মঙ্গলবার, জুলাই ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভুক্তভোগীদের বর্ণনার সঙ্গে আয়নাঘরের হুবহু মিল পেয়েছে কমিশন

আলোচিত বন্দিশালা ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করেছে গুমের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করতে গঠিত গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি। কমিশনের সদস্যরা জানিয়েছেন, ভুক্তভোগীদের বর্ণনার সঙ্গে আয়নাঘরের হুবহু মিল পেয়েছেন তারা।

তবে বিভিন্ন স্থান পরিবর্তনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণগুলো মুছে ফেলার অভিযোগ তুলেছে সংস্থাটি। এদিকে মাত্র ১৩ কার্যদিবসে অন্তত ৪০০ গুমের অভিযোগ জমা পড়েছে কমিশনে।

রাজধানীর গুলশানে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) গুম সংক্রান্ত কমিশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, নুর খান, নাবিলা ইদ্রিস, সাজ্জাদ হোসেন।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা সরেজমিনে ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দি আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাব তাদের তলব করব।’

আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযোগ জমা দেওয়া যাবে বলেও জানান তিনি।

কমিশনের সদস্য নূর খান বলেন, ‘আমরা ভুক্তভোগীর পরিচয় দিয়ে তাকে আলাদা করব না। প্রতিটি অভিযোগ আমরা শুনতে চাই। কী হয়েছিল তা জানতে চাই। কীভাবে আইন না মেনে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তা বুঝতে চাই।’

কমিশনের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের ভিজিটের সময় ডিজিএফআইয়ের যে আয়নাঘর দেখেছি, তার সঙ্গে ভুক্তভোগীদের বর্ণনার মিল পেয়েছি। একেবারে হুবহু মিল পেয়েছি। তবে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রমাণ (এভিডেন্স) তারা নষ্ট করেছে। বিশেষ করে দেয়ালের লেখাগুলো পেইন্ট করে মুছে দেওয়া হয়েছে। আমরা মৌখিকভাবে তাদের বলেছি এবং লিখিতভাবেও তাদের জানিয়েছি যেন যে অবস্থায় আমরা আয়নাঘর দেখে এসেছি, তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার কোনো পরিবর্তন যেন না হয়।’

এর আগে ২৭ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে এই কমিশন গঠন করে সরকার।

বিভিন্ন বাহিনী বা সংস্থার কোনো সদস্য বা সরকারের সহায়তায় বা সম্মতিতে কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তি সমষ্টি কর্তৃক আয়নাঘর বা কোনো অজ্ঞাতে স্থানে বলপূর্বক গুম করে রাখার সাথে জড়িতদের চিহ্নিতে ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ এবং গুম প্রতিরোধে সুপারিশের জন্য এ কমিশন গঠন করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কোনো কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দিচ্ছে না বলে জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় কত, জানালেন এনবিআর চেয়ারম্যান

২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় কত, জানালেন এনবিআর চেয়ারম্যান ICT কোচিং সেন্টার ২০২৪-২৫বিস্তারিত পড়ুন

সরকারের সুচিন্তিত নীতি-কৌশলের ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে : প্রেস সচিব

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতি-কৌশলের ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টারবিস্তারিত পড়ুন

  • নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • লাগামহীন লুটপাট আ.লীগ আমলের বড় নিদর্শন: উপদেষ্টা আসিফ
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : পরীক্ষায় নকল করলেই ৪ বছর নিষিদ্ধ
  • বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘রাজনৈতিক দলের প্রভাব যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশকে বিনষ্ট করতে না পারে’
  • সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
  • ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ককে বাণিজ্যের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে ওয়াশিংটন: কুগেলম্যান
  • মালয়েশিয়া থেকে ফেরত আসা কেউ জঙ্গি নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো, আর বলতো এখন পর্দা ছুটে গেছে’
  • বাংলাদেশ সফর বাতিল করল ভারত
  • দণ্ডিত হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না : অ্যাটর্নি জেনারেল
  • একদিনে ডেঙ্গু শনাক্ত ২৯৪, মৃত্যু নেই