শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

যারা ক্ষমতায় আছে তাদের নৈতিকতার লজ্জাবোধ নেই : গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

সরকার ভূতের ভয়ে আছে। ঘুমের ওষুধ খেয়েও এই ভূতের ভয়ে তাদের ঘুম আসে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা চিৎকার করি, অনেক কিছু বলি, আমাদের দুঃখ- কষ্ট মানুষ দেখে। এখন মানুষ বোঝে আমরা ইদানীংকালে কোন অবস্থানে আছি। কিন্তু সরকার যে কোন অবস্থানে আছে ওটা মানুষ দেখে না। এটা ওরা (সরকার) জানে, ওরা বোঝে। ওরা যে সুখে আছে তা নয়। ওরাও ভূতের ভয়ে আছে।

নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, যারা ভোটের দিন ভোট দিতে গেছে তারা ভোট দিতে পারেনি। লাইনে শুধু দাঁড়িয়ে থেকেছে। টাকা আর বিরিয়ানির প্যাকেট দিয়ে লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখেছে।

পাকিস্তানের স্বৈরশাসকদেরও লজ্জাবোধ ছিল উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, স্বৈরাচারেরও লজ্জাবোধ আছে। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে যারা ক্ষমতায় আছে তাদের লজ্জাবোধ নেই। শুধু কাপড় দিয়ে শরীর আবৃত করলেই লজ্জা নিবারণ হয় না। এটা হচ্ছে নৈতিকতার লজ্জাবোধ। তাদের সেটা নেই। আর এরশাদ ছিল প্রাতিষ্ঠানিক স্বৈরাচার।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই মন্তব্য করে গয়েশ্বর বলেন, সবাই তো গণতন্ত্রের কথা বলছে, গণমাধ্যমের কথা বলছে। কিন্তু গণমাধ্যম কী স্বাধীন? আমি তো তা মনে করি না। আজকাল টেলিভিশনের টকশোতে যেভাবে নির্লজ্জভাবে কথা বলে এটা সাংবাদিকতা নয়। আবার মালিকদেরও একটা ব্যাপার আছে। প্রতিটা হাউজই কোন সংবাদ যাবে, কোনটা যাবে না সেটাও বাছাই করা হয়। এখন সরকারের প্রশংসা আর চাটুকারিতা করতে করতে অনেকে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। সাংবাদিকের স্বাধীনতা থাকলে তারা লিখতে পারবেন।

তিনি আরও বলেন, ২০০৮ সাল থেকে জনগণ প্রতারিত হচ্ছে। ভোট কিন্তু একটা উৎসব। ঈদ-পূজার থেকেও বড় উৎসব। কিন্তু আজ সেটা ভাগ করে দিয়েছে শুধু গণতন্ত্রের জন্য। এখন বহু সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ আছেন যারা স্বার্থের জন্য গণতন্ত্রকে স্বৈরতন্ত্র করে ফেলেন। আবার স্বৈরতন্ত্রকে গণতন্ত্র বানিয়ে ফেলেন।

বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি রুহুল আমীন গাজী, বিএফইউজে’র মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন, বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উপদেষ্টা রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সব হামলার বিচার হবে, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সাম্প্রতিকবিস্তারিত পড়ুন

পুলিশের কারণে দেশকে অকার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি-জামায়াত: ডিবি হারুন

বিএনপি-জামায়াত দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে এবং তারা পুলিশের কারণে বার বারবিস্তারিত পড়ুন

রায়েরবাগে দুই পুলিশকে হত্যা, ছাত্রদল নেতাসহ গ্রেফতার ৬

কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে সহিংসতা ছড়িয়ে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর রায়েরবাগ ও শনির আখড়াবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে’: প্রধানমন্ত্রী
  • প্রতিটি হত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: ওবায়দুল কাদের
  • দেশ-বিদেশের সব স্বৈরাচারের নিষ্ঠুরতাকে হার মানিয়েছে সরকার: মির্জা ফখরুল
  • বিটিভির ধ্বংসযজ্ঞ দেখে চোখ ভিজে উঠলো প্রধানমন্ত্রীর
  • কোটা আন্দোলন : আদালত চত্বরে স্বজনদের ভিড়, আটকদের নির্দোষ দাবি
  • উন্নয়ন ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকেই রুখে দাঁড়াতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে: ওবায়দুল কাদের
  • এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষা ১১ আগস্টের পরে
  • মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী
  • ক্ষতিগ্রস্ত মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • সহিংসতায় থাকতে পারে জঙ্গিগোষ্ঠীর যোগসাজশ : সিটিটিসি প্রধান
  • কোটা সংস্কারের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করেছে সরকার: আইনমন্ত্রী