বুধবার, মে ৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খুলনার কয়রায় হরিণের মাংস সহ আটক শ্যামনগরের শাহ আলম

গরু ও খাসির মাংসের তুলনায় হরিণের মাংসের দাম কম হওয়ায় সুন্দরবনসংলগ্নসহ আশপাশের এলাকায় এই বন্য প্রাণীর মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ সুযোগে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চোরা শিকারিরা। তাঁরা বন বিভাগের টহল ফাঁকি দিয়ে হরিণ শিকার করে গোপনে বিক্রি করছেন।

সাতক্ষীরা শ্যামনগর উপজেলার ১২ নং গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের পৌষ্য পুত্র পরিচয়কারী সেই শাহ আলম ৩ মণ হরিণের মাংস সহ খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকা থেকে আটক হয়।

তবে তার আটকের পর মুখ খুললেন গ্রাম বাসী। গাবুরা ইউপির পার্শ্বেমারী ও চাদনীমুখা এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন, সে দীর্ঘ দিন ধরে এই কাজের সাথে জড়িত ও এই মাংস ইউপি চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে খাওয়ানোর জন্য আনা হচ্ছিল। এছাড়াও কিছুদিন আগে স্থানীয় প্রশাসনের নজর এড়িয়ে তার গ্রামের মাহফিলের আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য হরিণের মাংস আনা হয়েছিলো। চেয়ারম্যান ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। কিছু বললেই মামলার ভয় দেখায় চেয়ারম্যানর এসব লোকজন।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের মাংসসহ শাহ আলম নামের একজন চোরা শিকারিকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এসময় তার নিকট থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস জব্দ করা হয়। সে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়ন পার্শ্বেমারী গ্রামের আজিজ মোল্লার ছেলে।

এদিকে আটক ব্যাক্তি ও জব্দ মাংস বন বিভাগের আন্ধারমানিক এস্টেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এসব বিষয়ে গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলম কে একাধিক বার কল করলেও কল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

কাশিয়াবাদ ফরেস্ট এস্টেশনের কর্মকর্তা শ্যামা প্রসাদ বলেন, কোস্ট গার্ড অভিযান চালিয়ে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন এলাকা থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস সাহ এক চোরা শিকারীকে আটক করে। তবে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন কর্মকর্তা হরিণের মাংস ও চোরা শিকারীকে বুজে না নেওয়ায়। আমরা খুলনা রেঞ্জ থেকে দায়িত্ব বুজে নিয়েছি। মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায় কয়েকটি চক্র অনেক আগে থেকেই হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে তাদের তৎপরতা এত দিন কিছুটা কমলেও বর্তমানে ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ শিকার।

বিশেষ করে খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা ও জোড়শিং এলাকায় হরিণশিকারি চক্রের আধিপত্য বেশি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সিরিজ জয় বাংলাদেশের

ঘাম ঝরানো জয়ে দুই ম্যাচ রেখেই সিরিজ বাংলাদেশের আগের দুই টি-টোয়েন্টিতে হেসেখেলেইবিস্তারিত পড়ুন

জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা

ওয়ান ইলেভেনে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে ফিরে আসার সময় সরকারের রক্ত চক্ষু উপেক্ষাবিস্তারিত পড়ুন

ভগ্নদশায় দাঁড়িয়ে আছে কলারোয়ার ঐতিহাসিক মঠবাড়ি মন্দির

মঠবাড়ি মন্দির। মধ্যযুগীয় পুরাকীর্তির নিদর্শন। সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়িয়ায় আজো দাঁড়িয়ে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • এসএসসি পরীক্ষার ফল জানবেন যেভাবে
  • উপজেলা নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহবান বিএনপি নেতা রিজভীর
  • হজ ভিসায় জেদ্দা, মদিনা ও মক্কার বাইরে যেতে পারবেন না হাজীরা
  • ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি, আর যেন কেউ মারা না যায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • জাতীয় নির্বাচন থেকে স্থানীয় নির্বাচন বেশি জমজমাট হবে : সিইসি
  • বোরো মৌসুমে ধান, চাল ও গম কেনা শুরু সরকারের
  • বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক যৌক্তিক পর্যায়ে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • বেশিরভাগ হজযাত্রীর ভিসা হয়নি, বাড়ছে সময়
  • যুব মহিলা লীগ নেত্রীর ভিডিও ভাইরাল
  • উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
  • কুষ্টিয়ায় ৩ লক্ষ নকল আকিজ বিড়িসহ আটক ১
  • ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন