শুক্রবার, এপ্রিল ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

লন্ডনে শেখ হাসিনার আশ্রয় বিষয়ে যা জানালেন ব্রিটিশ এমপি রুপা হক

গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যূত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান। এরপর আলোচনায় আসে, তার আমেরিকার ভিসা বাতিল ও যুক্তরাজ্যের তাকে আশ্রয় না দেয়ার বিষয়টি।

সে সময় অবশ্য শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এক ভিডিও বার্তায় জানান, তার মা (শেখ হাসিনা) কোথাও আশ্রয় চাননি। তবে তা নিয়ে নানা আলোচনা থেমে থাকেনি। চলতে থাকে গুঞ্জন।

এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশিবংশভূত ব্রিটিশ সংসদ সদস্য রুপা হক বলেছেন, তার সরকারের এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া সমীচীন হবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য স্ট্যান্ডার্ডে এক নিবন্ধে যুক্তরাজ্যে শেখ হাসিনার আশ্রয় না দেয়ার পক্ষে তার মত তুলে ধরেন তিনি।

লেবার পার্টির সংসদ সদস্য রুপা হকের লেখাটি গত বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) দ্য স্ট্যাডার্ড প্রকাশ করেছে। লেখার শুরুতে তিনি ঐতিহ্যবাহী ব্যান্ডদল বিটলসের অমর শিল্পী জর্জ হ্যারিসনের বাংলাদেশ বিষয়ক গানের কথা তুলে ধরেন।

তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশ কতটা বিশৃঙ্খল ছিল তা নিয়ে গেয়েছিলেন জর্জ হ্যারিসন। গত সপ্তাহে তিনি আবার সঠিক প্রমাণিত হলেন। সাদ্দাম হোসেনের ক্ষমতাচ্যুতির মত ঘটনার প্রতিফলন দেখা গেল, জাতির পিতার ভাস্কর্য গুঁড়িয়ে দেয়া হল, কুশপুতুল পোড়ানো হল, যা ঢাকা থেকে টাওয়ার হ্যামলেট (যুক্তরাজ্যের একটি পৌরসভা) পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছিল।

ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার পতনকে তিয়ানআনমেন স্কয়ারের সঙ্গে তুলনা করে রুপা হক লিখেছেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশটির আয়ুষ্কালের বড় অংশই শাসন করেছেন (সর্বত্র তার বাবার ভাস্কর্য ও চিত্রকর্ম স্থাপন নিশ্চিত করে)।

দ্য স্ট্যান্ডার্ডের লেখায় রুপ হকও তার বাংলাদেশ ভ্রমণের কিছু অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। সদ্য বিদায়ী সরকারের আমলে ওঠা ভোট কারচুপি, গুম ও বিচারবর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ নিয়েও কথা বলেছেন তিনি।

যুক্তরাজ্যের ৪ জুলাইয়ের সাধারণ নির্বাচনে টানা চতুর্থবারের মত লেবার পার্টি থেকে পার্লামেন্টের সদস্য হন পৈত্রিক সূত্রে পাবনার মেয়ে রূপা হক, যার জন্ম ১৯৭২ সালে লন্ডনের ইলিংয়ে। ইলিং সেন্ট্রাল অ্যান্ড অ্যাকটন আসন থেকে জয়ী রূপা লেবার পার্টির সদস্য হন ১৯৯১ সালে। তিনি একাধারে লেখক, মিউজিক ডিজে, কলামিস্ট হিসেবে পরিচিত।

পাবনা শহরের মকছেদপুরে রূপার দাদা বাড়ি, আর নানা বাড়ি শহরের কুঠিপাড়ায়। দাদা মনছের আলী ও নানা মুসা বিশ্বাস মারা গেছেন বেশ আগেই। আছেন তার মামা-চাচারা।

রুপা হক লিখেছেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, তার ব্যাপক অজনপ্রিয় শাসনামল ও অভিবাসনসংক্রান্ত রাজনৈতিক স্পর্শকাতরতার নিরিখে যুক্তরাজ্য সরকারের এমন একজনকে আশ্রয় দেয়া সমীচীন হবে না, যার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে বিচারের দাবি রয়েছে। অনেক বাংলাদেশি মনে করে, তাকে দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত। রুপা চান, তার সরকার যেন শেখ হাসিনাকে আশ্রয় না দেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ট্রানজিট সুবিধা বাতিলে বেনাপোল বন্দর থেকে ফেরত এলো ৪ পণ্যবাহী ট্রাক

ভারত সরকার কর্তৃক বাংলাদেশকে দেয়া গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট সুবিধা প্রত্যাহারের পর বিরুপ প্রভাববিস্তারিত পড়ুন

ভারতে পালিয়ে থাকা আ’লীগ নেতাকর্মীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপ‌দেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনা‌রেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভার‌তের সঙ্গে আমা‌দেরবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বে পোশাক রপ্তানিতে এক নম্বরে উঠতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

কোরিয়ান ইপিজেডের প্রতিষ্ঠাতা কিয়াক সুং বলেছেন, সঠিক কৌশল ও সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশবিস্তারিত পড়ুন

  • কাদের-কামালসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির অনুরোধ
  • ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের সমস্যা হবে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশে হাসপাতাল বানাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি
  • ৬০ দিনের মধ্যেই এসএসসি পরীক্ষার ফল : শিক্ষা উপদেষ্টা
  • রাজউকের প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
  • রোববার তিন জেলায় সাধারণ ছুটি, সবমিলিয়ে ৪ দিন
  • বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলো ভারত
  • বাংলাদেশে চাকরির বন্যা বয়ে যাবে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
  • আবু সাঈদ হত্যার তদন্ত ২ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ
  • এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়লো
  • প্রবাসীদের ভোটের আওতায় আনবো: ইসি সানাউল্লাহ
  • এবার বিয়ে ও তালাক নিবন্ধন করা যাবে অনলাইনেও