মঙ্গলবার, জুলাই ২৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

পাকিস্তানের সঙ্গে সং*ঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহ*ত!

কাশ্মীরের পেহেলগাম ইস্যুতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংঘাতে ভারত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখোমুখি হলেও সরকারিভাবে সেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ গোপন রাখা হয়েছে বলে অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে।

সীমান্তবর্তী লাইন অব কন্ট্রোলে (এলওসি) পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চালানো অভিযানে ২৫০-এর বেশি ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সামরিক ও কূটনৈতিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

তবুও ভারত সরকার এই তথ্য জনসমক্ষে আনতে চায়নি এবং বরাবরই ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অস্বীকার বা খাটো করে দেখানোর চেষ্টা করেছে। রোববার (৬ জুলাই) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম সামা টিভি।

নিহত সেনাদের মধ্যে কারা কারা রয়েছেন

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত সরকার গোপনে ১০০ জনেরও বেশি নিহত সেনাকে মরণোত্তর সম্মাননা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাতে জনগণের নজর এড়িয়ে ভেতরে ভেতরে তাদের স্মরণ করা যায়।
৩ জন রাফাল পাইলটসহ মোট ৪ জন পাইলট;
ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) ৭ জন সদস্য;
১০ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেডের ‘জি-টপ’ পোস্টের ৫ জন সেনা;
৯৩ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেড হেডকোয়ার্টারের ৯ জন সদস্য;
আদমপুর বিমানঘাঁটিতে নিহত এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ইউনিটের ৫ জন অপারেটর।

সেনাবাহিনী ও সরকারের মধ্যে তথ্য লুকোচুরি

সূত্রমতে, রাফাল ফাইটার জেটের ক্ষতি এবং বিভিন্ন কৌশলগত ঘাঁটি ধ্বংস হওয়া নিয়ে শুরুতে ভারত সরকার ও সেনাবাহিনী মুখ না খুললেও, পরে একাধিক উচ্চপদস্থ জেনারেল ও কূটনৈতিক কর্মকর্তা এ তথ্য স্বীকার করতে বাধ্য হন।

পরিবারগুলোর ওপর চাপ

এদিকে নিহত সেনাদের পরিবারের সদস্যদের ওপরও সরকার চাপ সৃষ্টি করছে। যাতে তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি বা ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করে। পুরো পরিস্থিতি যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেই চেষ্টায় তথ্য নিয়ন্ত্রণ ও প্রচারণা কৌশল অবলম্বন করছে মোদি প্রশাসন।

সেনা ক্ষয়ক্ষতির স্বীকারোক্তি এড়িয়ে সম্মান প্রদান

সামা টিভি জানিয়েছে, পাঠানকোট ও উদমপুর বিমানঘাঁটির ক্ষয়ক্ষতির তথ্য আন্তর্জাতিক ও ভারতীয় স্বাধীন মিডিয়া নিশ্চিত করলেও, সরকার তা অস্বীকার করে চলেছে। ভারত সরকার এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধে পরাজয় ও তথ্য সংকট একসঙ্গে সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন পর্যবেক্ষকরা।

এই প্রতিবেদনের সঙ্গে পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ানুম-মারসুস’-এর সফলতার দাবি ও ভারতীয় যুদ্ধবিমান ধ্বংসের তথ্যও উঠে এসেছে। যা দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

এদিকে পাকিস্তানি মিডিয়ার এই খবর আন্তর্জাতিক মিডিয়ার নজর কেড়েছে। বিশেষ করে যুদ্ধক্ষেত্রে তথ্য-যুদ্ধ ও সত্য আড়াল করার প্রচেষ্টা নিয়ে ভারত সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পেহেলগাম হা/মলায় পাকিস্তান সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ নেই : ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ভারত-শাসিত কাশ্মিরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার কোনো প্রমাণ নেই বলে মন্তব্যবিস্তারিত পড়ুন

বিমান বি/ধ্ব/স্তে আ/হ/ত/দের চিকিৎসা সহায়তা দিতে চেয়ে ভারতের চিঠি

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে আহতদের চিকিৎসায়বিস্তারিত পড়ুন

দুই ভাইয়ের এক বউ! পুরোনো প্রথার বিয়ে নিয়ে চাঞ্চল্য

ভারতের হিমাচল প্রদেশের একটি বিয়ে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা চলছে সামাজিক যোগাযাগমাধ্যমে। একবিস্তারিত পড়ুন

  • তৃণমূলের দুঃশাসনের কারণে ভুগছে পশ্চিমবঙ্গ: মোদি
  • বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিমানের জ্বালানি সুইচ বন্ধ করে দিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন: রিপোর্ট
  • ভারতসহ ৫ দেশের সরকারকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতে হা*মলার ভয়ে হেলমেটে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে ঘুরছেন যুবক!
  • মোদিকে আম পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতে রাজ্যসভায় ডাক পড়ল চার বিশিষ্ট নাগরিকের, আছেন হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাও
  • এয়ার ইন্ডিয়ার সেই বিমান বিধ্বস্তের প্রতিবেদনে মিললো চাঞ্চল্যকর তথ্য
  • বাংলাদেশিদের কিডনি পাচার হচ্ছে ভারতে!
  • বেনাপোল বন্দরে সাইবেরিয়ার ভিসা লাগানো ২০টি বাংলাদেশী পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক চালক আটক
  • প্রতিবেশীদের দিকে ‘নিবিড় নজর’ রাখি, ‘ত্রিপক্ষীয় বৈঠক’ নিয়ে জয়সওয়াল
  • গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা: গুম কমিশনের প্রতিবেদন