রবিবার, জুলাই ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গত ১৫ বছরে ৫৯ জন সাংবাদিককে হত্যা, ডিজিটাল আইনে ২৫০ সাংবাদিক নির্যাতনের শিকার : রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যাকাণ্ডের এক যুগ পূর্ণ হলেও অত্যন্ত পীড়াদায়ক যে, বহুল আলোচিত হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত তদন্ত করেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত ১৫ বছরে সাংবাদিক হয়রানি ও নির্যাতনের ৪ হাজারটিরও বেশি ঘটনা ঘটেছে। তার প্রায় প্রতিটির সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের টেন্ডারবাজ, তদবিরবাজ ও দুর্নীতিবাজ নেতাকর্মীরা জড়িত। গণমাধ্যমের তথ্য মতে এ সরকারের আমলে ৫৯ জন সাংবাদিককে হত্যা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ২৫০ এর বেশি সাংবাদিক চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘রহস্যজনকভাবে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে প্রকৃত তদন্তের বিষয়টি। হত্যার পর খুনিরা বাসা থেকে ল্যাপটপ নিয়ে যায়, অথচ সেই ল্যাপটপ ১২ বছরেও উদ্ধার হয়নি। উন্মোচন হয়নি সেই ল্যাপটপে কি গোপনীয় বিষয় ছিল, তার কোনো তথ্যও।’

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন রিজভী।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘সাংবাদিক দম্পতি খুনের ঘটনার পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিদের গ্রেপ্তার করা হবে। দুইদিন পর পুলিশের আইজি বলেছিলেন, তদন্তের ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে। অবিশ্বাস্য বাস্তবতা হলো মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়ার তারিখ এখন পর্যন্ত ১০৫ বার পিছিয়েছে। দুর্নীতি-দুঃশাসন-দুর্বৃত্তায়নে আওয়ামী লীগের বহুমাত্রিক বিশ্ব রেকর্ডের মধ্যে একটি হত্যা মামলায় ১০৫ বার তদন্ত প্রতিবেদন পেছানোও দৃষ্টান্তহীন আরেকটি নতুন বিশ্ব রেকর্ড।’

তিনি বলেন, ‘গত ১২ বছরে বিচার না হওয়ার কারণ হয়ত এই যে সাগর-রুনির অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় এমন কিছু তথ্য-প্রমাণ উঠে এসেছিল এবং তারা এমন কিছু বিষয় জেনে ফেলেছিলেন, যা ক্ষমতাসীনদের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও হুমকিস্বরূপ। যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত ছিল সাগর-রুনির সাংবাদিকতার অন্যতম বিষয়, যে খাতে রাষ্ট্রীয় মদদে লাখ লাখ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। সেই খাতের লুটপাট তথা নেপথ্যের কুশীলবদের সঙ্গে এই হত্যা ও বিচারহীনতার সম্পর্ক থাকা অস্বাভাবিক নয়।’

বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আইন ও সালিশ কেন্দ্র ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী দেশজুড়ে প্রায়ই হত্যা, গুম, খুন ও অপহরণসহ সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। গত ১০ বছরে এ ধরনের ঘটনার শিকার হয়েছেন ৩০ সাংবাদিক, যার বিচার আজও হয়নি। গত ১৫ বছরে সাংবাদিক হয়রানি ও নির্যাতনের ৪ হাজারটিরও বেশি ঘটনা ঘটেছে। তার প্রায় প্রতিটির সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের টেন্ডারবাজ, তদবিরবাজ ও দুর্নীতিবাজ নেতাকর্মীরা জড়িত। গণমাধ্যমের তথ্য মতে এ সরকারের আমলে ৫৯ জন সাংবাদিককে হত্যা হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ২৫০ এর বেশি সাংবাদিক চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছে।’

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো, আর বলতো এখন পর্দা ছুটে গেছে’

একের পর এক ভয়াল অভিজ্ঞতা, শরীরে চিহ্ন, আর মানসিক যন্ত্রণা নিয়ে ফিরেবিস্তারিত পড়ুন

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন চায়: সালাহউদ্দিন

নির্বাচনে প্রার্থী হলে যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন চায়বিস্তারিত পড়ুন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দায়িত্ব অন্তবর্তী সরকারকেই নিতে হবে

দ্রুততম সময়ের মধ্যে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের বিচার, আহত যোদ্ধাদের দায়িত্ব নেওয়া ওবিস্তারিত পড়ুন

  • দলের নাম ভাঙিয়ে অসদাচরণ করলেই ব্যবস্থা : রিজভী
  • দলের কার কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিএনপি, জানালেন রিজভী
  • ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা
  • ভুয়া তথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে
  • সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
  • সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণে সাংবিধানিক কমিটি হবে: ডা. তাহের
  • ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর কোনো মামলায় প্রথম সাজা শেখ হাসিনার
  • ক্ষমতায় এলে চব্বিশের শহীদদের নামে স্থাপনা-সড়কের নামকরণ করবে বিএনপি
  • ২০১৮ সংসদ নির্বাচন : রাতের ভোটের দায় স্বীকার করে নুরুল হুদার জবানবন্দি
  • ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি
  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি