সোমবার, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় দুই গ্রাম ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে নারীর সংবাদ সম্মেলন

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরায় অর্থপেডিকস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নগদ অর্থ হাতিয়ে নেওয়া দুই গ্রাম ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে ভুল চিকিৎসায় পুঙ্গ হওয়া অসহায় নারীর সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোত্তালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন, সুলতানপুর গ্রামের ছেফা গাজীর পুত্র মনোয়ারা খাতুন। আমি একজন অসহায় স্বামী পরিত্যাক্ত নারী। গত ২৬ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরা শহরের ইটাগাছা হাটের মোড়ে এক্সিডেন্ট করে মারাত্মকভাবে আহত হই।

এক্সেরে করে দেখি আমার বাম পায়ের হাড় ভেঙে গেছে। পরবর্তীতে হাড় বিশেষজ্ঞ ডা: সমীর কুমার দাস এর খোজ খবর করতে থাকাকালিন সময়ে কালিগঞ্জ উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের রেজাউল বিশ্বাসের পুত্র বর্তমানে শহরের কাটিয়ামাঠপাড়ার বাসিন্দা গ্রাম ডাক্তার মো: মাসুম বিল্লাহ’র সাথে দেখা হয়।

সে সময় তিনি নিজেকে একজন বড় মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পরিচয় দিয়ে আমার নাম ও নাম্বার গ্রহণ করেন। তিনি বলেন সমীর কুমার দাশের চেয়ে একজন বড় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবেন। ১ সপ্তাহ পরে তিনি আমার কাছে এসে বলেন, “ তোমার পায়ের অপারেশন করতে হবে, দেড় লক্ষ টাকা খরচ হবে।”

সে সময় হুমায়ুন কবিরের মাধ্যমে তার কাছে ৪৫ হাজার টাকা প্রদান করি। পরবর্তীতে বাকী টাকা দিয়ে সর্বমোট দেড় লক্ষ টাকা প্রদান করি। পরে ৬ নভেম্বর ২২ তারিখে হার্ট ফাউন্ডেশন এন্ড ইনটেনসিভ কেয়ার হাসপাতালে আমাকে নিয়ে যান গ্রাম ডাক্তার মাসুম বিল্লাহ। সেখানে উপস্থিত থাকা গ্রাম ডাক্তার দেবহাটার বহেরা গ্রামের ফট্টুর পুত্র বর্তমানে মধুমোল্লারডাঙ্গী পলাশপোলের গ্রাম ডাক্তার মো: বাবু নিজেকে অর্থপেডিকস ডাক্তার পরিচয় দেয়।

পরে আমার পা অবশ করে। পরের দিন জ্ঞান ফিরলে আমার শরীরে জ্বালা যন্ত্রনা ও ফোলাসহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। সে সময় এক্সরে করে দেখি পায়ে ঢুকানো নাট বল্টু, রড স্টিলের পাত ও প্লেট খোলা। তখন ওই গ্রাম ডাক্তার মাসুম বিল্লাহকে জানালে তিনি দেখে বলেন আবারো অপারেশন করতে হবে।

২য় দফায় আবারো হার্ট ফাউন্ডেশনে নিয়ে আমার অপারেশন করা হয়। এরপর আবারো এক্সেরে করে দেখি হাড় জোড়া লাগেনি। ফলে আমি চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছি। এরপর অর্থপেডিকস ডাক্তার ডা: হাফিজউল্লাহ ও ডাক্তার সমীর কুমার দাশ কে দেখালে তারা বলেন দুইবার অপারেশন করা হয়েছে।

এরপর অপারেশন করলে রোগীকে বাঁচানো যাবে না। সঠিক সময়ে আসলে হয়তো হাড় জোড়া লাগানো যেত। এখন আর সম্ভব হবে না। রোগী পঙ্গু হয়ে গেছে। শুরুতেই ভুল চিকিৎসা করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমি একজন গরিব অসহায় মানুষ। তাদের দাবিকৃত টাকা পরিশোধ করতে গিয়ে সরকার ঘরটিও বিক্রয় করতে হয়েছে। অথচ আমি সুস্থ্য হতে পরেনি। উল্টো চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছি। আমি ওই প্রতারক গ্রাম ডাক্তারদের কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে নেপাল

ত্রিপক্ষীয় এক চুক্তির আওতায় ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে রপ্তানি করবে নেপাল। জুনবিস্তারিত পড়ুন

সবার সহযোগিতায় ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতে চাই: সিইসি

নির্বাচন কমিশন সকলকে নিয়ে ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতেবিস্তারিত পড়ুন

ভোটার এলাকা স্থানান্তর কার্যক্রম চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত

চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে ভোটার এলাকা স্থানান্তর কার্যক্রম চলবে আগামী ১৫বিস্তারিত পড়ুন

  • ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা
  • যশোরের শার্শায় ছিনতাইয়ের কবলে পড়ে আ*হ*ত যুবকের মৃ*ত্যু
  • কলারোয়ায় চেকের মামলায় যুবদল নেতা টুটুল গ্রেফতার
  • তালায় পুষ্টি সচেতনতা ও শিখণ ক্যাম্পেইন এ দিনব্যাপী কর্মসূচী পালিত
  • যশোরের শার্শা-বেনাপোল সীমান্তে ১৫ বছরে প্রাণ হারিয়েছেন ৫১ বাংলাদেশি
  • আড়াই বছর আগে দেশ পুনর্গঠনের কথা বলেছে বিএনপি: তারেক রহমান
  • যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেরুল, সম্পাদক খোকন
  • স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার প্রস্তাব
  • আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের ‘বিশেষ’ তালিকা করছে পুলিশ
  • ঝিনাইদহে ৩ জনকে হ*ত্যা, দায় স্বীকার করে নিষিদ্ধ সংগঠনের খুদে বার্তা
  • চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, দাবি পুলিশের
  • রাজশাহীতে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা