শনিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কেশবপুরে মাছের ঘেরের মালিকানা নিয়ে আ.লীগ-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ২৩

সোহেল পারভেজ : যশোরের কেশবপুরে মাছের ঘের নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংঘর্ষ। ঘেরের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব। দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২৩ জন আহত হয়েছে। উভয়পক্ষের আহত ৯ জনকে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। গত বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়নের সারুটিয়া ছোট বিলের ঘের থেকে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি এস এম মুনজুর রহমান এবং ইউনিয়ন বিএনপির নেতা সিদ্দিকুর রহমান ঐ ঘেরের মালিকানা দাবি করে আসছেন।

হাসপাতালে আহত অবস্থায় ভর্তি রয়েছেন সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমানের পক্ষের সারুটিয়া গ্রামের আলমগীর সরদার (৩৮), শফিকুল ইসলাম (২৬), মিকাইল হোসেন (৩৮), ফয়সাল হোসেন (২৩) ও মামুন সরদার (২৬) এবং বিএনপি নেতা সিদ্দিকুর রহমানের পক্ষের সারুটিয়া গ্রামের ইকবাল হোসেন (৪৫), বিল্লাল সরদার (৪৫), আব্দুল্লাহ (৫০) ও মামুন হোসেন (২২)।

সুফলাকাটি ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আহত বিল্লাল হোসেন বলেন, বিলের ৮৫ বিঘা আয়তনের ঐ ঘেরের মালিকরা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা সিদ্দিক বিশ্বাসকে ঘেরটি চুক্তিতে দেন। গতকাল সকালে মাছ ধরার সময় মুনজুর চেয়ারম্যানের লোকজন তাদের ওপর হামলা চালায়।

আহত আলমগীর সরদার বলেন, মুনজুর চেয়ারম্যানের ঘের থেকে সিদ্দিক বিশ্বাসের লোকজন জোর করে মাছ ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় বাধা দেওয়ায় তারা আমাদের ওপর হামলা করে। এ সময় আমার একটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়েছে।

সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমান বলেন, ঘেরের জমির মালিকরা আমার নামে ডিড করে দিয়েছে। আমি ঘেরের মালিক মাছ কে মারবে। জোরপূর্বক সিদ্দিক বিশ্বাসের লোকজন মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। ওই সময় আমার লোকজন বাধা নিষেধ করলে কত কাটাকাটি এক পর্যায়ে সংঘর্ষ হয়। আমার পক্ষের ১০/১২ জন আহত হয়েছে। কেশবপুর সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ৫ জন।

সিদ্দিক বিশ্বাস বলেন, গত ৯ মাস ধরে ঘেরটি আমি দেখাশোনা করে। জমির মালিকরা তাকে ঘেরটি মাছ চাষ করার জন্য ডিড করে দিয়েছে। চেয়ারম্যান মুনজুর ওই ঘেরের মাছ দাবি করেন।

কেশবপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক আব্দুর রাজ্জাক খবর পেয়ে দলের আহত নেতাকর্মীদের দেখতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান।

কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খান শরীফুল ইসলাম বলেন,ঘের সংক্রান্ত বিষয়ে সংঘর্ষের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনার স্থল পরিদর্শন করে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উভয় পক্ষের অভিযোগ পেয়েছি তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কেশবপুররে মঙ্গলকোট ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে গণ সুনানী অনুষ্ঠিত

এস আর সাঈদ, কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি: কেশবপুরে রাইটস অব দলিত’স প্রকল্পের আয়োজনেবিস্তারিত পড়ুন

কেশবপুরে বখাটেদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন

সোহেল পারভেজ, কেশবপুর প্রতিনিধি: যশোরের কেশবপুরে বখাটেদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতেবিস্তারিত পড়ুন

যশোর -খুলনা -সাতক্ষীরা অঞ্চলে জরুরী পানি নিষ্কাশন পরিকল্পনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

এস আর সাঈদ, কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি: যশোর -খুলনা -সাতক্ষীরা অঞ্চলে জরুরী পানিবিস্তারিত পড়ুন

  • কেশবপুরে যৌথবাহিনীর হাতে আ.লীগ নেতা আটক
  • কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক গনশুনানি অনুষ্ঠিত
  • কেশবপুরে আল-হাদিদ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ভাঙ্গা রাস্তা সংস্কার
  • কেশবপুরে মাচা পদ্ধতিতে পটোল চাষে বাম্পার ফলন
  • কেশবপুরে দলিত যুব ফোরাম উন্নয়নে দুটি মোবালাইজেশন মিটিং অনুষ্ঠিত
  • সাবেক মন্ত্রী, তরিকুল ইসলাম এর ৬ষ্ঠ মৃত্যু বার্ষিকী পালিত
  • শহীদ ফ্লাইট লেঃ মাসুদ মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ সাজ্জাত হোসেন স্বপদে পূণঃবহাল
  • কেশবপুরে আল হাদীদ ব্লাড ব্যাংকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
  • কেশবপুরে জাতীয় সমবায় দিবস পলিত
  • কেশবপুরে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন
  • কেশবপুরে আল হাদীদ ব্লাড ব্যাংকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত