রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নির্বাচনকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, প্রত্যেকটি নির্বাচনে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ভূমিকা অপরিসীম। তাদের নির্বাচনে আসার যেমন অধিকার রয়েছে; আবার নির্বাচনে অংশ না নেওয়ারও অধিকার রয়েছে। তবে বাংলাদেশের আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।

রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘নির্বাচন এবং গণতন্ত্র : দক্ষিণ এশিয়ার দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক আইডিডিবি আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্তের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, একাত্তর টিভির সিইও মোজাম্মেল বাবু, ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক এম মঞ্জুরুল ইসলাম, প্রেস ক্লাব অব ইন্ডিয়ার সভাপতি গৌতম লাহিড়ী, ভারতীয় দৈনিক জাগরণের কূটনৈতিক বিষয়ক প্রতিবেদক জে প্রকাশ রঞ্জন, টাইমস নাও টিভির কনসাল্টিং সম্পাদক সৃঞ্জয় চৌধুরী ও ভারতীয় সাংবাদিক নন্দিতা রয় প্রমুখ।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখনো উপনিবেশ মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। এখানকার অধিকাংশ মানুষ দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপ কামনা করে। বিদেশি উপদেশ ছাড়া আমরা চলতে পারি না, কাজ করতে পারি না- এমন মনোভাব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ার গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা কতটা সুখকর, তা আমরা সার্কভুক্ত দেশ আফগানিস্তান ও পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারের দিকে তাকালে বুঝতে পারি। সেই তুলনায় বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা অনেক স্বচ্ছ এবং সুন্দর।

তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় নির্বাচনি ব্যবস্থায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত শতভাগ সফল হয়েছে। সেখানে অনেক হেভিওয়েট প্রার্থীরাও নির্বাচনে হেরেছে, তবুও কেউ নির্বাচন বর্জন করে না। অথচ বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচন বর্জন এক ধরনের সংস্কৃতি তৈরি করা হচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য আমাদের নির্বাচন কমিশনের যথেষ্ট শক্তিশালী আইন রয়েছে এবং কঠামো রয়েছে। আমরা পৃথিবীর ধনী রাষ্ট্র না হলেও আমাদের নির্বাচন কমিশনের যথেষ্ট সক্ষমতা রয়েছে।

শাহরিয়ার আলম আরও বলেন, আজকে যারা বাংলাদেশে এসে সুস্থ নির্বাচন ও মানবাধিকারের কথা বলে, আমাদের চেয়ে তাদের জনসংখ্যা কম এবং তাদের কাছে উন্নত প্রযুক্তি ও অর্থ থাকার পরেও তাদের নির্বাচনগুলো নিয়ে প্রশ্ন উঠে। পৃথিবীর অনেক বড় বড় দেশেরও নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হয়ত কিছুদিন পর অন্য সমস্যা সামনে আসার পর আমরা সেগুলো ভুলে যাই। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, নেপাল, মালদ্বীপের সংবিধানের মতো আমাদের সংবিধানে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন আইন রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আমাদের অবস্থা এমন, মুসল্লির চেয়ে ইমাম বেশি: গয়েশ্বর

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বর্তমানে রাজনৈতিক অঙ্গনেবিস্তারিত পড়ুন

রাজনৈতিক মতভেদ থাকলেও ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, আমাদের মধ্যে আদর্শগত ও রাজনৈতিকবিস্তারিত পড়ুন

দেশে অন্তত ৩টি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে, কিন্তু পরাজিতরা মেনে নেয়নি: আলী রীয়াজ

দেশে অন্তত ৩টি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে কিন্তু পরাজিতরা সেটা মেনে নেয়নি বলেবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘সরকার-উপদেষ্টারা মাহফুজদের ব্যবহার করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে’ : নাহিদ ইসলাম
  • আ.লীগ নিষিদ্ধ হলেও তাদের ভোটের অধিকার নিষিদ্ধ নয়: উপদেষ্টা ফাওজুল
  • সপ্তাহে ২ দিন হাসপাতালে যেতে পারবেন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
  • পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেপ্তার
  • সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরো বাড়লো
  • গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে : ডা. জাহিদ
  • সরকার নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কোনো ধরনের পক্ষপাতিত্ব করবে না : প্রেস সচিব
  • আগামী নির্বাচনে প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবে : সিইসি
  • সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন পরস্পর নির্ভরশীল নয়: সালাহউদ্দিন
  • জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হবে: তাহের
  • জাকসুতে নির্বাচন বর্জন করলো ছাত্রদল
  • আলোচিতদের জয়-পরাজয়ের গল্প