শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভাষা শহীদদের সম্মানে বাংলায় রায় দিলেন হাইকোর্ট

ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনে বাংলা ভাষায় রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

‘মো. আক্কাস আলী বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায় বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ বাংলায় ঘোষণা করেন।

এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. শরিফুল ইসলাম।
রায় ঘোষণার আগে বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি নাইমা হায়দার বলেন, আজ ১ ফেব্রুয়ারি। ভাষার মাস আজ থেকে শুরু। ভাষা শহীদদের আত্মার প্রতি সম্মান জানিয়ে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রতি সম্মান জানিয়ে আজকের প্রথম রায়টি বাংলায় ঘোষণা করছি। বিশ্বের সব বাংলা ভাষাভাষিদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বাংলায় এ রায় ঘোষণা করছি।

আইনজীবী শরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের মামলাটি অর্পিত সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলা। আদালত রুল নিষ্পত্তি করে অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

আদালত বাংলায় দেওয়া রায়ে বলেন, আলোচনা ও আইনজীবীর যুক্তিতর্ক পর্যালোচনান্তে আমরা অত্র মোকদ্দমার গুণাগুণ পর্যালোচনায় প্রবেশ না করে অত্র রুলটি নিম্নলিখিত নির্দেশনাসহ নিষ্পত্তি করতে সম্মত হই।’

নির্দেশনাগুলো হলো

(ক) দরখাস্তকারী অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়ের করতে পারবেন।

(খ) দরখাস্তকারী অর্পিত সম্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়ের করতে চাইলে অত্র আদেশ হাতে পাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে আপিল দায়ের করতে হবে।

(গ) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদি মার্জনীয় হবে।

(ঘ) নিম্ন অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ ট্রাইব্যুনালে আদেশ আপিল দায়ের পর্যন্ত স্থগিত থাকবে।

পক্ষগণ আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দখলের বিষয়ে স্থিতাবস্থা বজায় থাকবে। রিট মামলা নিষ্পত্তি করা হলো’।

উচ্চ আদালতে নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলায় রায় ও আদেশ দেওয়া শুরু হয়। প্রয়াত বিচারপতি এ আর এম আমীরুল ইসলাম চৌধুরী বাংলায় আদেশ দেওয়া শুরু করেন। এরপর সাবেক বিচারপতিদের মধ্যে বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, বিচারপতি হামিদুল হক, বিচারপতি আবদুল কুদ্দুছ, সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী বাংলায় বেশ কয়েকটি রায় দেন।

বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম হাইকোর্টে থাকাকালীন বেশ কয়েকটি মামলার রায় বাংলায় দিয়েছেন।

তবে নিয়োগ পাওয়ার পর ২০১০ সালের এপ্রিল থেকে বাংলায় রায় দিয়ে যাচ্ছেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন। এছাড়াও বর্তমানে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালও বাংলায় রায় লেখেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বর্তমান অবস্থায় রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সম্ভব নয় : খলিলুর রহমান

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বর্তমান অবস্থায় রোহিঙ্গাদের নিরাপদভাবে প্রত্যাবাসন করা সম্ভব নয় বলেবিস্তারিত পড়ুন

পুরোনো শত্রু মিত্র হওয়ার অনেক উদাহরণ আছে : উপ-প্রেস সচিব

অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশপন্থী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিববিস্তারিত পড়ুন

ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহবান ঢাকার

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশকে জড়ানোর ভারতের চেষ্টার তীব্র প্রতিবাদবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
  • একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বললো বাংলাদেশ
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়ানোর ইচ্ছা নেই ভারতের
  • ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৭৮২২ জনকে গ্রেফতার করেছে সেনাবাহিনী’
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
  • ঢাকায় আসা মার্কিন কর্মকর্তার সঙ্গে কী কথা হলো বিএনপির
  • বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
  • প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি বিএনপির, কী আছে এতে?
  • আলোচনায় মোটেও সন্তুষ্ট নই, ভোটের কাট অফ সময় ডিসেম্বর: মির্জা ফখরুল
  • নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কথাই চূড়ান্ত: আসিফ নজরুল
  • বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা