সোমবার, মার্চ ১০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই: বাংলাদেশ কংগ্রেস

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ কংগ্রেস।

গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দলটির চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন ও মহাসচিব এ্যাডঃ মোঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেছেন, এতদিন ধরে সীমাহীন দুর্নীতি ও টাকা পাচারের কারণে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরী হয়েছে তার খেসারত দিতে জনগণের ঘাড়ে চাপানো হয়েছে এই অসম বাজেট।

মন্ত্রী-এমপি ও সরকারী কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব প্রদান এবং বিদেশে পাচারকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনার কোন পরিকল্না নেই এই বাজেটে। বাজেটে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ও উৎপাদনমুখী প্রকল্প গ্রহনের চেয়ে অলস প্রকল্প গ্রহনের প্রতি বেশী গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।

বাজেট পরবর্তী প্রকল্পভিত্তিক আয়-ব্যয়ের হিসাব জনসমক্ষে তুলে ধরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক কোন ঘোষণা নেই এবারও। সুতরাং এটি একটি গতানুগতিক বাজেট। পুরান বাজেট সামান্য এডিট করে প্রস্তুত করা হয়েছে এই বাজেট। এখানে তেমন কোন নতুনত্ব নেই।

এ্যাডঃ কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, একটি জিনিসের দাম বাড়িয়ে অন্য একটির দাম কমানো সঠিক পদ্ধতি নয়। এতে বাজার আরও অস্থির হয় এবং দ্রব্যমূল্যের সমন্বয়হীনতা বাড়ে। বাজেটের লক্ষ্য হতে হবে বাজার তথা দ্রব্যমূল্যকে স্থিতিশীল রাখা। কিন্তু এবারকার বাজেট বাজারে আগুন ধরাবে। দেশী-বিদেশী ঋণের বোঝা টানতে বাড়তি রাজস্ব আহরণের জন্য এবার বাড়ানো হচ্ছে পরোক্ষ কর এবং সরকারি সেবা ও পণ্যের দাম। ভর্তুকি কমাতে হবে বলে বাড়বে গ্যাস-বিদ্যুতের দামও যার প্রভাব পড়বে উৎপাদন ব্যবস্থায়। ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে হু হু করে।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ্যাডঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেন, দেশের আদালতগুলিতে লক্ষ লক্ষ্ মামলা প্রতি বছর স্তুপ হয়ে হচ্ছে। বিচারক সংকট ও অবকাঠামোগত সমস্যায় মামলা নিষ্পত্তি হয় কম। প্রতিদিন যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয় তার কয়েকগুণ নতুন মামলা যোগ হয়। বিচার বিভাগের এই মহাসংকট নিরসনে বাজেটে কোন দিক নির্দেশনা নেই। দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নত মানের সেবা না থাকায় মানুষ বিদেশনির্ভর হচ্ছে দিন দিন। এতে প্রতিবছর বিদেশে বিপুল অংকের টাকা চলে যায়। এই দুটি খাতে বরাদ্দ বাড়লেও সেবার মানোন্নয়নে কোন কার্যকর পরিকল্পনা রাখা হয়নি বাজেটে।

বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের বছরে ক্ষমতাসীন সরকার ভোট বান্ধব বাজেট পেশ করে। জনগণকে খুশী করতে নানা খাতে কর ছাড় ও প্রাপ্তির মাত্রা বেশী থাকে। এবার সেটা করা হয়নি। ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কেননা জনগণের ভোট সরকারের প্রয়োজন আছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনে কোন বিভাগে কোন দল এগিয়ে?

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ব্যাপক গণ-আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এর সাতবিস্তারিত পড়ুন

ইফতার মাহফিলের নতুন তারিখ ঘোষণা বিএনপির

রাজনৈতিক দলগুলো এবং পেশাজীবীদের সম্মানে বিএনপির ইফতার মাহফিলের নতুন সূচি প্রকাশ করাবিস্তারিত পড়ুন

আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি প্রত্যাশিতভাবে ক্ষমতায় আসবে: এএফপি

আগামি বছরের মার্চের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ব্যাপকভাবে প্রত্যাশা করাবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর বড় পরিসরে সংস্কারের সদিচ্ছা নেই: নাহিদ
  • ‘বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই : নাহিদ
  • দেশে নারী নির্যাতন ও হেনস্থার ঘটনায় যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
  • নির্বাচনে জোটবাঁধা নিয়ে কী ভাবছে বিএনপি ও এনসিপি
  • যেসব কারণে আ. লীগের ঘুরে দাঁড়ানো সহজ নয়
  • পুলিশে ‘অস্থিরতা’ সৃষ্টিতে কলকাতা থেকে কলকাঠি নাড়ছেন কামাল-নানকরা!
  • এখন আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের ‘হেডকোয়ার্টার’ কলকাতা!
  • বাংলাদেশ নিয়ে আপনার এত মাথা ব্যথা কেন: ভারতকে রিজভী
  • ৩২ দলের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন
  • বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে চলতি বছরে নির্বাচন কঠিন: নাহিদ ইসলাম
  • আ. লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে: বিবিসিকে প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘নির্বাচিত সরকারও হাসিনাসহ অপরাধীদের বিচার নিয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে’