রবিবার, জুন ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাড়া দেননি বাইডেন, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে ম্যাক্রোঁকে নিমন্ত্রণ

ভারতের জাতীয় প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে প্রধান অতিথি করতে চেয়েছিল ভারত। এতে বাইডেন সাড়া না দেওয়ায় ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে নিমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে।

প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান আগামী বছরের ২৬ জানুয়ারি। সেই অনুষ্ঠানে ম্যাক্রোঁকেই প্রধান অতিথি করার কথা ভাবছে নয়াদিল্লি। সেই লক্ষ্যে এলিসি প্রাসাদে নিমন্ত্রণপত্রও পাঠানো হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী জানুয়ারিতে ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসেবে যোগ দিলে ষষ্ঠবারের মতো কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট এ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন, যা যেকোনো একক দেশ হিসেবে সর্বোচ্চ। নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্ট প্রজাতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসেবে যোগ দেবেন।

ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেনি ভারত। তবে বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত এক সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়্যারকে নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ভারত সরকার ২০২৪ সালের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নিমন্ত্রণ জানিয়েছিল। দিল্লির মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেটি বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন।

আগামী বছরের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাইডেনকে আনার বিষয়টি বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জন্য খুবই কৌশলগত সিদ্ধান্ত ছিল। কারণ আগামী বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শুরুর দিকেই ভারতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বাইডেন প্রশাসন ভারতের নিমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করায় বিষয়টি নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে মোদি প্রশাসনকে।

চলতি বছরের শুরুর দিকে ফ্রান্স সরকার বাস্তিল দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। এর আগেও একবার মোদি এ দিবসে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন।

তার আগে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জ্যাক শিরাক ১৯৭৬ সালে প্রথমবারের মতো ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালে ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়েছিলেন।

ভারত ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা পেলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর গণতান্ত্রিক ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি।

কারণ এদিন থেকেই ভারতের সংবিধান কার্যকর হয়। এর আগে ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতীয় গণপরিষদে ২৮৪ জন আইনপ্রণেতার সইয়ের মাধ্যমে দেশটির সংবিধান আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘মোদি সরকার জাতিকে বিভ্রান্ত করেছে’, শীর্ষ জেনারেলের বক্তব্য ঘিরে উত্তপ্ত নয়াদিল্লির রাজনীতি

যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করে ভারতের প্রতিরক্ষা প্রধান জেনারেল অনিল চৌহানের বক্তব্যেরবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশ নিয়ে মমতার বিরুদ্ধে অমিত শাহের ‘বিস্ফোরক’ মন্তব্য

২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে পশ্চিমবঙ্গে ফের উত্তপ্ত রাজনৈতিক আবহ। একদিকেবিস্তারিত পড়ুন

পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করলো ভারত

সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সম্মেলন ‘শাংরি-লা ডায়ালগ’-এ প্রথমবারের মতো মে মাসে পাকিস্তানেরবিস্তারিত পড়ুন

  • জয়সওয়ালের মন্তব্যের প্রতিবাদ জামায়াতের
  • সীমান্তে সব লাইট বন্ধ করে পুশইন চেষ্টা, রুখে দিল বিজিবি-জনতা
  • দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশে নির্বাচন চায় ভারত
  • ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
  • ওবায়দুল কাদের ৩ মাস দেশেই ছিলেন! সম্প্রতি দিলেন সাক্ষাতকার
  • আসামে বাংলাদেশি সন্দেহে ৫০ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেফতার
  • বাংলাদেশি পোশাক আমদানিতে নিষেধাজ্ঞায় ভারতে ঈদ-পূজায় দাম বাড়ার শঙ্কা
  • ভারতের সঙ্গে জাহাজ নির্মাণ চুক্তি বাতিল করলো বাংলাদেশ
  • আমার শিরায় সিঁদুর টগবগ করে ফুটছে: মোদি
  • ভারতে নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘ*র্ষে ২৭ মাওবাদী নিহ*ত
  • ভারতে মিডিয়ার ওপর সরকারি খড়গ, বন্ধ বহু এক্স অ্যাকাউন্ট ও সংবাদমাধ্যম
  • পশ্চিমবঙ্গে ভাঙলো আত্রাই নদীর বাঁধ, প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে