শুক্রবার, জানুয়ারি ২৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কয়েকশ কোটি টাকা প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের একাউন্টে

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে গ্রেফতারদের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া গেছে কয়েকশ কোটি টাকার লেনদেন, বাড়ি, গাড়ি ও জমির সন্ধান। কয়েকজনের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ। সম্প্রতি সিআইডির অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। শুধু ব্যক্তি নয়, সংস্থা বা কোনো প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকলে সেটিকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও ব্যাংকের নিয়োগসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে হওয়া সাতটি মামলার তদন্তভার এখন সিআইডির হাতে। যার মধ্যে দু’টি মামলার চার্জশিট দাখিল হলেও বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ৮৩ জনকে। গ্রেফতারদের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে ৭০ জন ।

সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে, প্রশ্নফাঁসকারীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে কাজ করে। একটি দল পরীক্ষার্থীদের টার্গেট করে মক্কেল বানায়। একটি দল প্রশ্নপত্র সমাধান করে। আরেকটি দল কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকে। রাজধানীর তেজগাঁও, মিরপুর এবং যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকার অনেক কেন্দ্রে তারা সক্রিয় ছিল।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, একটা গ্রুপ কেন্দ্র থেকে চেষ্টা করে প্রশ্নগুলো কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। আরেকটা গ্রুপ বাইরে বসে সলভ করে। এদের মধ্যে কেউ অংক, কেউ ইংলিশ, কেউ জেনারেল নলেজগুলো সমাধান করে। পরে আরেকটা গ্রুপ সমাধান নিয়ে কেন্দ্রে দিয়ে যায়।

সম্প্রতি রাজশাহীর মোহনপুর থানা এলাকা থেকে মানিক কুমার প্রামাণিক, তার সহযোগী সাদিকুল ইসলাম ও রিপন কুমারকে গ্রেফতার করে সিআইডি।

রাজশাহীতে অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মানিক প্রশ্নপত্র ফাঁস করে তিন কোটি ৫৫ লাখ টাকা নেয়। রাজশাহীর মোহরপুর ধামিন নওগাঁয় প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ডুপ্লেক্স বাড়ি রয়েছে তার।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, এদের মধ্যে যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকে আলিশান বাড়ি রয়েছে, বিলাসবহুল গাড়ি, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা। এছাড়াও যদি কোচিং সেন্টারে জড়িত থাকলে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর শাহবাগ থানায় মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হলেও আরো ১১ জনের সংশ্লিষ্টতা মেলে। ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে মামলায় ২ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরেকজনের নাম পাওয়া যায়। কওমি মাদ্রাসা বোর্ড মাস্টার্সের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে অজ্ঞাতদের আসামি করে ২০১৯ সালের ১২ মে মতিঝিল থানায় মামলা হয়। একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালে মতিঝিল থানায় মামলায় ১ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরও আটজনের নাম বেরিয়ে আসে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় মেয়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পিতা!

মেয়ে মেডিকেলে চান্স পাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পিতা। অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা ও দারিদ্রতার কারণে মেয়েরবিস্তারিত পড়ুন

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সেই ১৯৩ জনের ফল স্থগিত

মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় নির্বাচিত ১৯৩ জনের ফল স্থগিত করেছেবিস্তারিত পড়ুন

শার্শায় তারুণ্যের পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

মোঃ ওসমান গনি, বেনাপোল (যশোর): উৎসব মূখর পরিবেশে গ্রাম বাংলার বিলুপ্ত হওয়াবিস্তারিত পড়ুন

  • দেবহাটায় শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
  • ১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরানো হলো হাসিনা ও তার পরিবারের নাম
  • সাতক্ষীরায় প্রাইমারি স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
  • ছাত্রীদের আবাসনের জন্য মাসে ৩ হাজার টাকা দেবে ঢাবি
  • পায়ে হেঁটে ১৫০ কিলোমিটার পাড়ি দিচ্ছেন শ্যামনগরের ৫ রোভার স্কাউট
  • কলারোয়ায় ক্রীড়া প্রতিযোগীতা, বিজ্ঞান মেলা, তারুণ্য উৎসব উদযাপনে মতবিনিময় সভা
  • শার্শায় ৪৬তম জাতীয় প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন
  • পুষ্প বৃষ্টি আর সুরের মূর্ছনায় সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
  • সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ
  • সাতক্ষীরায় বিজ্ঞান মেলা ও কুইজ প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
  • জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ বুধবার সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হবে: উপাচার্য
  • যশোরের রাজগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন