বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই: বাংলাদেশ কংগ্রেস

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ কংগ্রেস।

গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দলটির চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন ও মহাসচিব এ্যাডঃ মোঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেছেন, এতদিন ধরে সীমাহীন দুর্নীতি ও টাকা পাচারের কারণে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরী হয়েছে তার খেসারত দিতে জনগণের ঘাড়ে চাপানো হয়েছে এই অসম বাজেট।

মন্ত্রী-এমপি ও সরকারী কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব প্রদান এবং বিদেশে পাচারকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনার কোন পরিকল্না নেই এই বাজেটে। বাজেটে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ও উৎপাদনমুখী প্রকল্প গ্রহনের চেয়ে অলস প্রকল্প গ্রহনের প্রতি বেশী গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।

বাজেট পরবর্তী প্রকল্পভিত্তিক আয়-ব্যয়ের হিসাব জনসমক্ষে তুলে ধরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক কোন ঘোষণা নেই এবারও। সুতরাং এটি একটি গতানুগতিক বাজেট। পুরান বাজেট সামান্য এডিট করে প্রস্তুত করা হয়েছে এই বাজেট। এখানে তেমন কোন নতুনত্ব নেই।

এ্যাডঃ কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, একটি জিনিসের দাম বাড়িয়ে অন্য একটির দাম কমানো সঠিক পদ্ধতি নয়। এতে বাজার আরও অস্থির হয় এবং দ্রব্যমূল্যের সমন্বয়হীনতা বাড়ে। বাজেটের লক্ষ্য হতে হবে বাজার তথা দ্রব্যমূল্যকে স্থিতিশীল রাখা। কিন্তু এবারকার বাজেট বাজারে আগুন ধরাবে। দেশী-বিদেশী ঋণের বোঝা টানতে বাড়তি রাজস্ব আহরণের জন্য এবার বাড়ানো হচ্ছে পরোক্ষ কর এবং সরকারি সেবা ও পণ্যের দাম। ভর্তুকি কমাতে হবে বলে বাড়বে গ্যাস-বিদ্যুতের দামও যার প্রভাব পড়বে উৎপাদন ব্যবস্থায়। ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে হু হু করে।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ্যাডঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেন, দেশের আদালতগুলিতে লক্ষ লক্ষ্ মামলা প্রতি বছর স্তুপ হয়ে হচ্ছে। বিচারক সংকট ও অবকাঠামোগত সমস্যায় মামলা নিষ্পত্তি হয় কম। প্রতিদিন যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয় তার কয়েকগুণ নতুন মামলা যোগ হয়। বিচার বিভাগের এই মহাসংকট নিরসনে বাজেটে কোন দিক নির্দেশনা নেই। দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নত মানের সেবা না থাকায় মানুষ বিদেশনির্ভর হচ্ছে দিন দিন। এতে প্রতিবছর বিদেশে বিপুল অংকের টাকা চলে যায়। এই দুটি খাতে বরাদ্দ বাড়লেও সেবার মানোন্নয়নে কোন কার্যকর পরিকল্পনা রাখা হয়নি বাজেটে।

বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের বছরে ক্ষমতাসীন সরকার ভোট বান্ধব বাজেট পেশ করে। জনগণকে খুশী করতে নানা খাতে কর ছাড় ও প্রাপ্তির মাত্রা বেশী থাকে। এবার সেটা করা হয়নি। ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কেননা জনগণের ভোট সরকারের প্রয়োজন আছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নভেম্বরে না হলেও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চায় জামায়াত

জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে নভেম্বরে গণভোট দাবি করে আসছিল জামায়াতে ইসলামী।বিস্তারিত পড়ুন

মাদারীপুর-১ আসনে ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাদারীপুর-১বিস্তারিত পড়ুন

তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন বিএনপি চেয়ারপারসনবিস্তারিত পড়ুন

  • বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম
  • বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জামায়াতের
  • ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
  • ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
  • এসবই নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র: মির্জা ফখরুল
  • বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন
  • গণভোটের তারিখ ঘোষণায় যত দেরি হবে, জাতীয় নির্বাচন তত সংকটের মধ্যে পড়বে: গোলাম পরওয়ার
  • ফ্যাসিস্ট দলের দোসররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না: রিজভী
  • ড. ইউনূসের প্রতি যে আহবান জানালো এনসিপি
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ