রবিবার, জুন ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই

সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।

রোববার (৪ মে) তার জুনিয়র আইনজীবী শিশির জানান, বিকাল চারটা ১০ মিনিটে ইন্তেকাল করেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।

তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের আইনজীবী ছিলেন।

এক সময়ের আলোচিত সিনিয়র অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক গত ২১ এপ্রিল গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।

গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ১১ বছর পর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফেরেন তিনি। এরপর সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় যুক্ত হন আবারও। ৬ জানুয়ারি তার জুনিয়র আইনজীবীরা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনে তাকে সংবর্ধনাও দেন।

যুক্তরাজ্যে থাকা অবস্থায় ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াত থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। তখন দলটির আমির শফিকুর রহমান এক বার্তায় বলেছিলেন, তার পদত্যাগে আমরা ব্যথিত ও মর্মাহত। পদত্যাগ করা যে কোনো সদস্যের স্বীকৃত অধিকার। আমরা দোয়া করি তিনি যেখানেই থাকুন, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। আমরা আশা করি তার সঙ্গে আমাদের মহব্বতের সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।

এরপর তিনি নতুন দল আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির প্রধান উপদেষ্টা হন। ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর ১৭ আগস্ট সেই পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি।

২৬ ডিসেম্বর দেশে ফিরে বিমানবন্দরে রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি একজন আইনজীবী। আমি কোর্ট রুম ব্যারিস্টার। আমি আইনের অঙ্গনে আমার অবদান রাখার চেষ্টা করব। আইনের শাসন একটি অতি বড় জিনিস। দেশে যদি আমরা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, তাহলে আমাদের রাজনীতি সফল হবে, অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। সুতরাং আইন অঙ্গনে আমার বিচরণ, আইন অঙ্গনে আমি থাকব।

ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের জন্ম ১৯৪৪ সালে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা ইউনিয়নের শেখলাল গ্রামে। বিএ (অনার্স) ও এম এ ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮০ সা‌লে তিনি যুক্তরাজ্যের লিংকনস ইন থেকে ব্যারিস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিনি লন্ডনেই আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। দেশে ফিরে ১৯৮৬ সালে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৯৮৮ সালে হাইকোর্ট বিভাগে এবং ১৯৯৪ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৯৯০ সালে তিনি দ্য ল’ কাউন্সেল নামে একটি আইনি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০২ সালে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র আইনজীবী হন।

ব্যারিস্টার রাজ্জাকের দুই ছেলে ও এক মে‌য়ে রয়েছেন। দুই ছেলেও ব্যারিস্টার এবং সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিয়োজিত।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আবারো দাম কমলো জ্বালানি তেলের

দেশের বাজারে আরও এক দফা কমল জ্বালানি তেলের দাম। যা ১ জুনবিস্তারিত পড়ুন

১০০ ব্যবসায়ী নিয়ে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও

চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বিশাল প্রতিনিধিদল নিয়ে ঢাকা সফরেবিস্তারিত পড়ুন

সংস্কার বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও পদক্ষপ জানাতে মন্ত্রণালয়গুলোকে চিঠি

সংস্কার ও উন্নয়ন সংক্রান্ত নেওয়া পদক্ষেপ ও বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে মন্ত্রণালয় ওবিস্তারিত পড়ুন

  • ফুটবলার হতে চাওয়া বুলবুল যেভাবে ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি
  • বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ২৪.৭৩ শতাংশ বেড়েছে: আসিফ মাহমুদ
  • সব হাসপাতালে প্রবীণদের বিশেষায়িত ওয়ার্ড চালু হবে: স্বাস্থ্য সচিব
  • ২ জুন আলোচনা জন্য বিএনপিকে আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
  • ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিচার রোববার সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে
  • প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিলো জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়
  • বাংলাদেশকে ১০৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার দেবে জাপান
  • শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী
  • জাপান সফরে ‘ইউনূস-ম্যাজিক!’
  • দ্রুততম সময়ে বাংলাদেশে নির্বাচন চায় ভারত
  • ঢাকায় নিজ দেশের নাগরিকদের সতর্ক করলো মার্কিন দূতাবাস
  • এক লাখ শ্রমিক নেবে জাপান