বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমলেই ঘটেছে: মাহফুজ আলম

গুম, আয়নাঘর এবং নির্বিচার নিপীড়ন এসব ঘটনা শেখ মুজিবুর রহমানের আমলেই ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর পিআইবিতে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ শাকিলের মা বিবি আয়েশা।
সভাপতিত্ব করেন তথ্য সচিব মাহবুবা ফারজানা।

উপদেষ্টা বলেন, শেখ মুজিব যে একনায়কতন্ত্র বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিলেন, সেটিই বাস্তবায়ন করেন শেখ হাসিনা। শেখ মুজিব যেভাবে বিরোধীদের উপর নির্যাতন করেছেন, শেখ হাসিনাও তাই করেছেন।

মাহফুজ আলম বলেছেন, রাষ্ট্রের টাকা খরচ করে আদর্শিক গুণ্ডাদের লালন-পালন করেছেন হাসিনা। নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞকে ন্যায্যতা দিয়েছে তারা। এই সিস্টেম এমনভাবে বানিয়েছে, যেখানেই হাত দিই সেখানেই আদর্শিক গুণ্ডা, সেখানেই লীগের দোসর পাই। হাসিনার ফ্যাসিবাদে লীগ কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশের অংশ ছিল। শুধু প্রশাসন ও পুলিশযন্ত্র এ ফ্যাসিবাদের অংশ না, পুরো জাতিকে দূষিত করে রেখে গেছে। সামান্য সংস্কারে এটা বিলোপ হবে না। পাঠ্যবইয়ের মাধ্যমে শিশুদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দূষিত জাতি/ফ্যাসিবাদী জাতি তৈরি করতে চেয়েছে। সেটা এ শিশুরাই ভেঙে দিয়েছে।

মাহফুজ আলম বলেন, তরুণদের শেখ হাসিনা আদর্শিক পাঠশালায় ভর্তি করতে চেয়েছিল। পাঠশালায় ভর্তি করে তাদের মাথা ব্রেইন ওয়াশ করে শেখ মুজিবের বন্দনা, শেখ হাসিনার বন্দনার মধ্যে দিয়ে কয়েকটা প্রজন্মকে তৈরি করতে চেয়েছিল। ওদের পরিকল্পনা ছিল মূলত কয়েকটি প্রজন্মকে মুজিববাদী চেতনার গুলি খাইয়ে তাদের নৈতিকভাবে, মানসিকভাবে ও বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়া। এভাবে তাদের পরিকল্পনা ছিল ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতা স্থায়ী করা। কিন্তু যাদের তারা প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল, সেই প্রজন্ম তাদের আয়নাঘর ভেঙে দিয়েছে। এ প্রজন্ম তাদের সে দম্ভ, এক পরিবার এক দলকেন্দ্রিক বাংলাদেশ সে প্রকল্প ভেঙে দিয়েছে।

মানুষের যে চাওয়া ছিল দেশ সংস্কারের, আমরা তা আজও বাস্তবায়ন করতে পারেননি বলে মনে করেন এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, সরকারের জায়গা থেকে আমরা বিচার নিশ্চিতের চেষ্টা করছি।

এই জাতিকে উদ্ধারের প্রকল্প অনেক বড় উল্লেখ করে মাহফুজ আলম বলেন, শুধু নির্বাচন আর সংস্কার দিয়ে কাজ শেষ হবে না। সরকার যথেষ্ট চেষ্টা করছে নতুন রাষ্ট্র গঠনের।

সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে শহীদদের স্পিরিট নিয়ে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত গড়ে তুলতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিচার ও সংস্কারে দরকার আমূল পরিবর্তন, সেটা অল্প দিনে সম্ভব না। আবু সাঈদের ত্যাগ, স্পিরিট ধারণ করতে হবে। আমরা বিস্মৃতপরায়ণ জাতি, সহজেই ভুলে যাই। চাই না মানুষ বিজনেস ইউজুয়ালে ঢুকে পড়ুক। চাই এ ক্ষোভ জারি থাকুক। এ ক্ষোভ দেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুলাই সনদের যে ৩ দফায় আপত্তি বিএনপির

জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ার তিনটি দফায় আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। এগুলো হচ্ছে-২, ৩বিস্তারিত পড়ুন

‘আপত্তিকর’ ভিডিও ভাইরাল: বিএফআইইউ প্রধানকে বাধ্যতামূলক ছুটি

আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলামকেবিস্তারিত পড়ুন

হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি

চোখের চিকিৎসা শেষে থাইল্যান্ড থেকে দেশে ফেরার পর আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • যারা পিআর দাবি করে তাদের উদ্দেশ্য সন্দেহজনক: রিজভী
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • জাতীয় পার্টি জিন্দা লা/শ: শেখ হাসিনা
  • চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ: ইসি সচিব
  • যিনি সম্মানের যোগ্য, তাকে সেই সম্মান দিতে হবে : জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে মাহফুজ
  • এবার সামনে এলো হাসিনা ও ইনুর চাঞ্চল্যকর অডিও রেকর্ড
  • জুলাই সনদ: ফিরছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আইনসভা ২ কক্ষের, প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান নয়
  • ‘না ভোট’ রাখার প্রস্তাব দেয়নি বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান