মঙ্গলবার, অক্টোবর ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খুলনার কয়রায় হরিণের মাংস সহ আটক শ্যামনগরের শাহ আলম

গরু ও খাসির মাংসের তুলনায় হরিণের মাংসের দাম কম হওয়ায় সুন্দরবনসংলগ্নসহ আশপাশের এলাকায় এই বন্য প্রাণীর মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ সুযোগে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চোরা শিকারিরা। তাঁরা বন বিভাগের টহল ফাঁকি দিয়ে হরিণ শিকার করে গোপনে বিক্রি করছেন।

সাতক্ষীরা শ্যামনগর উপজেলার ১২ নং গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের পৌষ্য পুত্র পরিচয়কারী সেই শাহ আলম ৩ মণ হরিণের মাংস সহ খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকা থেকে আটক হয়।

তবে তার আটকের পর মুখ খুললেন গ্রাম বাসী। গাবুরা ইউপির পার্শ্বেমারী ও চাদনীমুখা এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন, সে দীর্ঘ দিন ধরে এই কাজের সাথে জড়িত ও এই মাংস ইউপি চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে খাওয়ানোর জন্য আনা হচ্ছিল। এছাড়াও কিছুদিন আগে স্থানীয় প্রশাসনের নজর এড়িয়ে তার গ্রামের মাহফিলের আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য হরিণের মাংস আনা হয়েছিলো। চেয়ারম্যান ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। কিছু বললেই মামলার ভয় দেখায় চেয়ারম্যানর এসব লোকজন।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের মাংসসহ শাহ আলম নামের একজন চোরা শিকারিকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এসময় তার নিকট থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস জব্দ করা হয়। সে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়ন পার্শ্বেমারী গ্রামের আজিজ মোল্লার ছেলে।

এদিকে আটক ব্যাক্তি ও জব্দ মাংস বন বিভাগের আন্ধারমানিক এস্টেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এসব বিষয়ে গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলম কে একাধিক বার কল করলেও কল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

কাশিয়াবাদ ফরেস্ট এস্টেশনের কর্মকর্তা শ্যামা প্রসাদ বলেন, কোস্ট গার্ড অভিযান চালিয়ে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন এলাকা থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস সাহ এক চোরা শিকারীকে আটক করে। তবে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন কর্মকর্তা হরিণের মাংস ও চোরা শিকারীকে বুজে না নেওয়ায়। আমরা খুলনা রেঞ্জ থেকে দায়িত্ব বুজে নিয়েছি। মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায় কয়েকটি চক্র অনেক আগে থেকেই হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে তাদের তৎপরতা এত দিন কিছুটা কমলেও বর্তমানে ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ শিকার।

বিশেষ করে খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা ও জোড়শিং এলাকায় হরিণশিকারি চক্রের আধিপত্য বেশি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরায় চোরাচালানের নতুন কৌশল: খৈলের নিচে ৭ কোটি টাকার ভারতীয় পোশাক ও মাদক

ভারত থেকে সীমান্ত পেরিয়ে আসা প্রতিটি ট্রাক যেন এখন শুধু পণ্য নয়-বিস্তারিত পড়ুন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যেসব জাতীয় নেতা উপস্থিত থাকবেন

বহুল আলোচিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর হতে যাচ্ছে। শুক্রবার ১৭ অক্টোবরবিস্তারিত পড়ুন

রাতের মধ্যে দাবি না মানলে মঙ্গলবার ‘মার্চ টু সচিবালয়

বাড়িভাড়া বৃদ্ধিসহ তিন দাবিতে আন্দোলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। ICTবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশপ্রেমী মানুষ তৈরির কারখানা ছাত্রশিবির- সাতক্ষীরায় শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম
  • সাতক্ষীরার দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
  • ১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারও শ্রমিক বেকার
  • গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব হয়েই নির্বাচন প্রসঙ্গে যা বললেন এহছানুল
  • নির্বাচনে বিশৃঙ্খলাকারীকে চিহ্নিত করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • হাসিনার মামলা সরাসরি সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেইজে সাইবার হামলা
  • শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামান
  • মেহেরপুরের ক্যাসিনো সম্রাট মোরশেদুল আলম লিপু সাতক্ষীরায় আটক
  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • আমার বিছানায় বসে প্রেম: ত্বহার স্ত্রী