সোমবার, জুলাই ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘ভয় দেখিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ ও হত্যার জবানবন্দি নেয় পুলিশ’

নারায়ণগঞ্জে কথিত ধর্ষণ ও হত্যার শিকার স্কুলছাত্রীর জীবিত ফেরত আসার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন বলা হয়েছে, আসামিদের ভয় দেখিয়ে ও মারধর করে কিশোরীকে ধর্ষণ ও হত্যার স্বীকারোক্তি নেয় পুলিশ।

মঙ্গলবার (৫ জানুয়ারি) বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে ২৫ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হয়। আইনজীবী শিশির মনির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ৪ জানুয়ারি নারায়ণগঞ্জে কথিত ধর্ষণ ও হত্যার শিকার স্কুলছাত্রীর জীবিত ফেরত আসার ঘটনায় নারায়ণগঞ্জের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিচার বিভাগীয় তদন্ত হাইকোর্টে আসে।

গত ২৪ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জে কথিত ধর্ষণ ও হত্যার শিকার স্কুলছাত্রীর জীবিত ফেরত আসার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

গত বছরের ২৫ আগস্ট নারায়ণগঞ্জে ধর্ষণ ও হত্যার শিকার স্কুলছাত্রীর জীবিত ফেরত আসার ঘটনায় নথি তলবের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন দায়ের করা হয়। ৫ আইনজীবীর পক্ষে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির এ আবেদন করেন।

৫ আইনজীবী হলেন- মো. আসাদ উদ্দিন, মো. জোবায়েদুর রহমান, মো. আশরাফুল ইসলাম, মো. আল রেজা আমির ও মো. মিসবাহ উদ্দিন।
গত ২৪ আগস্ট ‘ধর্ষণের পর নদীতে লাশ ফেলে দেওয়া স্কুল ছাত্রীর ৪৯ দিন পর জীবিত প্রত্যাবর্তন’ শীর্ষক শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

ওই প্রতিবেদন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চের নজরে আনেন। তখন আদালত আইনজীবী শিশির মনিরকে লিখিতভাবে আবেদন করতে বলেন। এরপর একটি রিভিশন মামলা দায়ের করা হয়।

ঘটনার বিবরণী উল্লেখ করে শিশির মনির জানান, গত ৪ জুলাই ৫ম শ্রেণির ছাত্রী দিসা নিখোঁজ হয়। গত ৬ আগস্ট নিখোঁজ স্কুলছাত্রী দিসার বাবা জাহাঙ্গীর হোসেন নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় অপহরণ মামলা করেন। মামলার পর পুলিশ আব্দুল্লাহ, রকিব এবং খলিল নামে ৩ জনকে গ্রেফতার করে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। স্বীকারোক্তিতে তারা বলে, তারা দিসাকে গণধর্ষণের পর হত্যা করে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ভাসিয়ে দেয়। জবানবন্দি গ্রহণের পর আসামিদেরকে জেলে পাঠানো হয়। কিন্তু ২৩ আগস্ট দিসাকে খুঁজে পাওয়া গেছে। সে বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ সদর থানা পুলিশের হেফাজতে হয়েছে। এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে আসামিরা কীভাবে ধর্ষণ ও হত্যা সম্পর্কিত স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। যেখানে দিসা অক্ষত অবস্থায় ফেরত এসেছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বেঁচে যাওয়া টাকা ফেরত পাচ্ছেন ৪৯৭৮ হাজি : ধর্ম উপদেষ্টা

চলতি বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে অংশ নেয়া হাজিদের মধ্যে বাড়ি ভাড়া খরচবিস্তারিত পড়ুন

সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির মেয়াদ বাড়লো আরো ২ মাস

সশস্ত্র বাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা আরওবিস্তারিত পড়ুন

চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ধরতে চিরুনি অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, চিহ্নিত অপরাধীবিস্তারিত পড়ুন

  • একাদশে ভর্তিতে যুক্ত হচ্ছে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ কোটা
  • সাতক্ষীরায় এনসিপি’র কর্মসূচির নিউজ কাভার করতে গিয়ে তীব্র গরমে ১০ সাংবাদিক অসু*স্থ
  • আসনের লোভ দেখিয়ে জুলাই বিপ্লবীদের কেনার সাধ্য কারো নেই : নাহিদ ইসলাম
  • সোহাগের স্ত্রীর আহাজারি : ‘তারা প্রতি মাসে দুই লাখ করে টাকা চায়, না দেয়ায় মে*রেই ফেললো’
  • ব্যবসায়ীকে পাথর মেরে খু*নের ঘটনা বড়ই দুঃখজনক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • রাজধানীতে প্রকাশ্যে পাথর মেরে ব্যবসায়ীকে হ*ত্যা: আরো এক আসামি গ্রে*প্তার
  • ‘আমরা এখন এতিম হয়ে গেছি, এখন কোথায় গিয়ে দাঁড়াব’
  • কলারোয়ায় ইট ভাটার সামনে পড়ে ছিলো ইজিবাইক চালকের লা*শ
  • মুখ দিয়ে লিখেই এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেলেন মনিরামপুরের লিতুনজিরা
  • সাতক্ষীরায় ট্রাক ও চিংড়ী রেনুসহ আটক-২
  • ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার দায়িত্বে ইসি তাহমিদা, আইনশৃঙ্খলায় ইসি সানাউল্লাহ
  • জুলাই সনদ কার্যকর না হলে আবারো মাঠে নামবো: নাহিদ