শনিবার, নভেম্বর ২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আদালতকে জানিয়ে বিদেশ যেতে হবে ড. ইউনূসকে

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে আপিল শেষ না হওয়া পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিদেশ যেতে হলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে জানিয়ে যেতে হবে বলে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. ইউনূসের ছয় মাসের সাজা স্থগিতের আদেশ স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট।
আদালত বলেছেন, ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী— কোনো মামলা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করলে এ কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত সাজা স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্থগিত থাকে। এটার জন্য আলাদা আদেশের প্রয়োজন নেই।

সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন।
কলকারখানা অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

গতকাল শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. ইউনূসের ৬ মাসের সাজা স্থগিতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। এছাড়া ড. ইউনূস যেন বিদেশ যেতে না পারেন সে আবেদনও করা হয়।

হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান এ আবেদন দায়ের করেন।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। সেদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন তিনি।

এর আগে ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় প্রদানকারী বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আগামী কয়েক মাসে একাধিক ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা ঢাকা সফর করবেন

যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে আগামী কয়েক মাসে বেশবিস্তারিত পড়ুন

আরো ৫ সংস্কার কমিশন গঠন করে গেজেট হচ্ছে

রাষ্ট্র সংস্কারে আরো পাঁচটি কমিশন গঠন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ওবিস্তারিত পড়ুন

বিসিএস পরীক্ষায় ৪ বার অংশগ্রহণ করা যাবে

বিসিএস পরীক্ষায় ৪ বার অংশগ্রহণ করা যাবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় (বিসিএস)বিস্তারিত পড়ুন

  • স্পিকারের প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করবেন আসিফ নজরুল
  • ট্রফি নিয়ে ছাদখোলা বাসে ভালোবাসায় সিক্ত সাফজয়ীরা
  • নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর সুস্পষ্ট মতামত নেবো : বদিউল আলম
  • টানা ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
  • ফোকাস নির্বাচনের দিকে রাখুন: সরকারকে মির্জা ফখরুল
  • চার খাতে সবচেয়ে বড় বড় দুর্নীতি হয়েছে: দেবপ্রিয়
  • ইসি গঠনে ৬ সদস্যের সার্চ কমিটির প্রজ্ঞাপন জারি
  • যেকোনো নির্বাচনের আগে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হবে: উপদেষ্টা নাহিদ
  • শ্রমিকদের বিক্ষোভ: রাজধানীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন
  • রাজনীতিতে যোগ দেয়া কিংবা দল গঠনের কোনো ইচ্ছা নেই: ড. ইউনূস
  • আউয়াল-হুদারা ৩ মাসে পারলে অন্তর্বর্তী সরকার কেন পারবে না : মির্জা ফখরুল
  • ৮ নভেম্বর লন্ডন যাবেন খালেদা জিয়া