শুক্রবার, মে ১৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কয়েকশ কোটি টাকা প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের একাউন্টে

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে গ্রেফতারদের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া গেছে কয়েকশ কোটি টাকার লেনদেন, বাড়ি, গাড়ি ও জমির সন্ধান। কয়েকজনের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে মানিলন্ডারিং এর অভিযোগ। সম্প্রতি সিআইডির অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। শুধু ব্যক্তি নয়, সংস্থা বা কোনো প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকলে সেটিকেও আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে সিআইডি।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও ব্যাংকের নিয়োগসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় ২০১৭ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে হওয়া সাতটি মামলার তদন্তভার এখন সিআইডির হাতে। যার মধ্যে দু’টি মামলার চার্জশিট দাখিল হলেও বাকিগুলোর তদন্ত চলছে। এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ৮৩ জনকে। গ্রেফতারদের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে ৭০ জন ।

সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে, প্রশ্নফাঁসকারীরা তিনটি দলে ভাগ হয়ে কাজ করে। একটি দল পরীক্ষার্থীদের টার্গেট করে মক্কেল বানায়। একটি দল প্রশ্নপত্র সমাধান করে। আরেকটি দল কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকে। রাজধানীর তেজগাঁও, মিরপুর এবং যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকার অনেক কেন্দ্রে তারা সক্রিয় ছিল।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, একটা গ্রুপ কেন্দ্র থেকে চেষ্টা করে প্রশ্নগুলো কীভাবে বের করে নিয়ে আসা যায়। আরেকটা গ্রুপ বাইরে বসে সলভ করে। এদের মধ্যে কেউ অংক, কেউ ইংলিশ, কেউ জেনারেল নলেজগুলো সমাধান করে। পরে আরেকটা গ্রুপ সমাধান নিয়ে কেন্দ্রে দিয়ে যায়।

সম্প্রতি রাজশাহীর মোহনপুর থানা এলাকা থেকে মানিক কুমার প্রামাণিক, তার সহযোগী সাদিকুল ইসলাম ও রিপন কুমারকে গ্রেফতার করে সিআইডি।

রাজশাহীতে অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার মানিক প্রশ্নপত্র ফাঁস করে তিন কোটি ৫৫ লাখ টাকা নেয়। রাজশাহীর মোহরপুর ধামিন নওগাঁয় প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ডুপ্লেক্স বাড়ি রয়েছে তার।

সিআইডির প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, এদের মধ্যে যাদেরকে আটক করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকে আলিশান বাড়ি রয়েছে, বিলাসবহুল গাড়ি, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা। এছাড়াও যদি কোচিং সেন্টারে জড়িত থাকলে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর শাহবাগ থানায় মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হলেও আরো ১১ জনের সংশ্লিষ্টতা মেলে। ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে মামলায় ২ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরেকজনের নাম পাওয়া যায়। কওমি মাদ্রাসা বোর্ড মাস্টার্সের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে অজ্ঞাতদের আসামি করে ২০১৯ সালের ১২ মে মতিঝিল থানায় মামলা হয়। একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে ২০১৮ সালে মতিঝিল থানায় মামলায় ১ জনকে আসামি করা হলেও তদন্তে আরও আটজনের নাম বেরিয়ে আসে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা : সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ করতে ৭ সিদ্ধান্ত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাম্য হত্যাকাণ্ড নিয়ে ঢাবি প্রশাসন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংশ্লিষ্টবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবিতে ভর্তির ভোগান্তি নিরসনে বিশেষ উদ্যোগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের বিভাগ/ইনস্টিটিউট ও হলেরবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় প্রাইমারি স্কুল শিক্ষক সমিতির কমিটি।। সভাপতি কাঁকন, সম্পাদক মামুন

কামরুল হাসান, মোস্তফা হোসেন বাবলু ও সানবীম করিম সিয়াম: বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয়বিস্তারিত পড়ুন

  • রবিঠাকুরের জন্মদিনে
  • ১৭ ও ২৪ মে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে
  • প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আরো একটি নতুন অধিদপ্তর হচ্ছে
  • দেবহাটায় তিন দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মসূচি পালন
  • আমরা নির্ভীক ও পক্ষপাতহীন সাংবাদিকতাকে সম্মান করি: তারেক রহমান
  • জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
  • কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য হতে স্নাতকোত্তর লাগবে না যাদের, এক ব্যক্তি দুটির বেশি নয়
  • স্কুলে অগ্নি নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ আয়োজন করলো এনার্জিপ্যাক
  • প্রাথমিকে ৮ হাজার সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য, শিগগির বড় বিজ্ঞপ্তি
  • মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের এপ্রিল মাসের এমপিওর চেক ছাড়
  • দশম গ্রেড পাচ্ছেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা, সহকারী শিক্ষক ১২তম
  • এবিএম কাইয়ুম রাজের কবিতা “মায়ের ভালোবাসা”