রবিবার, জানুয়ারি ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্য দেশের নিষেধাজ্ঞা গ্রহণযোগ্য নয়- প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে অন্য দেশ এসে নিষেধাজ্ঞা দেবে, সেটি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তাই হতাশ হলে চলবে না, আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলতে হবে। নিষেধাজ্ঞা একতরফা হয় না, আমরাও দিতে পারি।

বুধবার কুর্মিটোলায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সদরদপ্তরে সংস্থাটির ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান রাখবে। র‌্যাব এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে। দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে র‌্যাবের জোড়ালো অভিযান কার্যকর ভূমিকা রেখেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, সরকারে এসে ঘোষণা দিয়েছিলাম জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদে জিরো টলারেন্সের। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমনে র‌্যাব বড় ভূমিক পালন করেছে। দেশে একটি ঘটনা ছাড়া আর কোনো বড় জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেনি।

তিনি বলেন, বিরোধী দলও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে চলন্ত বাসে আগুন, পুলিশ পিটিয়ে হত্যা, হাসপাতালে আগুন দিয়েছে। এগুলো মোকাবেলা করে অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করার ক্ষেত্রেও র‌্যাবের ভূমিকা রয়েছে। ২৮ অক্টোবরের জ্বালাও পোড়াও করার পরও বিরোধী দল তাদের দায় অন্যের ওপর চালাতে চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু পারেনি।

সরকারপ্রধান বলেন, কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করতে হবে। শুধু মাদকসেবী নয়, যারা মাদক করাবারে জড়িত তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে।

আসন্ন রোজা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রমজান মাস সংযমের। কিন্তু এই মাসে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সংযমের বদলে লোভী হয়ে ওঠে। পণ্য মজুদ করে মূল্য বৃদ্ধিতে জড়িয়ে পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে।

জাল মুদ্রার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঈদ সামনে এলে জাল মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যায়। সেদিকে নজরদারি বাড়াতে হবে। যদিও অভিযান চলছে, তারপরও এদিকে আরও খেয়াল রাখতে হবে। অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে।

সুন্দরবন জলদস্যুমুক্ত করার চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, জলদস্যুরা যেন আবারও বিপথে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাদের জীবনের প্রয়োজনে যা দরকার সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাদের জীবিকার পথ আরও ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ৭৫ এর পর সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। এ দেশ জঙ্গিবাদের দেশে পরিণত হচ্ছিলো। এক সঙ্গে ৬৩ জেলায় বোমা হামলা করা হয়েছিলো। শিক্ষাঙ্গণে ছিলো অস্ত্রের ঝনঝনানি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জনগণ যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারে সেজন্য সব বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের নির্বাচন অবাধ, শান্তিপূর্ণ হয়েছে। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পেরেছে।

কিন্তু যারা চায়নি নির্বাচন হোক, গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকুক, শুধু তারা এই নির্বাচনে খুশি হতে পারেনি। কিন্তু মানুষ খুশি হয়েছে। এই নির্বাচনকে অনেকেই অভিনন্দন জানিয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি কাল

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করে আনা সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনাবিস্তারিত পড়ুন

ঐক্যের মাঝে এ সরকারের জন্ম, একতাই শক্তি: ড. ইউনূস

ঐক্যের মাঝে অন্তর্বর্তী সরকারের জন্ম হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.বিস্তারিত পড়ুন

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সর্বদলীয় বৈঠক

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.বিস্তারিত পড়ুন

  • ১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরানো হলো হাসিনা ও তার পরিবারের নাম
  • ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল
  • ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
  • ১৭ বছর পর কারামুক্ত বিএনপির লুৎফুজ্জামান বাবর
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের গেজেট প্রকাশ
  • এমপিদের সুবিধা কমানো, একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নয়
  • প্রধান উপদেষ্টার ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে না বিএনপি
  • বেনাপোলে বিজিবি-বিএসএফের সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন
  • আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় ৯০ শতাংশ মানুষ : সংস্কার কমিশন
  • সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বৃদ্ধি
  • রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিশন গঠন
  • সংস্কার বাস্তবায়ন করতে চাই, নির্ভর করবে রাজনৈতিক দলের ঐক্যের ওপর : আসিফ নজরুল