শনিবার, মে ১০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মন্দার দ্বারপ্রান্তে বিশ্ব, জাতিসংঘের সতর্কতা

বিশ্ব অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে এবার সতর্কবার্তা উচ্চারণ করলো জাতিসংঘ। জাতিসংঘ বলছে, বিশ্ব ‘মন্দার দ্বারপ্রান্তে’ এবং এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশগুলো মন্দার ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।

বাণিজ্য ও উন্নয়নবিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলন (আঙ্কটাড) গত সোমবার বলেছে যে উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, সুদের হার বৃদ্ধিসহ নানাবিধ কারণ বিশ্বকে একটি বৈশ্বিক মন্দা ও স্থবিরতার দিকে ঠেলে দিতে পারে।

গত সোমবার বাণিজ্য ও উন্নয়ন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আঙ্কটাড। এতে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যে ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক সংকট এবং ২০২০ সালে করোনা মহামারি সংকট এবার আরও ঘনীভূত হতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে, সব অঞ্চল প্রভাবিত হবে, তবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য সবচেয়ে বেশি বিপদের ঘণ্টা বাজছে, যার মধ্যে অনেকগুলো ঋণ খেলাপির কাছাকাছি পৌঁছে যাচ্ছে।

আঙ্কটাড-এর মহাসচিব রেবেকা গ্রিনস্প্যান এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আজ আমাদের সতর্ক করা দরকার যে আমরা একটি নীতি-প্ররোচিত বৈশ্বিক মন্দার দ্বারপ্রান্তে’। তিনি বলেন, ‘আমাদের এখনো মন্দার প্রান্ত থেকে ফিরে আসার সময় আছে। কিছুই অনিবার্য নয়। আমাদের অবশ্যই পথ পরিবর্তন করতে হবে’।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আরও বাস্তবসম্মত নীতির মিশ্রণের আহ্বান জানাই। তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলছি, আরও বাস্তবসম্মত নীতির মিশ্রণ, পণ্যমূল্যের জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাতে আমাদের আরও বেশি প্রচেষ্টা চালাতে হবে’।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এ বছরের সুদের হার বৃদ্ধি চীন ব্যতীত উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আনুমানিক ৩৬০ বিলিয়ন ডলার আয় হ্রাস করবে বলেও জানায় সংস্থাটি।

উন্নত অর্থনীতিতে সুদের হার বৃদ্ধির কারণে প্রায় ৯০টি উন্নয়নশীল দেশের মুদ্রা এবছর ডলারের বিপরীতে দুর্বল হয়েছে। পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া মহামারির আগের পাঁচ বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধির হারে নিচে থাকবে বলেও পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

আঙ্কটাড বলছে, পূর্ব এশিয়ায় এবার ৩ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে যা গতবছর ছিল ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল আমদানি ও রপ্তানির জন্য বৈশ্বিক চাহিদা হ্রাসের পাশাপাশি চীনের মন্দাও এই অঞ্চলের অংশে আরও চাপ বাড়াবে।

দক্ষিণ এশিয়া ও পশ্চিম এশিয়ায় ঋণ সংকট বাড়ছে। এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কা খেলাপির মধ্যে পড়েছে। আফগানিস্তান ঋণের সংকটে রয়েছে এবং তুরস্ক ও পাকিস্তান ক্রমবর্ধমান সংকটের সম্মুখীন হয়েছে। পাকিস্তান বন্যার কবলে পড়েছে, এবং ঋণ বাড়ছে ও বৈদেশিক রিজার্ভ হ্রাস পাচ্ছে।

গ্রিনস্প্যান বলেছেন, মন্দার ঝুঁকি থেকে সরে আসার সময় আছে, যদি দেশগুলো তাদের কাছে থাকা কৌশলগুলোকে মুদ্রাস্ফীতি প্রশমিত করতে ও ঝুঁকিতে থাকা গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তার জন্য ব্যবহার করে।

সূত্র: রয়টার্স, সিএনবিসি নিউজ

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘যখন ভারতে হামলা করব, পুরো দুনিয়া দেখবে’: পাকিস্তানের হুঁশিয়ারি

বৃহস্পতিবার রাতে ভারতে মিসাইল হামলার পর নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা।বিস্তারিত পড়ুন

পাকিস্তানের মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে উঠলো ভারত

এবার পাল্টা হামলা শুরু করেছে পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার রাতে পর পর বিস্ফোরণের কেঁপেবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য সুখবর দিলো মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ায় বসবাসরত অবৈধ কর্মীদের বৈধকরণ প্রক্রিয়া ও চাইলে নিয়োগ প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করারবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার পাকিস্তানি দাবি নিয়ে যা জানা যাচ্ছে
  • সংকটময় সময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য এরদোয়ানকে ধন্যবাদ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর
  • ভারতের ১২টি ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
  • মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী ৪৫০ জন বাংলাদেশি আটক
  • ভারত ও পাকিস্তানকে সংযম প্রদর্শনের আহবান বাংলাদেশের
  • ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ : তাহলে কি সত্যি হচ্ছে পাঁচ বছর আগের ভবিষ্যৎ বানী
  • ভারত-পাকিস্তান হামলা: শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহবান তারেক রহমানের
  • পাকিস্তানে বেছে বেছে মসজিদে হামলা চালিয়েছে ভারত!
  • ভারতকে জবাব দিতে সশস্ত্র বাহিনীকে অনুমতি দিয়েছে পাকিস্তান
  • হামলা করলে পাল্টা জবাব : কড়া হুঁশিয়ারি ইরানের
  • এবার পাকিস্তান থেকে পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করলো ভারত
  • ‘গালি’ কেন দেন, ‘দেশ ছাড়তে বাধ্য’ কেন হয়েছিলেন- জানালেন পিনাকী ভট্টাচার্য