ্ধ। এত হামলা, মামলা, নিপীড়নের পরও নেতাকর্মীরা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। নেতাকর্মীরা আজ ঘরে থাকতে পারছে না, তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তারপরও সবাই কিন্তু আজ এক হয়ে আছে। তার কারণ জনগণের একটা বিরাট শক্তির সমর্থন রয়েছে বিএনপির আন্দোলনে। সবাই পরিবর্তন চায়। সামনে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই দাবি আদায় করবে বিএনপি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

২০২২ সাল থেকে র‌্যাবের গোপন সেলে ছিলেন সুব্রত বাইন: গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন

র‌্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) গোপন সেলে ২০২২ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৬-৭বিস্তারিত পড়ুন

সংবাদমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়ানোয় উদ্বিগ্ন প্রেস সচিব

বাংলাদেশে অপ-সাংবাদিকতার ফলে ক্ষুব্ধ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।বিস্তারিত পড়ুন

  • দেশে ফিরতে হবে কাদের ও কারা পাবেন স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, জানালো ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
  • নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রকাশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: নাহিদ ইসলাম
  • নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘বিচারকদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ ছিল ষোড়শ সংশোধনী মামলার মূল উদ্দেশ্য’
  • ‘ডা. জোবাইদা-জায়মা রহমানের নামে কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই’
  • ডা. জুবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে : বিএনপি
  • যে কৌশলে বুদ্ধিজীবী তদবির করেছিলেন, প্রকাশ করলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
  • নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ ঈদযাত্রা নিশ্চিতে অভিযোগ থাকলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • গুমের একেকটি ঘটনা ভয়াবহ, গা শিউরে ওঠার মতো: প্রধান উপদেষ্টা
  • রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি
  • এখন থেকে ভুল সংবাদ পরিবেশন করলে ব্যবস্থা: উপ-প্রেস সচিব
  • শেখ মুজিব, তাজউদ্দিনসহ যুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবর ভুয়া: উপদেষ্টা ফারুকী