বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কক্সবাজারে পর্যটককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতার ৫

ঢাকা থেকে সপরিবারে কক্সবাজারে বেড়াতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হাওয়ার ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারদের মধ্যে কয়েকজন মামলার এজাহারনামীয় আসামি ও তাদের সহযোগী রয়েছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান।

তিনি আরও জানান, তাদের আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। তবে ধর্ষণকাণ্ডের মূল হোতা আশিক এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে।

প্রসঙ্গত, গত ২২ ডিসেম্বর স্বামী-সন্তানকে জিম্মি ও হত্যার ভয় দেখিয়ে এক নারী পর্যটককে দুই বার দলবেঁধে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ উঠে। অভিযোগ পেয়ে রাত দেড়টার দিকে কক্সবাজারের কলাতলীর ‘জিয়া গেস্ট ইন’ নামে একটি হোটেল থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করে র‌্যাব-১৫। এ ঘটনায় ২৩ ডিসেম্বর দুপুরে হোটেলের ব্যবস্থাপক রিয়াজ উদ্দিন ছোটনকে আটক করা হয়। ঘটনায় জড়িত তিনজনের মধ্যে দুইজনকে শনাক্তও করা হয়েছে।

ওই নারীর বরাত দিয়ে র‌্যাব জানায়, গত বুধবার সকালে ঢাকা থেকে স্বামী-সন্তানসহ কক্সবাজার বেড়াতে আসেন ওই নারী। এরপর কক্সবাজার শহরের হলিডে মোড়ের একটি হোটেলে ওঠেন। সেখান থেকে বিকালে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে ঘুরতে যান। লাবণী পয়েন্টে অপরিচিত এক যুবকের সঙ্গে ওই নারীর স্বামীর ধাক্কা লাগে। পরে কথা কাটাকাটি হয়। এরই জেরে সন্ধ্যায় স্টেডিয়াম সংলগ্ন পর্যটন গলফ মাঠের সামনে থেকে কয়েকজন যুবক তার স্বামী ও ৮ মাসের সন্তানকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নিয়ে যান। অপর একটি অটোরিকশায় তিন যুবক গৃহবধূকে তুলে নেন। পরে তারা পর্যটন গলফ মাঠের পেছনে একটি ঝুপড়ি চায়ের দোকানের পেছনে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন।

সেখান থেকে তাকে জিয়া গেস্ট ইন নামে একটি হোটেলে নেওয়া হয়। সেখানেও তাকে আরেক দফা ধর্ষণ করেন ওই যুবকরা। ঘটনা কাউকে জানালে সন্তান ও স্বামীকে হত্যা করা হবে জানিয়ে হোটেল কক্ষটি বাইরে থেকে বন্ধ করে পালিয়ে যান তারা।

ওই নারীর দাবি, তিনি জিয়া গেস্ট ইনের তৃতীয় তলার জানালা দিয়ে এক যুবকের সহায়তায় কক্ষের দরজা খুলে ৯৯৯-এ ফোন দেন। পুলিশ তাকে থানায় এসে সাধারণ ডায়েরি করার পরামর্শ দেয়। তারপর অপর এক ব্যক্তির সহযোগিতায় কল দেন র‌্যাবকে। পরে র‌্যাব এসে তাকে উদ্ধার করে। পর্যটন গলফ মাঠের এলাকা থেকে তার স্বামী ও সন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় ২৩ ডিসেম্বর রাতে ওই নারীর স্বামী বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন। কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া এলাকার আশিকুল ইসলাম আশিকসহ এজাহারে চারজনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন আশিকের দুই সহযোগী ইস্রাফিল খুদা ওরফে জয়, মেহেদী হাসান ওরফে বাবু এবং হোটেলের ব্যবস্থাপক রিয়াজ উদ্দিন ছোটন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পাঁচ দাবিতে চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের যমুনা অভিমুখে যাত্রা, পুলিশের বাধা

৫ দফা দাবিতে ফের রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনবিস্তারিত পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করতেবিস্তারিত পড়ুন

এনসিপিকে জুলাই সনদে সই করার আহ্বান করেছে সরকার

এনসিপিকে জুলাই সনদে সই করার আহ্বান করেছে সরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

  • হাওরের প্রকল্প স্থগিত
  • কলারোয়ায় দুই মেয়ের পর তৃতীয় মেয়ের জন্ম, নবজাতককে পানিতে ফেলে হ*ত্যা, মা আটক
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়লো, পাবেন দুই ধাপে
  • বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক
  • নির্বাচনে এআই’র অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
  • পর্নো সাইটে চট্টগ্রামের আজিম-মানিকগঞ্জের বৃষ্টির ১১২ ভিডিও, র‍্যাঙ্কিংয়ে অষ্টম
  • বিমানবন্দরের আগুনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি: ইএবি
  • শেখ হাসিনা ও কামাল খালাস পাবেন, প্রত্যাশা আইনজীবীর
  • রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন: মির্জা ফখরুল
  • আন্দোলনরত শিক্ষকরা এখন শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাবেন, আশা শিক্ষা উপদেষ্টার
  • ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানকে স্বাগত, বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে: সালাহউদ্দিন
  • ‘কার্গো ভিলেজে আগুন পোশাক ‎শিল্পের জন্য বড় ক্ষতি’