কলারোয়ার সোনাবাড়িয়ায় সরকারি বরাদ্দের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদক টিম
কলারোয়ার ৬নং সোনাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান বেনজির হোসেন হেলালের বিরুদ্ধে দূর্নীতি, অনিয়ম, সরকারী বরাদ্দের টাকা আতœসাৎ করার তদন্ত শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারী) দুপুরে খুলনা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর উপ-পরিচালক তরুন কান্তিসহ ৩ সদস্যের টিম সরেজমিনে তদন্তে আসেন।
অভিযোগকারী ইউপি সদস্য নুরুল ইসলাম, মেহেরুল্লাহ ও সাবেক ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম বলেন, তারা দুদকের উপ-পরিচালক এর কার্যালয়ে উপজেলার সোনাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান বেনজির হোসেন হেলালের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দের কয়েক লাখ টাকা আত্মসাতের ৯টি অভিযোগ দাখিল করেন। সেই অনুযায়ী মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে খুলনা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর কর্মকর্তারা সরেজমিনে সোনাবাড়িয়ায় তদন্তে আসেন।
ইউপি চেয়ারম্যান বেনজির হোসেন হেলাল অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ইউনিয়নের কাবিটা বরাদ্দ ২ লাখ ৮০ হাজার টাকার দুটি প্রকল্পের মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার কাজের হিসাব কোন মেম্বারও দিতে পারেনি। এটা সম্পূর্ণ ডাহা মিথ্যা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) রাকিবুল হাসান রনি জানান, এই ধরণের কোন তথ্য উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই অভিযোগ মিথ্যা।
খুলনা দুদকের উপ-পরিচালক তরুন কান্তি বলেন, সোনাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান বেনজির হোসেন হেলালের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদের ৩জন ইউপি সদস্যের দেয়া দুর্নীতি, অনিয়ম, সরকারি বরাদ্দের টাকা আত্মসাতের অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রাথমিক তদন্তে এসেছেন তারা।
এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা এলজিইডির কর্মকর্তা সুদীপ্ত কুমার, সোনাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান বেনজির হোসেন হেলাল, ইউপি সদস্য কামরুজ্জামান, নুরুল ইসলাম, মেহেরুল্লাহ ও সাবেক ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম প্রমুখ।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)