বুধবার, অক্টোবর ২৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত হবে সুপার ড্রাইভওয়ে

দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেড়িবাঁধ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। এ কারণে ঝুঁকিতে আছে উপকূলীয় ২৫ জেলার প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ। সেই ঝুঁকি মোকাবেলায় নতুন মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার। বাঁধ টেকসই করতে নকশায় পরিবর্তন আনা হচ্ছে। আর বাঁধ নির্মাণের পর রক্ষণাবেক্ষণের জন্যও নেওয়া হবে নতুন পরিকল্পনা। এজন্য কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত সুপার ড্রাইভওয়ে নির্মাণ করা হবে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রায় ১৭ হাজার কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলের পাঁচ হাজার ৭৫৭ কিলোমিটার বাঁধের পুরোটাই ঝুঁকিপূর্ণ। ২০০৯ সালে ঘূর্ণিঝড় আইলার পর গত ডিসেম্বরে উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’। এরপর ২০ মে আঘাত হানে আম্ফান। এসব দুর্যোগ খুলনার কয়রা-পাইকগাছা ও দাকোপ, সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও আশাশুনি এবং বাগেরহাটের মোংলাসহ অন্যান্য উপজেলা লণ্ডভণ্ড করে দেয়।
প্রায় ১৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। উপকূলের মানুষ শুরু থেকেই বলে আসছে, তাদের ত্রাণের প্রয়োজন নেই; দরকার টেকসই বাঁধ।

মেগা প্রকল্প সম্পর্কে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে উপকূলীয় এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে আট হাজার কোটি টাকার চারটি প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে খুলনার ১৪ নম্বর পোল্ডারে ৯৫৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, ৩১ নম্বর পোল্ডারে এক হাজার ২০১ কোটি ১২ লাখ টাকা, সাতক্ষীরার ৫ নম্বর পোল্ডারে তিন হাজার ৬৭৪ কোটি তিন লাখ এবং ১৫ নম্বর পোল্ডারে ৯৯৭ কোটি ৭৮ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে এসব প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। শেষ হবে দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে।’

উপমন্ত্রী জানান, ওই চারটি প্রকল্পের বাইরে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণে আরো কয়েকটি প্রকল্প প্রণয়নের কাজ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া বাঁধ সুরক্ষায় কক্সবাজার থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত সুপার ড্রাইভওয়ে নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। শুধু বেড়িবাঁধ নয়, পুরো উপকূলের উন্নয়নে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে হাওর উন্নয়ন বোর্ডের মতো উপকূলীয় উন্নয়ন বোর্ড গঠনের বিষয়টি বিবেচনাধীন।

সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের নির্বাহী সদস্য পলাশ আহসান বলেন, বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জরুরি তহবিল গঠন এবং বাঁধ ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্ত করতে হবে। ওয়াপদা বাঁধের ১০০ মিটারের মধ্যে চিংড়ি বা কাঁকড়ার ঘের তৈরিতে সরকারের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। নিয়মিত ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে উপকূলের নদ-নদীর পানির প্রবাহ স্বাভাবিক রাখতে হবে।
সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হলেন মোজাম্মেল হক

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একান্ত সচিব (পিএস) হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন পেশাদারবিস্তারিত পড়ুন

সেন্টমার্টিনে নভেম্বরে রাতে যাপন নয়, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে প্রতিদিন দুই হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ভ্রমণ বন্ধ

পরিবেশ সুরক্ষার স্বার্থে সেন্টমার্টিনে পর্যটক সংখ্যা সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরবিস্তারিত পড়ুন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

সারাদেশে বিপ্লবী ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্যে চার সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণাবিস্তারিত পড়ুন

  • রাষ্ট্রপতির পদত্যাগসহ ৫ দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
  • রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি: সমন্বয়কদের আশ্বাসে বঙ্গভবন এলাকা ছাড়লেন আন্দোলনকারীরা
  • প্রধান বিচারপতির সঙ্গে আইন, তথ্য উপদেষ্টা, আইজিপি ও র‌্যাব ডিজির সাক্ষাৎ
  • সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫০ এসআইকে অব্যাহতি
  • সংসদ ভেঙে দেয়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিশ্চিত হয়ে গেছে : ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া
  • জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে বিনামূল্যে এইচপিভি টিকা পাবে ৬২ লাখ কিশোরী
  • ধেয়ে আসছে ‘ডানা’, আঘাত হানতে পারে বৃহস্পতিবার
  • বঙ্গভবনের বিলাসিতা ছেড়ে নিজের পথ দেখুন : রাষ্ট্রপতিকে হাসনাত
  • জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সম্পাদক সারজিস, প্রধান নির্বাহী স্নিগ্ধ
  • শেখ হাসিনার পদত্যাগ ইস্যু ‘মীমাংসিত’, বিতর্ক সৃষ্টি না করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
  • রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চাইলেন ছাত্রদল-শিবির-গণঅধিকারের নেতারা
  • ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় কাজ করবেন শিক্ষার্থীরা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা