রবিবার, জুলাই ৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজনৈতিক দলগুলোকে সহনশীল হতে বললেন প্রধান বিচারপতি

দেশের সব রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের একে অপরের প্রতি সহনশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে। কিন্তু প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে একে অপরের প্রতি সহনশীল হতে হবে।

শনিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে ‘মানবাধিকার সুরক্ষায় প্যানেল আইনজীবীগণের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা। উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার মো. গোলাম রব্বানী, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ সাইফুর রহমান প্রমুখ।

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের যেমন মানবাধিকার রয়েছে। তেমনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশেরও মানবাধিকার রয়েছে। রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ওপর অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করলে যেমন মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। ঠিক তেমনি পুলিশের ওপরও অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করলে মানবাধিকারের লঙ্ঘন হয়।

আসামিদের পায়ে ডান্ডাবেড়ি পরানোর বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, শুধুমাত্র ভয়ংকর আসামিদের আদালতের অনুমতি নিয়ে ডান্ডাবেড়ি পরানোর কথা আমরা একটা রায়ে বলে দিয়েছি। কারণ, ডান্ডাবেড়ি পরানো না থাকার কারণে কিছুদিন আগে আদালত থেকে আসামিদের পালিয়ে যেতে দেখেছেন। প্রধান বিচারপতি সব মানুষের মানবাধিকার রক্ষায় প্যানেল আইনজীবীদের কাজ করার আহ্বান জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মানবাধিকারের লঙ্ঘন হয়েছিল ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, জাতীয় ৪ নেতার হত্যা এবং এই হত্যাকাণ্ডের খুনিদের বিচারের আওতায় না আনার জন্য ইনডেমনিটি অ্যাক্ট পাশ করা।

তিনি বলেন, মৌলিক অধিকার আর মানবাধিকারের পার্থক্য রয়েছে। মৌলিক অধিকার একেক দেশে একেক রকম, কিন্তু, মানবাধিকার সারা বিশ্বে এক রকম। আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকে মানবাধিকারের ধারণা নানা মাত্রায় প্রকাশিত হয়েছে। মানবাধিকার প্রয়োগ হয় আইন প্রয়োগের মাধ্যমে। এজন্য আইন বিভাগ আছে আইন প্রণয়নের লক্ষ্যে। আর বিচার বিভাগ আছে আইন প্রয়োগের প্রয়োজনে। আর সেই আইন প্রযুক্ত হয় আইনজীবীদের কর্মকুশলতায়। মানবাধিকারের সঙ্গে তাই আইনজীবীদের সম্পর্ক আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা। তাদের জন্য আয়োজিত আজকের এই কর্মশালা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে।

কমিশনের প্যানেল আইনজীবীদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচার প্রার্থীদের পাশে দাঁড়ালে মনে রাখবেন আপনি মানবাধিকার কর্মী। নিজ পেশার প্রতি মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ হোন।

তিনি মানবাধিকার কমিশনকে হাজতে থাকলে হাজতবাসীদের জন্য খাবারের বাজেট আছে কিনা; দীর্ঘদিন বিনা বিচারে কারাগারে যারা আছেন, পাবনা মানসিক হাসপাতালে মানসিক রোগী না হয়েও যারা আটক আছেন তাদের মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কোটাবিরোধীদের অবরোধে বিভিন্নস্থানে যানজট

চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ধর্মঘট পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায়বিস্তারিত পড়ুন

আমরা সৎ থাকলে দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ কম: ওবায়দুল কাদের

আমরা সৎ থাকলে দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ কম বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগেরবিস্তারিত পড়ুন

ঢাকাসহ চার মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি

ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণসহ চার মহানগরে নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি। ICT কোচিংবিস্তারিত পড়ুন

  • ১৭ জুলাই পবিত্র আশুরা, থাকে সরকারি ছুটি
  • ছাত্র ও শিক্ষকদের আন্দোলনে সমর্থন দিলো বিএনপি
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের বন্ধু : ওবায়দুল কাদের
  • কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
  • নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশিক্ষণ জরুরি: রাষ্ট্রপতি
  • বন্যাক্রান্ত ১৫ জেলা, ক্ষতিগ্রস্ত ২০ লাখ মানুষ
  • বন্যা পরিস্থিতি আরো অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
  • বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে : চীন
  • চলতি মাসেই নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি সই
  • মালয়েশিয়া যেতে না পারাদের টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দিতে হবে
  • মিথ্যাচার এবং অপপ্রচার বিএনপির একমাত্র রাজনৈতিক হাতিয়ার : ওবায়দুল কাদের
  • সরকারি খরচে বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ, কেনা যাবে না গাড়ি