বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্য দেশের নিষেধাজ্ঞা গ্রহণযোগ্য নয়- প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে অন্য দেশ এসে নিষেধাজ্ঞা দেবে, সেটি গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তাই হতাশ হলে চলবে না, আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলতে হবে। নিষেধাজ্ঞা একতরফা হয় না, আমরাও দিতে পারি।

বুধবার কুর্মিটোলায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সদরদপ্তরে সংস্থাটির ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান রাখবে। র‌্যাব এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে। দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে র‌্যাবের জোড়ালো অভিযান কার্যকর ভূমিকা রেখেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, সরকারে এসে ঘোষণা দিয়েছিলাম জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদে জিরো টলারেন্সের। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমনে র‌্যাব বড় ভূমিক পালন করেছে। দেশে একটি ঘটনা ছাড়া আর কোনো বড় জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেনি।

তিনি বলেন, বিরোধী দলও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়ে চলন্ত বাসে আগুন, পুলিশ পিটিয়ে হত্যা, হাসপাতালে আগুন দিয়েছে। এগুলো মোকাবেলা করে অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করার ক্ষেত্রেও র‌্যাবের ভূমিকা রয়েছে। ২৮ অক্টোবরের জ্বালাও পোড়াও করার পরও বিরোধী দল তাদের দায় অন্যের ওপর চালাতে চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু পারেনি।

সরকারপ্রধান বলেন, কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করতে হবে। শুধু মাদকসেবী নয়, যারা মাদক করাবারে জড়িত তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে হবে।

আসন্ন রোজা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রমজান মাস সংযমের। কিন্তু এই মাসে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সংযমের বদলে লোভী হয়ে ওঠে। পণ্য মজুদ করে মূল্য বৃদ্ধিতে জড়িয়ে পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে।

জাল মুদ্রার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রাখার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঈদ সামনে এলে জাল মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যায়। সেদিকে নজরদারি বাড়াতে হবে। যদিও অভিযান চলছে, তারপরও এদিকে আরও খেয়াল রাখতে হবে। অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে।

সুন্দরবন জলদস্যুমুক্ত করার চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, জলদস্যুরা যেন আবারও বিপথে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাদের জীবনের প্রয়োজনে যা দরকার সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাদের জীবিকার পথ আরও ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ৭৫ এর পর সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। এ দেশ জঙ্গিবাদের দেশে পরিণত হচ্ছিলো। এক সঙ্গে ৬৩ জেলায় বোমা হামলা করা হয়েছিলো। শিক্ষাঙ্গণে ছিলো অস্ত্রের ঝনঝনানি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জনগণ যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারে সেজন্য সব বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের নির্বাচন অবাধ, শান্তিপূর্ণ হয়েছে। মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পেরেছে।

কিন্তু যারা চায়নি নির্বাচন হোক, গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকুক, শুধু তারা এই নির্বাচনে খুশি হতে পারেনি। কিন্তু মানুষ খুশি হয়েছে। এই নির্বাচনকে অনেকেই অভিনন্দন জানিয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

রাজনৈতিক সংলাপের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করতেবিস্তারিত পড়ুন

হাওরের প্রকল্প স্থগিত

কিশোরগঞ্জসহ দেশের ৮ জেলার হাওর অঞ্চলে বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত একটি প্রকল্প স্থগিতবিস্তারিত পড়ুন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়লো, পাবেন দুই ধাপে

আজকের এই মুহূর্তটা শিক্ষা বিভাগের জন্য সত্যিই ঐতিহাসিক। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতাবিস্তারিত পড়ুন

  • বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক
  • নির্বাচনে এআই’র অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
  • ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত : বেবিচক চেয়ারম্যান
  • নির্বাচিত সরকার ছাড়া ঋণের অর্থ দেবে না আইএমএফ
  • আন্দোলনরত শিক্ষকরা এখন শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাবেন, আশা শিক্ষা উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেন প্রধান উপদেষ্টা ও রাজনীতিবিদেরা
  • জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শুরু জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
  • সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর