বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কয়েকশ কোটি টাকা প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের একাউন্টে

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে গ্রেফতারদের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া গেছে কয়েকশ কোটি টাকার লেনদেন, বাড়ি, গাড়ি ও জমির সন্ধান। কয়েকজনের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ। সম্প্রতি সিআইডির অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। শুধু ব্যক্তি নয়, সংস্থা বা কোনো প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকলে সেটিকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও ব্যাংকের নিয়োগসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে হওয়া সাতটি মামলার তদন্তভার এখন সিআইডির হাতে। যার মধ্যে দু’টি মামলার চার্জশিট দাখিল হলেও বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ৮৩ জনকে। গ্রেফতারদের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে ৭০ জন ।

সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে, প্রশ্নফাঁসকারীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে কাজ করে। একটি দল পরীক্ষার্থীদের টার্গেট করে মক্কেল বানায়। একটি দল প্রশ্নপত্র সমাধান করে। আরেকটি দল কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকে। রাজধানীর তেজগাঁও, মিরপুর এবং যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকার অনেক কেন্দ্রে তারা সক্রিয় ছিল।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, একটা গ্রুপ কেন্দ্র থেকে চেষ্টা করে প্রশ্নগুলো কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। আরেকটা গ্রুপ বাইরে বসে সলভ করে। এদের মধ্যে কেউ অংক, কেউ ইংলিশ, কেউ জেনারেল নলেজগুলো সমাধান করে। পরে আরেকটা গ্রুপ সমাধান নিয়ে কেন্দ্রে দিয়ে যায়।

সম্প্রতি রাজশাহীর মোহনপুর থানা এলাকা থেকে মানিক কুমার প্রামাণিক, তার সহযোগী সাদিকুল ইসলাম ও রিপন কুমারকে গ্রেফতার করে সিআইডি।

রাজশাহীতে অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মানিক প্রশ্নপত্র ফাঁস করে তিন কোটি ৫৫ লাখ টাকা নেয়। রাজশাহীর মোহরপুর ধামিন নওগাঁয় প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ডুপ্লেক্স বাড়ি রয়েছে তার।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, এদের মধ্যে যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকে আলিশান বাড়ি রয়েছে, বিলাসবহুল গাড়ি, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা। এছাড়াও যদি কোচিং সেন্টারে জড়িত থাকলে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর শাহবাগ থানায় মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হলেও আরো ১১ জনের সংশ্লিষ্টতা মেলে। ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে মামলায় ২ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরেকজনের নাম পাওয়া যায়। কওমি মাদ্রাসা বোর্ড মাস্টার্সের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে অজ্ঞাতদের আসামি করে ২০১৯ সালের ১২ মে মতিঝিল থানায় মামলা হয়। একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালে মতিঝিল থানায় মামলায় ১ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরও আটজনের নাম বেরিয়ে আসে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৮০ স্কুল ব্যাগ বিতরণ

কলারোয়ার কাজিরহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দাতা সদস্যদের এক আলোচনা সভায় ১৮০ শিক্ষার্থীদেরবিস্তারিত পড়ুন

এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশের বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যৌন শোষণ ও নির্যাতন প্রতিরোধে শিক্ষক প্রশিক্ষণ

কলারোয়ায় সিসিডিবি’র আয়োজনে যৌন শোষণ ও নির্যাতন প্রতিরোধে দিনব্যাপী শিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরা প্রি-ক্যাডেট স্কুলে ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণী
  • সাতক্ষীরায় কাবাডি প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ
  • সাতক্ষীরায় দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
  • সাতক্ষীরা আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় কামিল প্রথম বর্ষের সবক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
  • এবার জানুয়ারিতেই নতুন বই পাবে শিক্ষার্থীরা: অর্থ উপদেষ্টা
  • সাতক্ষীরায় দুর্নীতি প্রতিরোধে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ১৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  • যশোর বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার ১৪০ ভেন্যুকেন্দ্রের সবগুলোই বাতিল
  • আগামী ৫ মাসে অনেক কিছুই ঘটবে, যা আমরা কল্পনাও করতে পারছি না: মান্না
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর
  • স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
  • সহিংসতার অভিযোগে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
  • সাতক্ষীরায় শিক্ষক কর্মচারীদের অবসর ভাতা প্রদান