শুক্রবার, জানুয়ারি ৩১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কক্সবাজারে পর্যটককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতার ৫

ঢাকা থেকে সপরিবারে কক্সবাজারে বেড়াতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হাওয়ার ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারদের মধ্যে কয়েকজন মামলার এজাহারনামীয় আসামি ও তাদের সহযোগী রয়েছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান।

তিনি আরও জানান, তাদের আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। তবে ধর্ষণকাণ্ডের মূল হোতা আশিক এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে।

প্রসঙ্গত, গত ২২ ডিসেম্বর স্বামী-সন্তানকে জিম্মি ও হত্যার ভয় দেখিয়ে এক নারী পর্যটককে দুই বার দলবেঁধে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ উঠে। অভিযোগ পেয়ে রাত দেড়টার দিকে কক্সবাজারের কলাতলীর ‘জিয়া গেস্ট ইন’ নামে একটি হোটেল থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করে র‌্যাব-১৫। এ ঘটনায় ২৩ ডিসেম্বর দুপুরে হোটেলের ব্যবস্থাপক রিয়াজ উদ্দিন ছোটনকে আটক করা হয়। ঘটনায় জড়িত তিনজনের মধ্যে দুইজনকে শনাক্তও করা হয়েছে।

ওই নারীর বরাত দিয়ে র‌্যাব জানায়, গত বুধবার সকালে ঢাকা থেকে স্বামী-সন্তানসহ কক্সবাজার বেড়াতে আসেন ওই নারী। এরপর কক্সবাজার শহরের হলিডে মোড়ের একটি হোটেলে ওঠেন। সেখান থেকে বিকালে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে ঘুরতে যান। লাবণী পয়েন্টে অপরিচিত এক যুবকের সঙ্গে ওই নারীর স্বামীর ধাক্কা লাগে। পরে কথা কাটাকাটি হয়। এরই জেরে সন্ধ্যায় স্টেডিয়াম সংলগ্ন পর্যটন গলফ মাঠের সামনে থেকে কয়েকজন যুবক তার স্বামী ও ৮ মাসের সন্তানকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় তুলে নিয়ে যান। অপর একটি অটোরিকশায় তিন যুবক গৃহবধূকে তুলে নেন। পরে তারা পর্যটন গলফ মাঠের পেছনে একটি ঝুপড়ি চায়ের দোকানের পেছনে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন।

সেখান থেকে তাকে জিয়া গেস্ট ইন নামে একটি হোটেলে নেওয়া হয়। সেখানেও তাকে আরেক দফা ধর্ষণ করেন ওই যুবকরা। ঘটনা কাউকে জানালে সন্তান ও স্বামীকে হত্যা করা হবে জানিয়ে হোটেল কক্ষটি বাইরে থেকে বন্ধ করে পালিয়ে যান তারা।

ওই নারীর দাবি, তিনি জিয়া গেস্ট ইনের তৃতীয় তলার জানালা দিয়ে এক যুবকের সহায়তায় কক্ষের দরজা খুলে ৯৯৯-এ ফোন দেন। পুলিশ তাকে থানায় এসে সাধারণ ডায়েরি করার পরামর্শ দেয়। তারপর অপর এক ব্যক্তির সহযোগিতায় কল দেন র‌্যাবকে। পরে র‌্যাব এসে তাকে উদ্ধার করে। পর্যটন গলফ মাঠের এলাকা থেকে তার স্বামী ও সন্তানকেও উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় ২৩ ডিসেম্বর রাতে ওই নারীর স্বামী বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা করেন। কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া এলাকার আশিকুল ইসলাম আশিকসহ এজাহারে চারজনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এজাহারভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন আশিকের দুই সহযোগী ইস্রাফিল খুদা ওরফে জয়, মেহেদী হাসান ওরফে বাবু এবং হোটেলের ব্যবস্থাপক রিয়াজ উদ্দিন ছোটন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

রাজনৈতিক দল গঠন ও পদত্যাগের ব্যাপারে যা বললেন উপদেষ্টা নাহিদ

সরকার থেকে পদত্যাগের বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারেরবিস্তারিত পড়ুন

স্বৈরাচাররা দেশকে ধ্বংস করে ফেলেছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, স্বৈরাচাররা দেশকে ধ্বংস করে ফেলেছে। পালিয়েবিস্তারিত পড়ুন

দেশের সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্র জেলা

দেশের সবচেয়ে দরিদ্র জেলা মাদারীপুর আর উপজেলা ডাসার। মাদারীপুর জেলার দারিদ্র্যের হারবিস্তারিত পড়ুন

  • ১৪ ফেব্রুয়ারি শবে বরাত
  • দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে ১৯ শতাংশ মানুষ
  • নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ করবে ইসি, প্রাধান্য ৩টি বিষয়ে
  • কলারোয়ায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পিছনে সজোরে ধাক্কা চলন্ত ট্রাকের, হেলপার নিহ*ত
  • দেবহাটার উদায়ন প্রি-ক্যাডেটে পিঠা উৎসব
  • আশাশুনিতে বিএনপির সম্মেলনে সংঘর্ষে আহত- ১৫, সম্মেলন পন্ড, ১৪৪ ধারা জারি
  • নড়াইলে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ গ্রেপ্তার ১
  • সাতক্ষীরায় যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে টি-১০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ও পুরস্কার বিতরণ
  • মনিরামপুরে বিএনপি নেতা মুছার ছোট ভাইয়ের জানাজা অনুষ্ঠিত
  • ভারতীয় ভিসা বন্ধে ফাঁকা বেনাপোল ইমিগ্রেশন, আয় বন্ধ দুই দেশেই
  • ভারতকে কোনো বিষয়ে ছাড় দেয়া হবে না: বিজিবি প্রধান
  • গণমাধ্যম নজিরবিহীন স্বাধীনতা ভোগ করছে: প্রধান উপদেষ্টা