বুধবার, সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দিল্লিতে হাসিনার বাড়ির পাশেই সিআরআইয়ের কার্যালয়, মিললো চাঞ্চল্যকর তথ্য

গতবছরের ৫ আগস্ট আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপর সেখানে তার অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন সময় নানারকম তথ্য চাউর হয়। তবে সম্প্রতি একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, নয়াদিল্লির অভিজাত এলাকা লুটিয়েন্স বাংলো জোনের একটি বাড়িতে বসবাস করছেন শেখ হাসিনা।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগের ‘গুজব তৈরির কারখানা’ হিসেবে খ্যাত সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশনের (সিআরআই) কার্যালয়ও এই লুটিয়েন্স বাংলো জোনের কাছেই একটি দোতলা ভবনে।

আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের শুরুতে সরকার গঠনের পর ২০১০ সালে সিআরআইয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ছিল প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা। কিন্তু তারা কার্যক্রম চালাত মূলত গোপন জায়গা থেকে।

জুলাই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করে দিতে ভারত থেকে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির প্রাধান তিনটি লক্ষ্য রয়েছে। প্রথমত, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করা। দ্বিতীয়ত, যে কোনো মূল্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভন্ডুল করা এবং তৃতীয়ত বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির বিরুদ্ধে জনমত তৈরিসহ গণ-অভ্যুত্থানের সব শক্তির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা।

জানা গেছে, গত তিন মাস থেকে ফের সক্রিয় সিআরআই। এর আগে দীর্ঘদিন এর মূল দায়িত্বে ছিলেন হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ শেখ পরিবারের একাধিক সদস্য প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি বোর্ডে রয়েছেন। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব এখন শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের হাতে।

আইনগতভাবে জয়ের পক্ষে এখন অফিশিয়ালি সিআরআইয়ের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয় বলে পুতুলকে প্রতিষ্ঠানটির নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পুতুল নিয়মিত এই কার্যালয়ে অফিস করছেন।

অভিযোগ উঠেছে- আওয়ামী লীগের গবেষণা, তথ্য কার্যক্রম পরিচালনা, নীতিনির্ধারণ, প্রচার-প্রচারণার কাজের কথা বলা হলেও আদতে সিআরআই এখন ভিন্ন কাজ করছে। হাসিনাকে দেশে ফেরাতে আওয়ামী কালচারাল ফ্যাসিস্টদের সংগঠিত করে কাজে লাগানোর প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। সিআরআইয়ের দিল্লির এই কার্যালয় থেকেই কালচারাল ফ্যাসিস্টদের নানা কৌশলে কাজে লাগাতে বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হচ্ছে।

এর উদ্দেশ্য—সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে খেপিয়ে তোলা, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা। সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাঙ্গনে বড় ধরনের সংঘাত-সহিংসতা সৃষ্টি করে দেশকে চরম অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাওয়া। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে আওয়ামী লীগের সব শক্তিকে ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা। পরে ঢাকা অ্যাটাক বা যমুনা ঘেরাও কর্মসূচি।

সূত্র- যুগান্তর

একই রকম সংবাদ সমূহ

পর্যটন ছাড়া সব ধরনের ভিসা দিচ্ছে ভারত

বাংলাদেশিদের পর্যটন ভিসা ছাড়া সব ধরনের ভিসা দিচ্ছে ভারত। এক্ষেত্রে চিকিৎসা এবংবিস্তারিত পড়ুন

শি, পুতিন ও মোদি হাসছেন, কিন্তু কার দিকে?

চীন, ভারত ও রাশিয়া—তিনটি শক্তিশালী দেশ, যারা সকলেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নানাবিস্তারিত পড়ুন

গোপন চিঠি থেকে যেভাবে বরফ গললো ভারত-চীন সম্পর্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ তীব্র হওয়ার পর চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংবিস্তারিত পড়ুন

  • এসসিও সম্মেলনে অংশ নিতে চীন পৌঁছেছেন মোদি
  • ৪০ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে গোপনে সমুদ্রে ফেলে দেয় ভারত
  • ভারত কোনো পুশব্যাক করেনি, যারা আসছেন তারা স্বেচ্ছায় আসছেন: বিএসএফ ডিজি
  • কলারোয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি পুলিশ কর্মকর্তা
  • আমাকেও হয়তো বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে: অমর্ত্য সেন
  • ভারতে মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
  • বিমানে ঘুমন্ত নাবালিকাকে ধ*র্ষণ ভারতীয় ব্যবসায়ীর!
  • ঢাকায় বিজিবি-বিএসএফ সম্মেলন ২৫ থেকে ২৮ আগস্ট, যেসব ইস্যুতে আলোচনা
  • ভারতে ‘সস্তা’ রুশ তেলের শীর্ষ উপকারভোগী আম্বানি
  • নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
  • কেন্দ্রের সঙ্গে ‘সংঘাতের’ আবহে থাকা মমতা কি মোদির মঞ্চে থাকবেন?