শনিবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সীমান্তে মিয়ানমারের সেনা টহল, রাষ্ট্রদূতকে তলব

বাংলাদেশ-মিয়ানমার আন্তর্জাতিক সীমান্তে মিয়ানমারের সেনাদের গতিবিধি গত কয়েকদিনে বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে ঢাকায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত কয়েকদিনে এ ধরনের তৎপরতা বৃদ্ধি পাবার প্রেক্ষাপটে উদ্বেগ জানিয়ে রবিবার একটি চিঠি দেয়া হয় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, গত শুক্রবার থেকে বাংলাদেশ-মিয়ানমার আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকার কাছাকাছি মিয়ানমারের সৈন্যদের টহল স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়েছে বলে দেখা গেছে। সীমান্ত এলাকার অন্তত তিনটি পয়েন্টে সৈন্যদের ”ব্যাপক সংখ্যক” উপস্থিতি দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

যদিও সেটাকে সৈন্য সমাবেশ বলতে চাননি কর্মকর্তারা।

এমন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের উদ্বেগ জানানোর জন্য রবিবার ঢাকায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অং কিউ মোয়েকে ডাকা হয়েছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মিয়ানমার সেলের মহাপরিচালক মো. দেলোয়ার হোসেন বিবিসিকে বলেছেন, বাংলাদেশের উদ্বেগ জানিয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে একটি চিঠি দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশের উদ্বেগের কারণ কী?

সাধারণত দুই দেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকায় এ ধরণের সেনা টহল যদি বাড়ে, এবং আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট দেশের রাষ্ট্রদূতকে ‘তলব’ করে প্রতিবাদ জানানো হয়।

কিন্তু এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সীমান্ত এলাকায় সেনা টহল বেড়েছে, কিন্তু কোনো আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হয়নি, সে কারণে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে উদ্বেগ জানানো হয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তারা খবর পেয়েছেন সেনা টহল দুই দেশের আন্তর্জাতিক সীমান্তের একেবারে কাছ ঘেঁষে হচ্ছে না।

কিন্তু তারপরেও সাম্প্রতিক সময়ে এ ধরণের টহল বাড়ানোর ঘটনা দেখা যায়নি বলেই প্রাথমিকভাবে উদ্বেগ বা কনসার্ন বোধ করেছে বাংলাদেশ।

এ ছাড়া যেহেতু সীমান্ত এলাকায় স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি সেনা টহল লক্ষ করা গেছে, কর্মকর্তারা মনে করছেন ভবিষ্যতে সেটা উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠতে পারে। এজন্যই আনুষ্ঠানিকভাবে সেটা জানিয়ে দেয়া হয়েছে।

এখানে আরো একটি বিষয় রয়েছে, মিয়ানমারের এই সেনা টহলের একটি অংশ হয়েছে সিভিলিয়ান বাহনে করে, অর্থাৎ মাছ ধরার নৌকায় করে।

আর যে তিনটি পয়েন্টে তাদের দেখা গেছে সেগুলো হল কা নিউন ছুয়া, মিন গালারগি ও গার খুইয়া আর এই জায়গাগুলো মূলত মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা।

এটাকে সন্দেহজনক বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।

কারণ মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় এ ধরণের সেনা টহল বাড়লে পরে, হয়ত সেখানকার মুসলমানদের মধ্যে ভীতি ছড়িয়ে পড়তে পারে।

যার ফলে আরো কিছু লোকজন হয়ত বাংলাদেশে ঢুকে পড়তে চাইবে, তারও একটা ঝুঁকি তৈরি হয়।

ফলে এই সব বিষয় মাথায় রেখেই আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে মিয়ানমারকে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ: আইজিপি

নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনে সক্ষম করতে সারা দেশের দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

বাংলাদেশকে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানিবিস্তারিত পড়ুন

নিম্নকক্ষ আসন ভিত্তিক, উচ্চকক্ষ হবে পিআর পদ্ধতিতে : বদিউল আলম মজুমদার

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘নিম্নকক্ষ হবে আসনবিস্তারিত পড়ুন

  • ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
  • দুর্গাপূজাকে ঘিরে পার্শ্ববর্তী দেশ মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘বাংলাদেশ-চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে’
  • পেনশন নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুখবর
  • ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ : শেখ হাসিনাসহ দায়ীদের কঠোর শাস্তি চাইলেন নাহিদ
  • নির্বাচনী দায়িত্বে অবহেলা ও অপরাধের সাজা বাড়ছে
  • স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
  • ছাব্বিশের বইমেলা পঁচিশের ১৭ ডিসেম্বর শুরু
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফখরুলসহ ৪ নেতা যুক্তরাষ্ট্রে কেন যাচ্ছেন, জানালেন শফিকুল
  • দিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস
  • পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদন দিল নির্বাচন সংক্রান্ত দুই অধ্যাদেশ