মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

খুলনার কয়রায় হরিণের মাংস সহ আটক শ্যামনগরের শাহ আলম

গরু ও খাসির মাংসের তুলনায় হরিণের মাংসের দাম কম হওয়ায় সুন্দরবনসংলগ্নসহ আশপাশের এলাকায় এই বন্য প্রাণীর মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। এ সুযোগে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে চোরা শিকারিরা। তাঁরা বন বিভাগের টহল ফাঁকি দিয়ে হরিণ শিকার করে গোপনে বিক্রি করছেন।

সাতক্ষীরা শ্যামনগর উপজেলার ১২ নং গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের পৌষ্য পুত্র পরিচয়কারী সেই শাহ আলম ৩ মণ হরিণের মাংস সহ খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকা থেকে আটক হয়।

তবে তার আটকের পর মুখ খুললেন গ্রাম বাসী। গাবুরা ইউপির পার্শ্বেমারী ও চাদনীমুখা এলাকার একাধিক ব্যক্তি বলেন, সে দীর্ঘ দিন ধরে এই কাজের সাথে জড়িত ও এই মাংস ইউপি চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলমের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে খাওয়ানোর জন্য আনা হচ্ছিল। এছাড়াও কিছুদিন আগে স্থানীয় প্রশাসনের নজর এড়িয়ে তার গ্রামের মাহফিলের আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য হরিণের মাংস আনা হয়েছিলো। চেয়ারম্যান ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। কিছু বললেই মামলার ভয় দেখায় চেয়ারম্যানর এসব লোকজন।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের পূর্ব ঘড়িলাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের মাংসসহ শাহ আলম নামের একজন চোরা শিকারিকে আটক করেছে কোস্টগার্ড। এসময় তার নিকট থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস জব্দ করা হয়। সে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়ন পার্শ্বেমারী গ্রামের আজিজ মোল্লার ছেলে।

এদিকে আটক ব্যাক্তি ও জব্দ মাংস বন বিভাগের আন্ধারমানিক এস্টেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

এসব বিষয়ে গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিএম মাছুদুল আলম কে একাধিক বার কল করলেও কল রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

কাশিয়াবাদ ফরেস্ট এস্টেশনের কর্মকর্তা শ্যামা প্রসাদ বলেন, কোস্ট গার্ড অভিযান চালিয়ে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন এলাকা থেকে ১২০ কেজি হরিনের মাংস সাহ এক চোরা শিকারীকে আটক করে। তবে সাতক্ষীরা রেঞ্জের কোপাদক স্টেশন কর্মকর্তা হরিণের মাংস ও চোরা শিকারীকে বুজে না নেওয়ায়। আমরা খুলনা রেঞ্জ থেকে দায়িত্ব বুজে নিয়েছি। মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকায় কয়েকটি চক্র অনেক আগে থেকেই হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়মিত অভিযানে তাদের তৎপরতা এত দিন কিছুটা কমলেও বর্তমানে ব্যাপক হারে বেড়েছে হরিণ শিকার।

বিশেষ করে খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের আংটিহারা ও জোড়শিং এলাকায় হরিণশিকারি চক্রের আধিপত্য বেশি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জুনে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করবে নেপাল

ত্রিপক্ষীয় এক চুক্তির আওতায় ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে রপ্তানি করবে নেপাল। জুনবিস্তারিত পড়ুন

সবার সহযোগিতায় ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতে চাই: সিইসি

নির্বাচন কমিশন সকলকে নিয়ে ৯১, ৯৬ ও ২০০১ এর মত নির্বাচন করতেবিস্তারিত পড়ুন

ভোটার এলাকা স্থানান্তর কার্যক্রম চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত

চলমান ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে ভোটার এলাকা স্থানান্তর কার্যক্রম চলবে আগামী ১৫বিস্তারিত পড়ুন

  • ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা
  • যশোরের শার্শায় ছিনতাইয়ের কবলে পড়ে আ*হ*ত যুবকের মৃ*ত্যু
  • কলারোয়ায় চেকের মামলায় যুবদল নেতা টুটুল গ্রেফতার
  • তালায় পুষ্টি সচেতনতা ও শিখণ ক্যাম্পেইন এ দিনব্যাপী কর্মসূচী পালিত
  • যশোরের শার্শা-বেনাপোল সীমান্তে ১৫ বছরে প্রাণ হারিয়েছেন ৫১ বাংলাদেশি
  • আড়াই বছর আগে দেশ পুনর্গঠনের কথা বলেছে বিএনপি: তারেক রহমান
  • যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেরুল, সম্পাদক খোকন
  • স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কার প্রস্তাব
  • আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীদের ‘বিশেষ’ তালিকা করছে পুলিশ
  • ঝিনাইদহে ৩ জনকে হ*ত্যা, দায় স্বীকার করে নিষিদ্ধ সংগঠনের খুদে বার্তা
  • চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, দাবি পুলিশের
  • রাজশাহীতে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা