বুধবার, জুলাই ৩০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভাষা শহীদদের সম্মানে বাংলায় রায় দিলেন হাইকোর্ট

ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারির প্রথম দিনে বাংলা ভাষায় রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

‘মো. আক্কাস আলী বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায় বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ বাংলায় ঘোষণা করেন।

এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. শরিফুল ইসলাম।
রায় ঘোষণার আগে বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি নাইমা হায়দার বলেন, আজ ১ ফেব্রুয়ারি। ভাষার মাস আজ থেকে শুরু। ভাষা শহীদদের আত্মার প্রতি সম্মান জানিয়ে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রতি সম্মান জানিয়ে আজকের প্রথম রায়টি বাংলায় ঘোষণা করছি। বিশ্বের সব বাংলা ভাষাভাষিদের প্রতি সম্মান জানিয়ে বাংলায় এ রায় ঘোষণা করছি।

আইনজীবী শরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের মামলাটি অর্পিত সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলা। আদালত রুল নিষ্পত্তি করে অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

আদালত বাংলায় দেওয়া রায়ে বলেন, আলোচনা ও আইনজীবীর যুক্তিতর্ক পর্যালোচনান্তে আমরা অত্র মোকদ্দমার গুণাগুণ পর্যালোচনায় প্রবেশ না করে অত্র রুলটি নিম্নলিখিত নির্দেশনাসহ নিষ্পত্তি করতে সম্মত হই।’

নির্দেশনাগুলো হলো

(ক) দরখাস্তকারী অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়ের করতে পারবেন।

(খ) দরখাস্তকারী অর্পিত সম্পত্তি আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়ের করতে চাইলে অত্র আদেশ হাতে পাওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে আপিল দায়ের করতে হবে।

(গ) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদি মার্জনীয় হবে।

(ঘ) নিম্ন অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ ট্রাইব্যুনালে আদেশ আপিল দায়ের পর্যন্ত স্থগিত থাকবে।

পক্ষগণ আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত দখলের বিষয়ে স্থিতাবস্থা বজায় থাকবে। রিট মামলা নিষ্পত্তি করা হলো’।

উচ্চ আদালতে নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলায় রায় ও আদেশ দেওয়া শুরু হয়। প্রয়াত বিচারপতি এ আর এম আমীরুল ইসলাম চৌধুরী বাংলায় আদেশ দেওয়া শুরু করেন। এরপর সাবেক বিচারপতিদের মধ্যে বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, বিচারপতি হামিদুল হক, বিচারপতি আবদুল কুদ্দুছ, সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী বাংলায় বেশ কয়েকটি রায় দেন।

বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম হাইকোর্টে থাকাকালীন বেশ কয়েকটি মামলার রায় বাংলায় দিয়েছেন।

তবে নিয়োগ পাওয়ার পর ২০১০ সালের এপ্রিল থেকে বাংলায় রায় দিয়ে যাচ্ছেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন। এছাড়াও বর্তমানে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালও বাংলায় রায় লেখেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

অনুমতি ছাড়াই প্রেস কাউন্সিল কমিটিতে অন্তর্ভুক্তির অভিযোগ নূরুল কবিরের

বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে তথ্য মন্ত্রণালয়। সোমবার এ সংক্রাক্তবিস্তারিত পড়ুন

জবানবন্দিতে জুলাই আন্দোলন নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক আইজিপি মামুন

ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গ্রেপ্তার হন তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শকবিস্তারিত পড়ুন

১০ আগস্ট খসড়া ও ৩১ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী ১০ আগস্ট খসড়া ভোটার তালিকাবিস্তারিত পড়ুন

  • জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে একমত হওয়া বিষয়গুলো
  • গভীর সংস্কার না হলে স্বৈরাচার আবার ফেরত আসবে : প্রধান উপদেষ্টা
  • ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
  • সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
  • ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে উচ্চ আদালত
  • প্রাইমারির প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
  • নির্বাচনে ৬০ হাজার সেনা সদস্য কাজ করবে: প্রেস সচিব
  • এক বছরে রেকর্ড ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ শোধ করেছে সরকার
  • চিকিৎসার জন্য আবারো লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
  • নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
  • বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান নেই : প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘সেপ্টেম্বর থেকে দেড় লাখ পুলিশকে ভোটের ট্রেনিং দেয়া হবে’ : প্রেস সচিব