বৃহস্পতিবার, মে ২২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদে ব্যাপক রদবদল

ভারতশাসিত কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে রক্তক্ষয়ী হামলার পর দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বোর্ডে (এনএসএবি) ব্যাপক পরিবর্তন আনল নরেন্দ্র মোদি সরকার। এ পর্ষদের শীর্ষে বসানো হলো ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক যোশিকে।

২০১২ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি র–এর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সম্প্রতি পহেলগাঁওকাণ্ডে ও পাকিস্তানের সঙ্গে বেড়ে যাওয়া উত্তেজনার মধ্যেই এই পরিবর্তন আনল মোদি সরকার। আর এর মাধ্যমে দীর্ঘ সাত বছর পর পুনর্গঠন দেখলো এনএসএবি।

বুধবার ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্তের খবর জানায় বার্তা সংস্থা পিটিআই ও এএনআই।

একই সঙ্গে এদিন বোর্ডের বাকি ৬ সদস্যের নামও ঘোষণা করা হয়েছে।

মোদি সরকারের সূত্রের বরাতে পিটিআই ও এএনআই জানিয়েছে, পশ্চিমাঞ্চলের সাবেক এয়ার কমান্ডার এয়ার মার্শাল পিএম সিনহা, দক্ষিণাঞ্চলের সাবেক সেনা কমান্ডার লে. জেনারেল একে সিং এবং সাবেক রিয়ার অ্যাডমিরাল মন্টি খান্না নবগঠিত বোর্ডের সদস্য হয়েছেন।

পাশাপাশি নবগঠিত এনএসএবির সদস্য করা হয়েছে ভারতীয় পুলিশ সার্ভিস কমিশনের দুই সাবেক কর্তা রাজীব রঞ্জন ভার্মা ও মনমোহন সিংকে। বোর্ডের ষষ্ঠ সদস্য হয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্তা বি ভেঙ্কটেশ ভার্মা।

এনএসএবির প্রধান দায়িত্ব ভারতের জাতীয় নিরাপত্তাসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় ব্যাখ্যা ও পর্যালোচনা করে সাম্প্রতিক পরিস্থিতির আলোকে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা। এনএসএবি সেই সুপারিশ করে জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলকে (এনএসসি)।

জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলও মাঝে মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে এনএসএবির পরামর্শ চায়। পরিস্থিতি বিচারে এনএসএবি সেই সব বিষয়ে সরকারকে তার অভিমত জানায়।

এই জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের শীর্ষে রয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর অজিত কুমার দোভাল এই জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের উপদেষ্টা।

এদিকে কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে গত ২২ এপ্রিল বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন। যাদের অধিকাংশই ছিলেন পর্যটক। ঘটনাটিকে ২০০০ সালের পর অঞ্চলটিতে অন্যতম ভয়াবহ হামলা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ওই ঘটনার একদিন পর (২৩ এপ্রিল) ভারত একতরফাভাবে বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত গুরুত্বপূর্ণ পানি বণ্টন চুক্তি বা সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত ঘোষণা করে।

আর এর পরদিনই অর্থাৎ ২৪ এপ্রিল পাকিস্তান পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায় যে, তারা ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি কার্যকরভাবে স্থগিত করতে পারে এবং ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করে দিতে পারে।

ভারত দাবি করেছে, ২২ এপ্রিলের ওই হামলার সঙ্গে সীমান্ত পারের অর্থাৎ পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে। যদিও এখন পর্যন্ত তারা এ বিষয়ে কোনো দৃঢ় প্রমাণ উপস্থাপন করেনি।

বিপরীতে, পাকিস্তান এ অভিযোগ জোরালোভাবে অস্বীকার করেছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভারতে নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘ*র্ষে ২৭ মাওবাদী নিহ*ত

ভারতের ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলার আবুঝামাদ এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ২৭ জনবিস্তারিত পড়ুন

ভারতে মিডিয়ার ওপর সরকারি খড়গ, বন্ধ বহু এক্স অ্যাকাউন্ট ও সংবাদমাধ্যম

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্তে সাম্প্রতিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে ভারত সরকার প্রায় আট হাজার এক্সবিস্তারিত পড়ুন

পশ্চিমবঙ্গে ভাঙলো আত্রাই নদীর বাঁধ, প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে

পশ্চিমবঙ্গের বালুরঘাটে আত্রাই নদীতে মাত্র চার মাস আগে নির্মাণ হয়েছিল স্বল্প উচ্চতারবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশি পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, স্থলবন্দরে কী প্রভাব পড়ছে
  • ভারতের বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা
  • স্থলপথে বাংলাদেশি পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞার নেপথ্যে
  • ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
  • বাংলাদেশি পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, ক্ষতির শঙ্কায় ভারতীয় ব্যবসায়ীরাও
  • যাচাই-বাছাই না করেই ‘ভুয়া খবর দিয়েছে ভারতীয় মিডিয়া’ : নিউইয়র্ক টাইমস
  • ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
  • রোহিঙ্গা ধরে নিয়ে সাগরে ফেলার বিষয়ে যা বলছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
  • বাংলাদেশ বাদ দিয়ে ‍সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প ভারতের
  • বাংলাদেশের সীমান্তে কাদের ঠেলে দিচ্ছে ভারত, কেন দিচ্ছে?
  • যুদ্ধে ইসলামাবাদ-দিল্লি দুর্ভোগ ছাড়া কিছুই পায়নি: শেহবাজ শরিফ
  • ৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দিলো ভারত : এপির প্রতিবেদন