শনিবার, নভেম্বর ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাসেলের ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে আর্মি অফিসার হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ছোট ভাই রাসেলের ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে আর্মি অফিসার হবে। তাই মাওয়া ও জাজিরা সেনানিবাসকে শেখ রাসেল সেনানিবাস হিসেবে নামকরণ করার জন্য সেনাবাহিনী প্রধানকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে এবং সরকারের পক্ষ থেকে শেখ রাসেল সেনানিবাসের সকল অফিসার, জেসিও ও অন্যান্য পদবীর সেনাসদস্যকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি। পদ্মা সেতুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে ভবিষ্যতে ‘শেখ রাসেল সেনানিবাস’ বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

মঙ্গলবার পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে শেখ রাসেল সেনানিবাসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শরিয়তপুরের জাজিরায় নতুন এই সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য এই সেনানিবাসের ৯৯ কম্পোজিট ব্রিগেড ও অধীনস্থ ইউনিটসমূহ নিরলসভাবে পরিশ্রম করে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। আজ শেখ রাসেল সেনানিবাস একটি পূর্ণাঙ্গ সেনানিবাস হিসেবে পরিণত হয়েছে; যেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য সকল প্রকার প্রশিক্ষণ এবং প্রশাসনিক সুবিধা তৈরি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর আমি জাপানে গিয়েছিলাম। তখন তাদের পদ্মা ও রূপসা সেতু নির্মাণের জন্য অনুরোধ জানাই এবং তারা রাজি হয়। এরপর সম্ভাব্যতা যাচাই করে এবং আমি পদ্মাসেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি ২০০১ সালে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পরে পদ্মাসেতুর নির্মাণের কাজ বন্ধ করা হয়। তারা নির্মাণ কাজ বন্ধ করে পদ্মা সেতু মাওয়া-জাজিরা থেকে সরিয়ে নিতে চায়। দ্বিতীয়বার সরকার গঠনের পরে আবার উদ্যোগ নেই। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, বিশ্বব্যাংক অর্থ বন্ধ করে দেয়, একটা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে যে— (পদ্মা সেতু প্রকল্পে) দুর্নীতি হয়েছে। সেটা আমি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিই এবং তাদের বলি, এটা প্রমাণ করতে হবে। কিন্তু তারা তা পারেনি।

তিনি বলেন, কানাডা আদালতের মামলার রায়ে প্রমাণ হয় এতে কোন দুর্নীতি হয়নি ও সম্ভবনাও ছিল না। তাই আমি সিদ্ধান্ত নেই, কারও অর্থায়নে নয়, যেহেতু মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। এর জবাব আমরা দিবো। পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে করবো। এটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। অনেকেই মনে করেছিল এটা আমরা পারব না। কিন্তু মানুষের সমর্থন ও সাহস পাওয়ায় পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। তাছাড়া বন্ধুপ্রতীম দেশও আমাদের সহযোগিতা করেছে।

পদ্মা সেতু চালু হলে দেশের জিডিপিতে আরও এক থেকে দুই ভাগ সংযুক্ত হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এর ফলে আমরা উন্নয়নে আরও একধাপ এগিয়ে যাবো।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে: গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থাবিস্তারিত পড়ুন

প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করল ইসি

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতীক তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে ‘শাপলা কলি’। এই প্রতীকবিস্তারিত পড়ুন

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এবিস্তারিত পড়ুন

  • সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে সমাজসেবা কার্যালয় কাজ করছে: ধর্ম উপদেষ্টা
  • বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন
  • গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব, যেসব সুবিধা পাবেন
  • আহত না হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’, বাতিল হলো ১২৮ জনের গেজেট
  • দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
  • নিজেই বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড় গেছেন সেই খতিব: জিএমপি
  • পুলিশের ওপর আক্রমণ সহ্য করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আগামি নির্বাচনে ৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১