রবিবার, মার্চ ৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

যারা ক্ষমতায় আছে তাদের নৈতিকতার লজ্জাবোধ নেই : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

সরকার ভূতের ভয়ে আছে। ঘুমের ওষুধ খেয়েও এই ভূতের ভয়ে তাদের ঘুম আসে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা চিৎকার করি, অনেক কিছু বলি, আমাদের দুঃখ- কষ্ট মানুষ দেখে। এখন মানুষ বোঝে আমরা ইদানীংকালে কোন অবস্থানে আছি। কিন্তু সরকার যে কোন অবস্থানে আছে ওটা মানুষ দেখে না। এটা ওরা (সরকার) জানে, ওরা বোঝে। ওরা যে সুখে আছে তা নয়। ওরাও ভূতের ভয়ে আছে।

নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, যারা ভোটের দিন ভোট দিতে গেছে তারা ভোট দিতে পারেনি। লাইনে শুধু দাঁড়িয়ে থেকেছে। টাকা আর বিরিয়ানির প্যাকেট দিয়ে লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।

পাকিস্তানের স্বৈরশাসকদেরও লজ্জাবোধ ছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, স্বৈরাচারেরও লজ্জাবোধ আছে। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে যারা ক্ষমতায় আছে তাদের লজ্জাবোধ নেই। শুধু কাপড় দিয়ে শরীর আবৃত করলেই লজ্জা নিবারণ হয় না। এটা হচ্ছে নৈতিকতার লজ্জাবোধ। তাদের সেটা নেই। আর এরশাদ ছিল প্রাতিষ্ঠানিক স্বৈরাচার।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই মন্তব্য করে গয়েশ্বর বলেন, সবাই তো গণতন্ত্রের কথা বলছে, গণমাধ্যমের কথা বলছে। কিন্তু গণমাধ্যম কী স্বাধীন? আমি তো তা মনে করি না। আজকাল টেলিভিশনের টকশোতে যেভাবে নির্লজ্জভাবে কথা বলে এটা সাংবাদিকতা নয়। আবার মালিকদেরও একটা ব্যাপার আছে। প্রতিটা হাউজই কোন সংবাদ যাবে, কোনটা যাবে না সেটাও বাছাই করা হয়। এখন সরকারের প্রশংসা আর চাটুকারিতা করতে করতে অনেকে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। সাংবাদিকের স্বাধীনতা থাকলে তারা লিখতে পারবেন।

তিনি আরও বলেন, ২০০৮ সাল থেকে জনগণ প্রতারিত হচ্ছে। ভোট কিন্তু একটা উৎসব। ঈদ-পূজার থেকেও বড় উৎসব। কিন্তু আজ সেটা ভাগ করে দিয়েছে শুধু গণতন্ত্রের জন্য। এখন বহু সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ আছেন যারা স্বার্থের জন্য গণতন্ত্রকে স্বৈরতন্ত্র করে ফেলেন। আবার স্বৈরতন্ত্রকে গণতন্ত্র বানিয়ে ফেলেন।

বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, বিএফইউজে’র মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আসন্ন নির্বাচনে বিএনপি প্রত্যাশিতভাবে ক্ষমতায় আসবে: এএফপি

আগামি বছরের মার্চের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ব্যাপকভাবে প্রত্যাশা করাবিস্তারিত পড়ুন

দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর বড় পরিসরে সংস্কারের সদিচ্ছা নেই: নাহিদ

দেশের প্রচলতি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বড় পরিসরের সংস্কারের সদিচ্ছা নেই বলে মন্তব্যবিস্তারিত পড়ুন

‘বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক’ পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই : নাহিদ

বৈষম্যবিরোধী অথবা সমন্বয়ক পরিচয়ের এখন কোনো অস্তিত্ব নেই বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিকবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশে নারী নির্যাতন ও হেনস্থার ঘটনায় যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
  • সেই রিকশাচালককে ছাড়িয়ে নিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
  • ‘বাপেরই জন্ম হলো না, সন্তানের জন্ম হবে কী করে?’ : রিজভী
  • ঢাকার হাইকমিশন-কনস্যুলেট থেকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ কর্মীদের ফিরিয়ে নিয়েছে ভারত
  • ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ১৪ মার্চ
  • নিষিদ্ধ হিযবুতের মিছিলে পুলিশের টিয়ারশেল, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
  • ৩২ দলের কাছে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন
  • ২৬ মার্চ দ্বিপক্ষীয় সফরে চীন যাবেন ড. ইউনূস
  • আরো ৭৭২ জন ‘জুলাই যোদ্ধা’র তালিকার গেজেট প্রকাশ
  • সীমিত সংস্কারে সম্মত হলে ডিসেম্বরে অন্যথায় আগামি বছরে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
  • বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে চলতি বছরে নির্বাচন কঠিন: নাহিদ ইসলাম
  • ছাত্র-জনতা কোথাও অভিযান চালাতে পারে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা