সোমবার, জানুয়ারি ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভাষা শহীদদের সম্মানে বাংলায় রায় দিলেন হাইকোর্ট

ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনে বাংলা ভাষায় রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

‘মো. আক্কাস আলী বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায় বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ বাংলায় ঘোষণা করেন।

এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. শরিফুল ইসলাম।
রায় ঘোষণার আগে বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি নাইমা হায়দার বলেন, আজ ১ ফেব্রুয়ারি। ভাষার মাস আজ থেকে শুরু। ভাষা শহীদদের আত্মার প্রতি সম্মান জানিয়ে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রতি সম্মান জানিয়ে আজকের প্রথম রায়টি বাংলায় ঘোষণা করছি। বিশ্বের সব বাংলা ভাষাভাষিদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বাংলায় এ রায় ঘোষণা করছি।

আইনজীবী শরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের মামলাটি অর্পিত সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলা। আদালত রুল নিষ্পত্তি করে অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

আদালত বাংলায় দেওয়া রায়ে বলেন, আলোচনা ও আইনজীবীর যুক্তিতর্ক পর্যালোচনান্তে আমরা অত্র মোকদ্দমার গুণাগুণ পর্যালোচনায় প্রবেশ না করে অত্র রুলটি নিম্নলিখিত নির্দেশনাসহ নিষ্পত্তি করতে সম্মত হই।’

নির্দেশনাগুলো হলো

(ক) দরখাস্তকারী অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়ের করতে পারবেন।

(খ) দরখাস্তকারী অর্পিত সম্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়ের করতে চাইলে অত্র আদেশ হাতে পাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে আপিল দায়ের করতে হবে।

(গ) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদি মার্জনীয় হবে।

(ঘ) নিম্ন অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ ট্রাইব্যুনালে আদেশ আপিল দায়ের পর্যন্ত স্থগিত থাকবে।

পক্ষগণ আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দখলের বিষয়ে স্থিতাবস্থা বজায় থাকবে। রিট মামলা নিষ্পত্তি করা হলো’।

উচ্চ আদালতে নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলায় রায় ও আদেশ দেওয়া শুরু হয়। প্রয়াত বিচারপতি এ আর এম আমীরুল ইসলাম চৌধুরী বাংলায় আদেশ দেওয়া শুরু করেন। এরপর সাবেক বিচারপতিদের মধ্যে বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, বিচারপতি হামিদুল হক, বিচারপতি আবদুল কুদ্দুছ, সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী বাংলায় বেশ কয়েকটি রায় দেন।

বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম হাইকোর্টে থাকাকালীন বেশ কয়েকটি মামলার রায় বাংলায় দিয়েছেন।

তবে নিয়োগ পাওয়ার পর ২০১০ সালের এপ্রিল থেকে বাংলায় রায় দিয়ে যাচ্ছেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন। এছাড়াও বর্তমানে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালও বাংলায় রায় লেখেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জনগণ সঙ্গে না থাকলে কী হয় ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে: তারেক রহমান

জনগণ সঙ্গে না থাকলে কী হয় তা ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে উল্লেখবিস্তারিত পড়ুন

শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) সদস্যরাবিস্তারিত পড়ুন

আ.লীগ সরকার এতদিন দেশবাসীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব

সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই সিদ্ধান্ত শিগগিরই বাস্তবায়নবিস্তারিত পড়ুন

  • রাজনৈতিক ক্ষমতা-কালোটাকা গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে: গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনপ্রধান
  • অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন: ব্রিটিশ ব্যারিস্টারের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হাসিনা
  • দক্ষিণ কোরিয়া ৪৪ কোটি টাকা দিচ্ছে রেলের উন্নয়নে
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি কাল
  • ঐক্যের মাঝে এ সরকারের জন্ম, একতাই শক্তি: ড. ইউনূস
  • জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সর্বদলীয় বৈঠক
  • ১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরানো হলো হাসিনা ও তার পরিবারের নাম
  • ‘জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩’ বাতিল
  • ওষুধ-পোশাকসহ নিত্যপণ্যের ভ্যাট রিভিউ হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
  • ১৭ বছর পর কারামুক্ত বিএনপির লুৎফুজ্জামান বাবর
  • জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের গেজেট প্রকাশ
  • এমপিদের সুবিধা কমানো, একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নয়