শুক্রবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৫
প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই: বাংলাদেশ কংগ্রেস

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ কংগ্রেস।

গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দলটির চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন ও মহাসচিব এ্যাডঃ মোঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেছেন, এতদিন ধরে সীমাহীন দুর্নীতি ও টাকা পাচারের কারণে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরী হয়েছে তার খেসারত দিতে জনগণের ঘাড়ে চাপানো হয়েছে এই অসম বাজেট।

মন্ত্রী-এমপি ও সরকারী কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব প্রদান এবং বিদেশে পাচারকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনার কোন পরিকল্না নেই এই বাজেটে। বাজেটে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ও উৎপাদনমুখী প্রকল্প গ্রহনের চেয়ে অলস প্রকল্প গ্রহনের প্রতি বেশী গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।

বাজেট পরবর্তী প্রকল্পভিত্তিক আয়-ব্যয়ের হিসাব জনসমক্ষে তুলে ধরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক কোন ঘোষণা নেই এবারও। সুতরাং এটি একটি গতানুগতিক বাজেট। পুরান বাজেট সামান্য এডিট করে প্রস্তুত করা হয়েছে এই বাজেট। এখানে তেমন কোন নতুনত্ব নেই।

এ্যাডঃ কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, একটি জিনিসের দাম বাড়িয়ে অন্য একটির দাম কমানো সঠিক পদ্ধতি নয়। এতে বাজার আরও অস্থির হয় এবং দ্রব্যমূল্যের সমন্বয়হীনতা বাড়ে। বাজেটের লক্ষ্য হতে হবে বাজার তথা দ্রব্যমূল্যকে স্থিতিশীল রাখা। কিন্তু এবারকার বাজেট বাজারে আগুন ধরাবে। দেশী-বিদেশী ঋণের বোঝা টানতে বাড়তি রাজস্ব আহরণের জন্য এবার বাড়ানো হচ্ছে পরোক্ষ কর এবং সরকারি সেবা ও পণ্যের দাম। ভর্তুকি কমাতে হবে বলে বাড়বে গ্যাস-বিদ্যুতের দামও যার প্রভাব পড়বে উৎপাদন ব্যবস্থায়। ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে হু হু করে।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ্যাডঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেন, দেশের আদালতগুলিতে লক্ষ লক্ষ্ মামলা প্রতি বছর স্তুপ হয়ে হচ্ছে। বিচারক সংকট ও অবকাঠামোগত সমস্যায় মামলা নিষ্পত্তি হয় কম। প্রতিদিন যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয় তার কয়েকগুণ নতুন মামলা যোগ হয়। বিচার বিভাগের এই মহাসংকট নিরসনে বাজেটে কোন দিক নির্দেশনা নেই। দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নত মানের সেবা না থাকায় মানুষ বিদেশনির্ভর হচ্ছে দিন দিন। এতে প্রতিবছর বিদেশে বিপুল অংকের টাকা চলে যায়। এই দুটি খাতে বরাদ্দ বাড়লেও সেবার মানোন্নয়নে কোন কার্যকর পরিকল্পনা রাখা হয়নি বাজেটে।

বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের বছরে ক্ষমতাসীন সরকার ভোট বান্ধব বাজেট পেশ করে। জনগণকে খুশী করতে নানা খাতে কর ছাড় ও প্রাপ্তির মাত্রা বেশী থাকে। এবার সেটা করা হয়নি। ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কেননা জনগণের ভোট সরকারের প্রয়োজন আছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনি কার্যক্রমে ঢুকে যাওয়ার আগেই পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছি : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

উপদেষ্টাসহ সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বে থেকে যারা নির্বাচনে অংশ নেবেন, নির্বাচনি কার্যক্রমে ঢুকেবিস্তারিত পড়ুন

সিসিইউতে বেগম খালেদা জিয়া

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে করোনারিবিস্তারিত পড়ুন

প্লট দুর্নীতির তিন মামলায় শেখ হাসিনার ২১ বছরের কারাদণ্ড

রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেবিস্তারিত পড়ুন

  • এরশাদ ও হাসিনার চরিত্রে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
  • বাউলদের ওপর হামলা উগ্র ধর্মান্ধদের কাণ্ড : মির্জা ফখরুল
  • ‘বিএনপি সরকারে এলে ব্যাংক ও বীমা খাতে বড় সংস্কার হবে’: আমীর খসরু
  • জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীদের জোর করে বোরকা পরাবে না: শফিকুর রহমান
  • ‘মানুষ যেমন কবর থেকে ফেরে না, শেখ হাসিনাও রাজনীতিতে ফিরবে না’ : মামুনুল হক
  • কোনো ঝামেলা ছাড়াই নির্বাচন হবে বলে আশাবাদী মির্জা ফখরুল
  • বন্দর-এলডিসি নিয়ে সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকার নিতে পারে না: তারেক রহমান
  • হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া
  • নন-এমপিও শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির দাবি শতভাগ যৌক্তিক: রিজভী
  • নিজেদের বিভক্তিতে অনেক সাংবাদিকরা রাজনীতিকদের পকেটে ঢুকে যান : মির্জা ফখরুল
  • সমালোচনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত মানুষ বিএনপিকেই ভোট দেবে: মান্না
  • নির্বাচনী প্রচারণায় মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করলো জামায়াত