বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সংসদে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য ৫০ আসন চায় হিন্দু মহাজোট

জাতীয় সংসদে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য ৫০টি সংরক্ষিত আসন রাখা ও পৃথক নির্বাচনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট।

গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনের নেতারা এসব দাবি জানান।

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী সভাপতি দীনবন্ধু রায়ের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক, প্রধান সমন্বয়কারী বিজয় কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, সিনিয়র সহসভাপতি প্রদীপ কুমার পাল, প্রেসিডিয়াম মেম্বার অভয় কুমার রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক সুশান্ত কুমার চক্রবর্তী, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক প্রতিভা বাগচী, যুগ্ম-মহাসচিব নকুল কুমার মণ্ডল, দফতর সম্পাদক কল্যাণ মণ্ডল, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অচ্যুতানন্দ ঘরামী, প্রচার সম্পাদক বিপ্লব মিত্র প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিভিন্ন সময় নির্যাতনসহ নানান কারণে দেশের হিন্দু সম্প্রদায় দেশত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। ফলে দেশ হিন্দুশূন্য হওয়ার পথে। অথচ সংখ্যালঘু সমস্যা সমাধানে জাতীয় সংসদ সব সময় নীরব ভূমিকা পালন করছে। অর্থাৎ হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করার মতো কোনো সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদে নেই বললেই চলে।

তারা আরও বলেন, একটি সমাজকে সুরক্ষার জন্য যা যা আইন দরকার, সেসব আইন দেশে থাকলেও রাজনৈতিক কারণে সেগুলোর বাস্তবায়ন হয় না। দেশে মানবাধিকার কমিশনও আছে। অতীতেও বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন সময় বহু কমিশন হয়েছে। কিন্তু সেসব কমিশনের ফল শূন্য। বক্তারা আরও বলেন, পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদে সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক নির্বাচনব্যবস্থার মাধ্যমে ৭২টি আসন সংরক্ষিত ছিল। যার মধ্যে হিন্দু ৬৯, বৌদ্ধ ২ ও খ্রিস্টান সম্প্রদায় একজন প্রতিনিধি সরাসরি নির্বাচিত করতে পারত। পরে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী মানসিকতার কারণে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসনব্যবস্থা সুকৌশলে তুলে নেয়। জাতীয় সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত আসন ও পৃথক নির্বাচনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি এখন জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তারা আরও বলেন, যেহেতু দেশের হিন্দু সম্প্রদায় স্বাধীনতার আগে থেকেই সব নির্বাচনে নিঃস্বার্থ ও একচেটিয়াভাবে আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে সরকার গঠনে সহযোগিতা করে আসছে; সে কারণে হিন্দু সম্প্রদায় আশা করছে বিশ্বস্ততার প্রতিদান হিসেবে বর্তমান সরকার আগামী সংসদ অধিবেশনে হিন্দু সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের দাবির বিল উত্থাপন ও পাস করবে। তা না হলে দেশের হিন্দু সম্প্রদায় ভোট বর্জনের মতো কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি, সুষ্ঠু নির্বাচন এখনো নিশ্চিত নয়: রিজভী

দেশকে আবারও ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠবিস্তারিত পড়ুন

জামায়াতকে নিয়ে ‘ঐক্যের পথে’ ইসলামি দলগুলো

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ অন্তর্বর্তী সরকার। এইবিস্তারিত পড়ুন

সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিলো ছাত্রদল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকবিস্তারিত পড়ুন

  • ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের
  • ডাকসু নির্বাচন: কাদের-বাকেরের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের প্যানেল
  • ঢাবির ১৮ হল সংসদে প্রার্থী ঘোষণা ছাত্রদলের
  • জুলাই সনদের যে ৩ দফায় আপত্তি বিএনপির
  • হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
  • সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদ ঠেকানো যায় না: তারেক রহমান
  • বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৮ আগস্ট
  • যারা পিআর দাবি করে তাদের উদ্দেশ্য সন্দেহজনক: রিজভী
  • জাতীয় পার্টি জিন্দা লা/শ: শেখ হাসিনা
  • এবার সামনে এলো হাসিনা ও ইনুর চাঞ্চল্যকর অডিও রেকর্ড
  • জুলাই সনদ: ফিরছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আইনসভা ২ কক্ষের, প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান নয়
  • ‘না ভোট’ রাখার প্রস্তাব দেয়নি বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান