শনিবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিদেশি ঋণ বাড়ায় চাপ বাড়ছে সুদ পরিশোধের

মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িতরাই অনিয়ম- দুর্নীতিতে সম্পৃক্ত। এমনকি অর্থপাচারও করছেন বিদেশে! এই পর্যবেক্ষণ দিয়েছে গবেষণা সংস্থা সিপিডি। তারা বলছে, অপরিকল্পিতভাবে প্রকল্প নেয়ায় বিদেশি ঋণ বাড়ছে। ফলে চাপ বড় হচ্ছে সুদ পরিশোধের।

গেলো এক যুগে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের ধুম পড়েছে বাংলাদেশে। যার বেশিরভাগই হয়েছে ঋণের টাকায়। এরই মধ্যে কিস্তি পরিশোধও শুরু হয়েছে দু’একটির। যেমন- রূপপুর প্রকল্পে বিদ্যুৎ পাওয়ার আগেই গুণতে হয়েছে সুদের টাকা।

প্রায় সাড়ে ১১ বিলিয়ন ডলারের এই প্রকল্পে সুদের হারও তুলনামূলক বেশি। সিপিডি আয়োজিত অনুষ্ঠানে বলা হয়, ঋণনির্ভর এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের কারণেই চাপ বাড়ছে প্রতি বছর।

মূল প্রবন্ধে বলা হয়, গেলো ৮ বছরে বিদেশি ঋণের স্থিতি বেড়েছে প্রায় আড়াইগুণ। জিডিপির যা সাড়ে ১৫ থেকে উঠে গেছে প্রায় ২২ শতাংশে। বিপরীতে ঋণ পরিশোধও সাড়ে ৩ বিলিয়ন থেকে চলে গেছে পৌনে ৫-এ। তবে বেশিরভাগ প্রকল্পের পরিশোধের সময় ২০২৫ থেকে শুরু হওয়ায় আগামীতে এই চাপ জ্যামিতিক হারে বাড়বে বলে আশঙ্কা করেন বক্তারা।

সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, আর্নিংয়ের একটা বড় পার্ট যদি ডেথ সার্ভিসিংয়ে চলে যায়, তাহলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক সুরক্ষা, অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য রিসোর্স কমে যাচ্ছে। ফলে আরও বেশি ঋণ নেয়া হচ্ছে।

এসময় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন ও গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বক্তারা। তারা বলেন, দুর্নীতি ও অনিয়মের বড় ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে এই খাত। এমনকি এসবের মাধ্যমে টাকা পাচারের শঙ্কাও করছেন অনেকে। সবাই বলেন, অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পের আর্থিক চাপ নিতে হবে সাধারণ মানুষকে।

সিপিডির সম্মানীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, প্রত্যেকটি বড় প্রকল্পে নানা প্রতিষ্ঠান, সংস্থা, গোষ্ঠী, ব্যক্তি সম্পৃক্ত রয়েছে। বিশ্লেষণ করলে দেখলে দেখা যাবে, টাকা পাচারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত তারাই। অর্থনৈতিক, সুশাসন ঢিলা হয়ে গেছে। আমলারা রাজনীতিবিদদের চেয়ে বেশি অতিকথন করছে।

অনুষ্ঠানে বক্তাদের মতামত ও আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান। তিনি বলেন, সরকার এই বিষয়ে এগুচ্ছে সতর্কতার সঙ্গে। মশিউর রহমান বলেন, আমাদের উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে হবে। বিনিয়োগও বৃদ্ধি করতে হবে।

যতদিন পর্যন্ত দেশি অর্থায়ন না বাড়বে ততদিন বিদেশি অর্থ সহায়তা নিতে হবে। বাইরের ঋণ গ্রহণ করতে হবে। এটা খারাপ কিছু নয়। তবে এগুলো কোথায় যাচ্ছে, কীভাবে ব্যয় হচ্ছে, সেসবে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে।

এসময় বিদেশি ঋণের চাপ সামাল দিতে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয় বাড়ানো ও রেয়াতি অর্থছাড়ে দক্ষতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন বক্তারা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ: আইজিপি

নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনে সক্ষম করতে সারা দেশের দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

বাংলাদেশকে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানিবিস্তারিত পড়ুন

নিম্নকক্ষ আসন ভিত্তিক, উচ্চকক্ষ হবে পিআর পদ্ধতিতে : বদিউল আলম মজুমদার

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘নিম্নকক্ষ হবে আসনবিস্তারিত পড়ুন

  • ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
  • দুর্গাপূজাকে ঘিরে পার্শ্ববর্তী দেশ মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘বাংলাদেশ-চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে’
  • পেনশন নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুখবর
  • ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ : শেখ হাসিনাসহ দায়ীদের কঠোর শাস্তি চাইলেন নাহিদ
  • নির্বাচনী দায়িত্বে অবহেলা ও অপরাধের সাজা বাড়ছে
  • স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
  • ছাব্বিশের বইমেলা পঁচিশের ১৭ ডিসেম্বর শুরু
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফখরুলসহ ৪ নেতা যুক্তরাষ্ট্রে কেন যাচ্ছেন, জানালেন শফিকুল
  • দিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস
  • পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদন দিল নির্বাচন সংক্রান্ত দুই অধ্যাদেশ