রবিবার, জুন ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভারতীয় সব ব্র্যান্ডের লবণ ও চিনিতে পাওয়া গেছে প্লাস্টিক কণা

ভারতীয় খোলা কিংবা প্যাকেটজাত ছোট-বড় সব ব্র্যান্ডের লবণ এবং চিনিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে আয়োডিনযুক্ত লবণগুলোতে। লবণগুলোতে বিভিন্ন রঙের পাতলা তন্তু আকারে প্লাস্টিক কণাগুলো ছিল।

মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ্য করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘লবণ এবং চিনিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক’ শিরোনামে প্রকাশিত ওই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে ‘টক্সিকস লিংক’ নামে একটি গবেষণা সংস্থা। এ ক্ষেত্রে সংস্থাটি ভারতের বাজারে পাওয়া যায় এমন—সাধারণ লবণ, রক সল্ট, সি সল্ট এবং খোলা লবণসহ অন্তত ১০ ধরনের লবণ পরীক্ষা করেছে। আর অনলাইন এবং স্থানীয় বাজারগুলো থেকে সংগ্রহ করা ৫ ধরনের চিনি নিয়ে পরীক্ষা করে তারা।

টক্সিকস লিংকের গবেষণায় বেরিয়ে আসে পরীক্ষা করা সবগুলো লবণ এবং চিনিতেই মাইক্রোপ্লাস্টিক কণার উপস্থিতি ছিল। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক উপাদান পরীক্ষা করা লবণ ও চিনিতে ফাইবার, পেলেট, ফিল্মস এবং ফ্র্যাগমেন্টস রূপে বিরাজ করছিল। প্লাস্টিক কণাগুলোর আকার শূন্য দশমিক এক মিলিমিটার থেকে ৫ মিলিমিটার পর্যন্ত।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে আয়োডিনযুক্ত লবণগুলোতে। লবণগুলোতে বিভিন্ন রঙের পাতলা তন্তু আকারে প্লাস্টিক কণাগুলো ছিল।

টক্সিকস লিংক সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক রবি আগারওয়াল বলেছেন, আমাদের গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মাইক্রোপ্লাস্টিকের বিদ্যমান বৈজ্ঞানিক ডাটাবেসে অবদান রাখা, যেন বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক-চুক্তি একটি টেকসই পদ্ধতিতে এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারে।

টক্সিকস লিংকের সহযোগী পরিচালক সতীশ সিনহা বলেছেন, আমাদের গবেষণায় সব লবণ এবং চিনির নমুনায় যথেষ্ট পরিমাণে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে এবং মানব স্বাস্থ্যের ওপর মাইক্রোপ্লাস্টিকের দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যের প্রভাব সম্পর্কে জরুরি ও ব্যাপক গবেষণার আহ্বান জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লবণের নমুনায় মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব প্রতি কিলোগ্রামে ৬.৭১ থেকে ৮৯.১৫ টুকরো পর্যন্ত। অন্যদিকে চিনির নমুনাগুলোতে মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব প্রতি কিলোগ্রামে ১১.৮৫ থেকে ৬৮.২৫ টুকরা পর্যন্ত ছিল।

বিশ্বজুড়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের নাম। কারণ এই প্লাস্টিক স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ উভয়েরই ক্ষতি করতে পারে। প্লাস্টিকের এই ক্ষুদ্র কণাগুলো খাদ্য, পানি ও বাতাসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

সাম্প্রতিক গবেষণায় ফুসফুস, হৃৎপিণ্ড, এমনকি মায়ের দুধ এবং অনাগত শিশুর অঙ্গেও মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জনতার হাতে আটক বিএসএফ সদস্যকে পতাকা বৈঠকে হস্তান্তর

চাঁপাইনবাবগঞ্জের জোহরপুর সীমান্তে জনতার হাতে আটক হওয়া বিএসএফ সদস্য গনেশ মূর্তিকে পতাকাবিস্তারিত পড়ুন

আইপিএলে অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সে কে কত পেলেন

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) সদ্য শেষ হওয়া আসরে চ্যাম্পিয়ন রয়েল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুবিস্তারিত পড়ুন

অনুপ্রবেশ করায় জনতার হাতে ধরা বিএসএফ সদস্য, নেপথ্যে যে ঘটনা

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের এক সদস্যকে আটক করেছেবিস্তারিত পড়ুন

  • ১ম শ্রেণি থেকেই সামরিক প্রশিক্ষণ চালু করছে ভারতের একটি রাজ্য
  • কলারোয়া সীমান্তে ৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর বিএসএফের
  • ‘মোদি সরকার জাতিকে বিভ্রান্ত করেছে’, শীর্ষ জেনারেলের বক্তব্য ঘিরে উত্তপ্ত নয়াদিল্লির রাজনীতি
  • বাংলাদেশ নিয়ে মমতার বিরুদ্ধে অমিত শাহের ‘বিস্ফোরক’ মন্তব্য
  • পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করলো ভারত
  • জয়সওয়ালের মন্তব্যের প্রতিবাদ জামায়াতের
  • সীমান্তে সব লাইট বন্ধ করে পুশইন চেষ্টা, রুখে দিল বিজিবি-জনতা
  • দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশে নির্বাচন চায় ভারত
  • কলারোয়া সীমান্তে ৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় পণ্যসামগ্রী উদ্ধার
  • ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
  • এবার সাতক্ষীরা সীমান্তে ২৩ জন বাংলাদেশিকে পুশব্যাক করলো বিএসএফ
  • ভারতে পাচার ৩৬ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরলো