বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

২২টাকার খাতা ৪৬টাকায় বিক্রি

আলিপুর ও মহাদেবনগর ক্লাস্টারে বাংলা ও ইংরেজি অনুশীলন খাতা বিতরণে দুর্নীতির অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি: ‘ছন্দ ছড়ায় রাসেল সোনা’ বই বিক্রি নিয়ে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শিক্ষা সামগ্রী নিয়ে ব্যবসা করার অভিযোগ উঠেছে। কর্মকর্তারা ২২টাকার খাতা বিক্রি করছেন ৪৬ টাকায়। প্রতি খাতায় লাভ করছেন ২৪টাকা। খোদ শিক্ষা অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ওঠায় অভিভাবকরা রীতিমত শঙ্কিত। ক্ষুব্ধ তো বটেই।
শিক্ষা সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, সাতক্ষীরা সদরের আলিপুর ক্লাস্টার ও মহাদেবনগর ক্লাস্টারের আওতায় ৫৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সুন্দর হাতের লেখা অনুশীলনের জন্য বাংলা খাতা ও ইংরেজি খাতা খাতা বিতরণের সময় অনিয়মের বিষয়টি নজরে আসে। আলিপুর ও মহাদেবনগর ক্লাস্টারের ৫৪টি স্কুলে ছাত্র প্রতি তিনটি করে খাতা কিনতে বাধ্য করা হয়।
সূত্রমতে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ¯িøপের প্রথম কিস্তির সমুদয় অর্থ দিয়ে এ খাতা ক্রয় করতে বাধ্য করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে খাতা বিতরণের ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবদুল গনি জড়িত বলে অভিভাবকরা অভিযোগ করেন।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে, উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল গনির নির্দেশে ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নজরুল ইসলাম সাতক্ষীরা শহরের ‘ভাই ভাই প্রেস’র আমিনুর রহমানের নিকট থেকে ২২টাকা দরে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর বাংলা খাতা ও ইংরেজি খাতা কিনে তা ৫৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নিকট ৪৬টাকা দরে বিক্রি করছেন। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা ¯িøপের টাকায় ওই কর্মকর্তাদের নিকট থেকে চড়া দামে খাতা ক্রয় করে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করেন। এতে প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকার খাতা বিতরণ করছেন। ১২লক্ষ টাকার মধ্যে খাতা প্রতি নজরুল ইসলাম রেখেছেন ১০ টাকা এবং শিক্ষা অফিসার আব্দুল গনি রেখেছেন ৫টাকা কমিশন। এভাবে তারা দুটি ক্লাস্টারে ২৮ হাজারের অধিক খাতা বিতরণ করেছেন বলে জানা গেছে।
এবিষয়ে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের আওতাধীন শিক্ষকরা মুখে ছিপি লাগিয়ে রেখেছেন। মুখ খুললেই তাদের বিরুদ্ধে শিক্ষা অফিসের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে-এমন ভয়ে কেউ মুখ খুলতে চায় না। ইতোপূর্বে ‘ছন্দ ছড়ায় রাসেল সোনা’ বই বিক্রিতেও একই ধরণের অভিযোগ ওঠে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে। এরপর গাছকাটার অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন স্কুলের প্রাচির নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে।
শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ উঠলেও কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় অভিভাবকরা রীতিমত হতাশ। অভিভাবকরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যশোরের শার্শায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে যশোরেরবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু

আব্দুর রহমান, সাতক্ষীরা: চার মাস বন্ধ থাকার পর সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

গাজী হাবিব, সাতক্ষীরা: “পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি”- প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখেবিস্তারিত পড়ুন

  • যশোর-৬ এবি পার্টির প্রার্থী ব্যারিস্টার মাহমুদ হাসান
  • গুলিবিদ্ধ ১৬৭ জনের অনেকেরই মাথার খুলি ছিল না
  • ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ
  • জামায়াতকে নিয়ে ‘ঐক্যের পথে’ ইসলামি দলগুলো
  • সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে ঢুকতেই কমতে শুরু করেছে দাম
  • সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদ ঠেকানো যায় না: তারেক রহমান
  • বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৮ আগস্ট
  • ক্রিকেটারদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টা আলোচনার পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
  • এনবিআরের শীর্ষ ১৭ কর্মকর্তার সম্পদের হিসাব চেয়েছে দুদক
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা