শনিবার, নভেম্বর ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরার সুন্দরবনের জীব বৈচিত্র্য রক্ষা ও পর্যটন বিকাশে মন্ত্রীর কাছে পত্র প্রদান

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার সুন্দরবনের জীব-বৈচিত্র্য সুরক্ষার মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের গতিশীলতাকে তরান্বিত করার দাবীতে পত্র প্রদান করেছে সাতক্ষীরা জেলা সমিতি। গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ঢাকাস্থ সাতক্ষীরা জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাসুদ।

সাক্ষাৎকালে সাতক্ষীরা জেলা সমিতির পক্ষে জীব বৈচিত্র সুরক্ষা ও পরিবেশ ভারসাম্য বজায় রাখার মাধ্যমে বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের সুরক্ষা ও সুন্দরবনভিত্তিক ইকো-ট্যুরিজমকে আরো গতিশীল করতে মন্ত্রীর সুদৃষ্টি ও আশু পদক্ষেপ কামনা করে সমিতির পক্ষে চিঠি হস্তান্তর করা হয়।

এসময় মন্ত্রীকে সাতক্ষীরার সুন্দরবন পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান এমপি সাথে সৌজন্য স্বাক্ষাত করে সাতক্ষীরা কেন্দ্রীক পর্যাটন শিল্প সম্প্রসারনের অনুরোধ জানানো হয়। সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের একটা বড় অংশ রয়েছে।

তাছাড়া রয়েছে নানা ঐতিহাসিক নিদর্শন ও স্থাপনা। বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের মোট আয়তন ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে ৬ হাজার ১৭ বর্গকিলোমিটার পড়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ অংশের সুন্দরবনকে প‚র্ব ও পশ্চিম বন বিভাগ নামে ভাগ করা হয়েছে। বাগেরহাট ও বরিশাল অংশ প‚র্ব বন বিভাগ আর খুলনা ও সাতক্ষীরার অংশ পশ্চিম বন বিভাগ নামে পরিচিত।

সাতক্ষীরার জেলার মোট আয়তন ৩ হাজার ৮৫৮.৩৩ বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে প্রায় এক-তৃৃতীয়াংশেরও (১ হাজার ৪৪৫.১৮ বর্গকিলোমিটার) বেশি সুন্দরবন। এ বন ঘেঁষে সাতক্ষীরার অবস্থান হওয়ায় সড়কপথ দিয়েই সুন্দরবন দেখা যায়। একদিকে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, বানর, হরিণসহ বিভিন্ন পশুপাখির সমাহার, অন্যদিকে, বনের গভীর নিরবতা খুব সহজেই পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

সুন্দরবনকে ঘিরে এ এলাকায় পর্যটন শিল্পের দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে। বিশ্বের অন্যতম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। অর্থনীতিতে এ বনের রয়েছে গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা। আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে সুন্দরবনের অবদান বছরে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা।

তবে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ সুন্দরবনের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য এখন সঙ্কটাপন্ন। জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ, অনিয়ত্রিতভাবে গাছকাটা, সচেতনতার অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে বনের অনেক মূল্যবান প্রাণিসম্পদ। জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বনের গুরুত্ব অপরিসীম। বন ছাড়া জীববৈচিত্র্য তার অস্তিত্ব টিকে রাখতে পারে না। উদ্ভিদ ও প্রাণী তথা জীববৈচিত্র্যের একমাত্র আশ্রয়স্থল হচ্ছে বন। মন্ত্রী বিষয়টি বিবেচনার আস্বাস দেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থাবিস্তারিত পড়ুন

এই সংবিধানে গণভোট নিয়ে কিছু নেই: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বর্তমান সংবিধানের পরিপ্রেক্ষিতেবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি আলোচনায় বসতে রাজি হয়নি

গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে নাকি নির্বাচনের দিন অনুষ্ঠিত হবে এবং জুলাই সনদবিস্তারিত পড়ুন

  • দলগুলো না পারলে গণভোট নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার: প্রেস সচিব
  • আ.লীগ জনগণকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে সহিংসতা চালাতে চায়
  • জামায়াতের নজর ‘হিন্দু ভোটব্যাংকে’
  • বিএনপির র‍্যালি ঘিরে নয়াপল্টনে নেতাকর্মীদের ঢল
  • জাহানারার অভিযোগ নিয়ে যা বললেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
  • আ.লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
  • নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
  • মবের ভয়ে থাকা সাংবাদিকরা ‘ফ্যাসিবাদের দোসর: প্রেস সচিব
  • পদে থেকেও নির্বাচন করা যায়, সংবিধানে কোনো বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের এপিএস মনিরের দুই নৌযান জব্দ
  • পিআর হলে দেশে কোনো সরকার গঠন না-ও হতে পারে -খন্দকার মোশাররফ
  • মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের কারণ ‘পাইলটের উড্ডয়ন ত্রুটি’