শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই: বাংলাদেশ কংগ্রেস

বাজেটে জনআকাঙ্খার প্রতিফলন নেই বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ কংগ্রেস।

গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দলটির চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন ও মহাসচিব এ্যাডঃ মোঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেছেন, এতদিন ধরে সীমাহীন দুর্নীতি ও টাকা পাচারের কারণে যে অর্থনৈতিক সংকট তৈরী হয়েছে তার খেসারত দিতে জনগণের ঘাড়ে চাপানো হয়েছে এই অসম বাজেট।

মন্ত্রী-এমপি ও সরকারী কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব প্রদান এবং বিদেশে পাচারকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনার কোন পরিকল্না নেই এই বাজেটে। বাজেটে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী ও উৎপাদনমুখী প্রকল্প গ্রহনের চেয়ে অলস প্রকল্প গ্রহনের প্রতি বেশী গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।

বাজেট পরবর্তী প্রকল্পভিত্তিক আয়-ব্যয়ের হিসাব জনসমক্ষে তুলে ধরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতামূলক কোন ঘোষণা নেই এবারও। সুতরাং এটি একটি গতানুগতিক বাজেট। পুরান বাজেট সামান্য এডিট করে প্রস্তুত করা হয়েছে এই বাজেট। এখানে তেমন কোন নতুনত্ব নেই।

এ্যাডঃ কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, একটি জিনিসের দাম বাড়িয়ে অন্য একটির দাম কমানো সঠিক পদ্ধতি নয়। এতে বাজার আরও অস্থির হয় এবং দ্রব্যমূল্যের সমন্বয়হীনতা বাড়ে। বাজেটের লক্ষ্য হতে হবে বাজার তথা দ্রব্যমূল্যকে স্থিতিশীল রাখা। কিন্তু এবারকার বাজেট বাজারে আগুন ধরাবে। দেশী-বিদেশী ঋণের বোঝা টানতে বাড়তি রাজস্ব আহরণের জন্য এবার বাড়ানো হচ্ছে পরোক্ষ কর এবং সরকারি সেবা ও পণ্যের দাম। ভর্তুকি কমাতে হবে বলে বাড়বে গ্যাস-বিদ্যুতের দামও যার প্রভাব পড়বে উৎপাদন ব্যবস্থায়। ফলে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়বে হু হু করে।

বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ্যাডঃ ইয়ারুল ইসলাম বলেন, দেশের আদালতগুলিতে লক্ষ লক্ষ্ মামলা প্রতি বছর স্তুপ হয়ে হচ্ছে। বিচারক সংকট ও অবকাঠামোগত সমস্যায় মামলা নিষ্পত্তি হয় কম। প্রতিদিন যে পরিমাণ মামলা নিষ্পত্তি হয় তার কয়েকগুণ নতুন মামলা যোগ হয়। বিচার বিভাগের এই মহাসংকট নিরসনে বাজেটে কোন দিক নির্দেশনা নেই। দেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নত মানের সেবা না থাকায় মানুষ বিদেশনির্ভর হচ্ছে দিন দিন। এতে প্রতিবছর বিদেশে বিপুল অংকের টাকা চলে যায়। এই দুটি খাতে বরাদ্দ বাড়লেও সেবার মানোন্নয়নে কোন কার্যকর পরিকল্পনা রাখা হয়নি বাজেটে।

বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের বছরে ক্ষমতাসীন সরকার ভোট বান্ধব বাজেট পেশ করে। জনগণকে খুশী করতে নানা খাতে কর ছাড় ও প্রাপ্তির মাত্রা বেশী থাকে। এবার সেটা করা হয়নি। ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কেননা জনগণের ভোট সরকারের প্রয়োজন আছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে না।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সংসদের আগে স্থানীয় নির্বাচন চাইলেন জামায়াতের আমির

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতেবিস্তারিত পড়ুন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে আপত্তি নেই বিএনপির যদি…

চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথা জানানোবিস্তারিত পড়ুন

সচিবলায় বসে সুবিধা নিচ্ছে ফ্যাসিবাদের দোসররা: মির্জা আব্বাস

প্রশাসনে বিএনপির লোক বসে আছে, এমন বক্তব্য শিশুতোষ। সচিবালয়ের ভেতরে বসে থাকাবিস্তারিত পড়ুন

  • আদালতে শাজাহান খানের দম্ভোক্তি
  • আ. লীগকে নিয়ে কী করা হবে তা সরকারকেই ঠিক করতে হবে: রিজভী
  • ৫ আগস্ট সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন
  • যে কোনো মূল্যে আমাদের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: তারেক রহমান
  • জ্যেষ্ঠ ৩ বিচারপতি থেকে প্রধান বিচারপতি, দুই মেয়াদের পর বিরতিতে ফের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে বিএনপি
  • শেখ হাসিনা ও টিউলিপকে দেশে আনার প্রক্রিয়া শুরু : দুদক কমিশনার
  • হাসিনার সম্মানসূচক ডিগ্রি বাতিল করছে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
  • সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সভায় যেসব সিদ্ধান্ত নেয়া হলো
  • ‘১৫ দিনের মধ্যে আইন করে আ.লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে’ : এনসিপি
  • হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
  • টিউলিপ প্রকাশ্যে বলছেন বাংলাদেশি নন, তথ্যপ্রমাণ বলছে ভিন্ন কথা
  • এবার আদালতে ভেংচি কাটলেন শাজাহান খান