মঙ্গলবার, মে ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে যা বললো ভারত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে আছেন, না কি অন্য দেশে চলে গেছেন, তা নিয়ে কিছুদিন ধরেই জল্পনা চলছে। বাংলাদেশের কোনো কোনো গণমাধ্যমে বলছে, তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে চলে গেছেন। আবার বলা হয়, ভারত সরকার তার ‘ট্রাভেল ডকুমেন্ট’ ইস্যু করেছে। এমন নানান জল্পনার মাঝে অবশেষে শেখ হাসিনা অবস্থান সম্পর্কে জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে জুলাই ও আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এরইমধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জারি করা হয়েছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা। বিষয়টি উঠে এসেছে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক বৃহস্পতিবারের (১৭ অক্টোবর) ব্রিফিংয়েও।

ব্রিফিংয়ে গৌতম লাহিরি নামে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে এবং তাকে আগামী মাসের মধ্যে ট্রাইবুনালে হাজিরের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ভারতের অবস্থান কী?

তিনি আরও জানতে চান, শেখ হাসিনা ভারতে আছেন নাকি অন্য দেশে চলে গেছেন তা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এছাড়া বাংলাদেশি বিভিন্ন মিডিয়ায় খবর এসেছে যে, ভারত সরকার হাসিনাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট দিয়েছে। শেখ হাসিনার বিষয়ে কি ভারতের অবস্থান পরিবর্তন হয়েছে? নাকি তিনি আগের স্ট্যাটাসেই এখানে অবস্থান করছেন?

এসব প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, আমরা কিছু প্রতিবেদন (শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সংক্রান্ত) দেখেছি, যা সম্প্রতি এসেছে। তবে এ বিষয়ে আমার এখনই কিছু বলার নেই।

শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান প্রসঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, আমি আগেই বলেছি যে, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী (হাসিনা) নিরাপত্তার খাতিরে স্বল্প সময়ের নোটিশে ভারতে এসেছিলেন এবং তিনি এখানেই থাকবেন।

ভারতীয় ভিসা বিষয়ে জবাবে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, আপাতত বাংলাদেশিদের চিকিৎসার এবং জরুরি প্রয়োজনে ভিসা দেয়া হচ্ছে, কার্যক্রম চলছে। যখন বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তখন পূর্ণমাত্রায় কাজ শুরু হবে এবং ভিসা প্রদানও স্বাভাবিক হবে।

উল্লেখ্য, একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়। এই ট্রাইব্যুনালে ইতিমধ্যে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অনেকের বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকর হয়েছে। মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত আরও কয়েকজনের বিচার ট্রাইব্যুনালে চলছিল।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন। এরপর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এই আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

স্থলপথে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞার নেপথ্যে

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। যার প্রভাব পড়বেবিস্তারিত পড়ুন

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন বাংলাদেশি নাগরিককেবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশি পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরাও

বাংলাদেশ থেকে বেশ কিছু পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশে ভারতের নিষেধাজ্ঞায় ক্ষতির আশঙ্কায়বিস্তারিত পড়ুন

  • যাচাই-বাছাই না করেই ‘ভুয়া খবর দিয়েছে ভারতীয় মিডিয়া’ : নিউইয়র্ক টাইমস
  • ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
  • রোহিঙ্গা ধরে নিয়ে সাগরে ফেলার বিষয়ে যা বলছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
  • বাংলাদেশ বাদ দিয়ে ‍সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প ভারতের
  • বাংলাদেশের সীমান্তে কাদের ঠেলে দিচ্ছে ভারত, কেন দিচ্ছে?
  • যুদ্ধে ইসলামাবাদ-দিল্লি দুর্ভোগ ছাড়া কিছুই পায়নি: শেহবাজ শরিফ
  • ৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দিলো ভারত : এপির প্রতিবেদন
  • যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়িয়েছে ভারত-পাকিস্তান
  • পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্র আইএইএ’র তত্ত্বাবধানে রাখার দাবি ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
  • শ্যামনগরে বিএসএফের পুশইন করা ৩ ভারতীয় কারাগারে, ৭৫ জনকে পরিবারে হস্তান্তর
  • আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করায় ভারত উদ্বিগ্ন
  • ‘অপারেশন সিঁদুর’ শেষ হয়নি, স্থগিত রাখা হয়েছে: মোদি