শনিবার, জুন ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাসেলের ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে আর্মি অফিসার হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ছোট ভাই রাসেলের ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে আর্মি অফিসার হবে। তাই মাওয়া ও জাজিরা সেনানিবাসকে শেখ রাসেল সেনানিবাস হিসেবে নামকরণ করার জন্য সেনাবাহিনী প্রধানকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে এবং সরকারের পক্ষ থেকে শেখ রাসেল সেনানিবাসের সকল অফিসার, জেসিও ও অন্যান্য পদবীর সেনাসদস্যকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি। পদ্মা সেতুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে ভবিষ্যতে ‘শেখ রাসেল সেনানিবাস’ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

মঙ্গলবার পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে শেখ রাসেল সেনানিবাসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শরিয়তপুরের জাজিরায় নতুন এই সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এই সেনানিবাসের ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেড ও অধীনস্থ ইউনিটসমূহ নিরলসভাবে পরিশ্রম করে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। আজ শেখ রাসেল সেনানিবাস একটি পূর্ণাঙ্গ সেনানিবাস হিসেবে পরিণত হয়েছে; যেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য সকল প্রকার প্রশিক্ষণ এবং প্রশাসনিক সুবিধা তৈরি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর আমি জাপানে গিয়েছিলাম। তখন তাদের পদ্মা ও রূপসা সেতু নির্মাণের জন্য অনুরোধ জানাই এবং তারা রাজি হয়। এরপর সম্ভাব্যতা যাচাই করে এবং আমি পদ্মাসেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি ২০০১ সালে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পরে পদ্মাসেতুর নির্মাণের কাজ বন্ধ করা হয়। তারা নির্মাণ কাজ বন্ধ করে পদ্মা সেতু মাওয়া-জাজিরা থেকে সরিয়ে নিতে চায়। দ্বিতীয়বার সরকার গঠনের পরে আবার উদ্যোগ নেই। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, বিশ্বব্যাংক অর্থ বন্ধ করে দেয়, একটা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে যে— (পদ্মা সেতু প্রকল্পে) দুর্নীতি হয়েছে। সেটা আমি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিই এবং তাদের বলি, এটা প্রমাণ করতে হবে। কিন্তু তারা তা পারেনি।

তিনি বলেন, কানাডা আদালতের মামলার রায়ে প্রমাণ হয় এতে কোন দুর্নীতি হয়নি ও সম্ভবনাও ছিল না। তাই আমি সিদ্ধান্ত নেই, কারও অর্থায়নে নয়, যেহেতু মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। এর জবাব আমরা দিবো। পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করবো। এটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। অনেকেই মনে করেছিল এটা আমরা পারব না। কিন্তু মানুষের সমর্থন ও সাহস পাওয়ায় পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। তাছাড়া বন্ধুপ্রতীম দেশও আমাদের সহযোগিতা করেছে।

পদ্মা সেতু চালু হলে দেশের জিডিপিতে আরও এক থেকে দুই ভাগ সংযুক্ত হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এর ফলে আমরা উন্নয়নে আরও একধাপ এগিয়ে যাবো।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ক্ষমতায় গেলে ড. ইউনূসকে পাশে চাইবে বিএনপি

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের দেড় ঘণ্টার বৈঠকে দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

ভারী ‘মারণাস্ত্র’ থাকবে না পুলিশের কাছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, মাঠপর্যায়ের পুলিশের কাছেবিস্তারিত পড়ুন

অনেক প্রাণের বিনিময়ে পাওয়া নতুন বাংলাদেশকে সবাই মিলে এগিয়ে নিতে হবে

দেশের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেইবিস্তারিত পড়ুন

  • দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি ও মানবাধিকার নিশ্চিতসহ ৩ লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি: আইন উপদেষ্টা
  • দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
  • সাতক্ষীরার গ্রামীন উন্নয়নে ৩৬৮৮ কোটি টাকার প্রকল্প
  • প্রস্তুতি ঠিক থাকলে রমজানের আগেও নির্বাচন হতে পারে
  • প্রধান উপদেষ্টাকে কলম ও বই উপহার দিলেন তারেক রহমান
  • বৈঠক শেষে হাসিমুখে হোটেল ত্যাগ করেন তারেক রহমান
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
  • লন্ডনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে আমীর খসরুর সাক্ষাৎ
  • ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সাক্ষাৎ
  • ভারতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মোদিকে ড. ইউনূসের শোকবার্তা
  • তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল প্রকাশ