সোমবার, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভার্চুয়াল বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের যে বার্তা দিল বিএনপির হাইকমান্ড

গ্রেফতার ও সাজার চাপে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা ফের চাঙা হয়েছে। শনিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে এই উপস্থিতি নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছে।

তাদের মনোবল আরও বেড়েছে। সরকার পদত্যাগের একদফা দাবি আদায়েও তারা আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। তাই মাঠের আন্দোলন সামনে আরও কঠোর করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপি নেতারা বলেন, দশ দিন ধরে সব সাংগঠনিক জেলার পর সাবেক সংসদ সদস্য ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গেও ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে মূল বার্তাই ছিল, বিএনপির জন্য এই আন্দোলন বাঁচা-মরার লড়াই। এ লড়াইয়ে হারলে কেউ রেহাই পাবে না। তাই দ্বন্দ্ব ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে মাঠে থাকতে হবে।

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ জেলা ও মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে এর প্রতিফলন দেখা গেছে। স্থানীয় রাজনীতিতে যাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল, তারাও একই ব্যানারে পাশাপাশি ছিলেন।

বিএনপির একাধিক নীতিনির্ধারকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে নেতাকর্মীরা নিজ বাসায় থাকতে পারছেন না। মহাসচিবসহ অনেক নেতাকর্মী কারাগারে। সাজা দেওয়া হয়েছে এক হাজারেরও বেশি নেতাকর্মীকে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ করে রাজধানীর বিজয় র‌্যালিতে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর উপস্থিতি তাদেরও প্রত্যাশায় ছিল না। সেখানে সাধারণ জনগণেরও অংশগ্রহণ ছিল অনেক। এটি মূলত নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।

গ্রেফতার, হামলা-মামলা ও সাজা দিয়ে আন্দোলন দমানো যায় না, যার প্রমাণ বিজয় র‌্যালিতে নেতাকর্মীরা দেখিয়েছেন। এতে এখন সারা দেশের নেতাকর্মীরা আরও চাঙা হয়েছে। গণতান্ত্রিক বিশ্বের কাছেও বার্তা দিতে পেরেছে বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সমর্থন রয়েছে। সূত্রমতে, ঢাকা মহানগরের বিজয় র‌্যালিতে আশপাশের জেলার নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। আগামী দিনের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তা সফল করতে তাদের রাজধানীতে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, ‘আমরা একটা আদর্শিক লড়াই করছি। জনগণের মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এই লড়াই। বিএনপি নেতাকর্মীরা সেই আদর্শের প্রতি ঐক্যবদ্ধ। এত হামলা, মামলা, নিপীড়নের পরও নেতাকর্মীরা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। নেতাকর্মীরা আজ ঘরে থাকতে পারছে না, তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তারপরও সবাই কিন্তু আজ এক হয়ে আছে। তার কারণ জনগণের একটা বিরাট শক্তির সমর্থন রয়েছে বিএনপির আন্দোলনে। সবাই পরিবর্তন চায়। সামনে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই দাবি আদায় করবে বিএনপি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

বাংলাদেশে টাইফয়েড জ্বরের ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব রোধে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টিকাদানবিস্তারিত পড়ুন

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালদ্বীপের চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • পাচারকৃত অর্থ অনুসন্ধানের চেষ্টা করছে সরকার: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও নিরুপায় হয়ে ঘুষ দিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
  • মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকাসহ সারাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত
  • বাংলাদেশিদের জন্য চীনের ভিসা আবেদনের নতুন নির্দেশনা
  • ১৯ বছর পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লুৎফুজ্জামান বাবর
  • ডাকসু-জাকসুতে নির্দিষ্ট সংগঠনকে জালিয়াতি করে জয়ী করেছে কর্তৃপক্ষ : রিজভী
  • সংবিধান সংশোধন-সংস্কার টেকসই করতে প্রয়োজন গণপরিষদ নির্বাচন: এনসিপি
  • জাকসুর ভিপি, জিএস ও এজিএসের কার বাড়ি কোথায়
  • যে ভোট দিয়েছে তাকে বিয়ে করতে চান ডাকসুর ভিপিপ্রার্থী!
  • ফরিদপুরে অবরোধ না তুললে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা