রবিবার, মে ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

এবারের বাজেট দায়িত্বজ্ঞানহীন নয়: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের যে বাজেট আসছে, এটা শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট। এবারের বাজেট দায়িত্বজ্ঞানহীন বাজেট নয়। বাজেট ছোট হলেও বাস্তবসম্মত ও বাস্তবায়নযোগ্য হবে।

রোববার (১৮ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সভাপতিত্ব করেন।

সভায় ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার ব্যয় সংবলিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বাজেট ব্যবস্থাপনা টেকসই করা হলো আমাদের মূল লক্ষ্য। এই বাজেটে আমাদের রাজস্ব বৃদ্ধির চেষ্টা থাকবে। একই সঙ্গে জিডিপি ৪ শতাংশের নিচে রাখার চেষ্টাও আমরা করছি।

তিনি বলেন, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না। সঙ্গে সঙ্গে এর প্রভাব না পড়লেও কিছুদিন পরে তা মূল্যস্ফীতির ওপর কিছু প্রভাব পড়ে। বেতন বৃদ্ধি করলেও মূল্যস্ফীতির ওপর প্রভাব পড়ে। এবার দায়িত্বজ্ঞানহীন বাজেট হচ্ছে না।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে এমন প্রকল্প নেওয়া হবে না। তবে দীর্ঘমেয়াদি ঋণে মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎপ্রকল্প হচ্ছে। তবে এই প্রকল্পে জাপান স্বল্প সুদে ঋণ দিচ্ছে। বাজেট ব্যবস্থাপনা টেকসই করা হবে। বাজেটের নিয়মানুবর্তিতা ও শৃঙ্খলা ফেরানো হবে। টাকার অঙ্কে ছোট হলেও বাস্তবসম্মত বাজেট হবে।

তিনি বলেন, গতবারের থেকে এবার বাজেট ছোট হলেও কার্যকরী। বাজেট বাস্তবসম্মত করছি, ছোট নয়। আমরা আশা করবো দ্রুত সবকিছু বাস্তবায়ন করবো। স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়নি তবে অবকাঠামো তৈরি হয়েছে, কিন্তু কোথাও ডাক্তার নেই। স্বাস্থ্য ও শিক্ষাখাতে পরিচালন ব্যয় মেটানো হবে। উন্নয়ন বাজেটে এই খাতে নজর দেওয়া হবে। স্কুলের সমস্যা, বাচ্চাদের স্কুলে অনেক সমস্যা হচ্ছে।

কিছু প্রকল্পের সমালোচনা করে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, এডিপিতে যত প্রকল্প আছে সবই চলমান প্রকল্প। কিছু আছে যা ধুঁকে ধুঁকে খোঁড়াচ্ছে। অত্যধিক প্রকল্পের বিড়ম্বনা দেখা দিচ্ছে। কিছু প্রকল্প আছে তা গিলতেও পারি না ফেলতেও পারি না। সুপরিকল্পিত প্রকল্প নয় এগুলো।

তিনি বলেন, কর্ণফুলী টানেল দিয়ে কোথায় যাবো জানি না। এটা কেন বানানো হলো? টানেল পার হয়েই ধু ধু মরুভূমি। এটা প্রকল্প না, শুধু রিসোর্টে যাওয়ার জন্যই এই প্রকল্প। ঢাকা-গাজীপুর বিআরটি প্রকল্প ৩ হাজার কোটি টাকায় বাস্তবায়ন করা হলো। অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। প্রকল্পের কাজ ৫৮ শতাংশ কাজ শেষ। তবে বাকি কাজ বাস্তবায়ন করতে আরও ৩ হাজার কোটি টাকা লাগবে।

‘নিজের বাড়ির লিফট নষ্ট হয়, ঠিক করা হয় না, সুতরাং এই প্রকল্পের লিফট কীভাবে ঠিক হবে? বাসগুলো কেনা হয়নি। কোরিয়া থেকে আনা হবে। বাসগুলো স্পেশাল অর্ডার দিয়ে আনতে আরও ৩ হাজার কোটি টাকা লাগবে। সামনে ঈদ আছে, র্যাপিড বাস ট্রানজিট ভুলে যান, সবকিছু খুলে দেন যেন এই রুটে ঈদে জটলা তৈরি না হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বাজেটে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বাড়ানো হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

আসছে বাজেটে শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড.বিস্তারিত পড়ুন

আনুষ্ঠানিকভাবে জানার পর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ: বাণিজ্য উপদেষ্টা

বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য, পোশাকসহ প্রায় সাত ধরনের পণ্য আমদানিতেবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশি পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরাও

বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশে ভারতের নিষেধাজ্ঞায় ক্ষতির আশঙ্কায়বিস্তারিত পড়ুন

  • যাচাই-বাছাই না করেই ‘ভুয়া খবর দিয়েছে ভারতীয় মিডিয়া’ : নিউইয়র্ক টাইমস
  • ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
  • রোহিঙ্গা ধরে নিয়ে সাগরে ফেলার বিষয়ে যা বলছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
  • মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংকের জন্য আলাদা আইন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশ বাদ দিয়ে ‍সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প ভারতের
  • বাংলাদেশের সীমান্তে কাদের ঠেলে দিচ্ছে ভারত, কেন দিচ্ছে?
  • যুদ্ধে ইসলামাবাদ-দিল্লি দুর্ভোগ ছাড়া কিছুই পায়নি: শেহবাজ শরিফ
  • ৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দিলো ভারত : এপির প্রতিবেদন
  • যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়িয়েছে ভারত-পাকিস্তান
  • পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্র আইএইএ’র তত্ত্বাবধানে রাখার দাবি ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
  • চট্টগ্রাম বন্দরকে আধুনিক ও শক্তিশালী করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা