শুক্রবার, নভেম্বর ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মামলার বাদি সাংবাদিক নাজমুল

কলারোয়া সরকারী পাইলটের প্রধান শিক্ষক রবের নামে আদালতে মিথ্যা মামলার অভিযোগ

কলারোয়া সরকারী পাইলটের প্রধান শিক্ষক রবের নামে আদালতে মিথ্যা মামলার অভিযোগ

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২৩ উপলক্ষে উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচনে কলারোয়া সরকারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রবকে ঠেকাতে পরিকল্পিত ভাবে ষড়যন্ত্র করে তার নামে সাতক্ষীরা আমলী আদালত-৪ এ একটি মিথ্যা মামলা করার অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনার বিবরনে ও কলারোয়া উপজেলার আলাইপুর গ্রামের মো.আবু হোসেন খাঁন এর পুত্র খাঁন নাজমুল হুসাইন এর সাতক্ষীরা আমলী আদালত-৪ এ করা এজাহার যার নং সিআর-১২৯/২৩ (কলা) তারিখ ১০ মে ২০২৩ সূত্রে জানা গেছে বর্তমান কলারোয়া সরকারি জি কে এম কে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উপজেলার বাটরা গ্রামের মৃত আজিজুর রহমানের পুত্র মো. আব্দুর রব প্রতিষ্ঠানের মাঠে লাগানো ৪টি মেহগনি গাছ কেটে নেয় যার মূল্য ০১ লক্ষ টাকা, স্কুলের কদম গাছ কেটে নেয় যার মূল্য ১১ হাজার সাতশত টাকা, কড়াই গাছের ডাল কেটে নেয় যার মূল্য ৮০ হাজার টাকা, বিল্ডিং নির্মানের রড বিক্রি করে যার মূল্য-৪৫ হাজার টাকা, স্কুল জাতীয় করনের জন্য মামলার বাদী শিক্ষকসহ সকল শিক্ষকের নিকট হতে ৪০ লক্ষ টাকা এবং স্কুল ফান্ডের ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করে।
উক্ত মামলাটি আগামী ১৯ জুন ২৩ এর মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য বিজ্ঞ আদালত কলারোয়া উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ প্রদান করেছেন।
উক্ত মামলার বিষয়ে কলারোয়া জি কে এম কে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বলেন- আমি বিগত ২০০০, ২০১৬, ২০১৮, ২০২২ সালে উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও ২০০০ও ২০১৬ সালে জেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচিত হই।

অতি সম্প্রতি ২৩ সালের উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান যাতে আমি নির্বাচিত না হতে পারি বা নির্বাচন কমিটি কর্তৃক কলারোয়া সরকারি পাইলট স্কুলের সুনাম ক্ষুন্ন ও আমাকে যাতে করে অযোগ্য ঘোষনা করা হয় তার চক্রান্ত হিসাবে আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কয়েক জন শিক্ষকের দেওয়া স্বাক্ষীরা মিলে বর্তমানে তালা উপজেলায় বসবাসকারী সাংবাদিক পরিচয়ের একজনকে ভুল বুঝিয়ে ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমার নামে সাতক্ষীরা জেলা আদালতে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করায়েছেন।

আব্দুর রব আরো বলেন- মূলত কোন অপরাধের জন্য নয় আমাকে এবং প্রতিষ্ঠানকে অপমানিত করার লক্ষে এটি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা অভিযোগের মধ্যে একটি অভিযোগও সত্য প্রমানিত হবে না।

প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য ও একটি তদন্তে উপজেলা বন সংরক্ষণ সহকারী মোহাম্মদ আলী বলেন- স্কুলের মাঠ হতে ৪টি মেহগনি গাছ কর্তনের মত কোন ঘটনা ঘটেনি। স্কুলের সৌন্দর্য বর্ধনকারী কদম গাছটি কর্তনের বিষয়ে বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক ও মামলার ২ নং স্বাক্ষী মো.আঃ রকিব প্রথমত আমাকে দায়ী করে বিদ্যালয়ের সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দাযের করেন এবং পরবর্তিতে ভুল বুঝতে পেরে তা নিজেই প্রত্যাহার করে নেন যার কপি সংরক্ষিত। এরপর স্কুল মাঠে অবস্থিত শহিদ মিনারের সৌন্দর্য বর্ধনের লক্ষে বিগত ১৬ ডিসেম্বরের আগেই বিদ্যালয়ের সভাপতি কলারোয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরামর্শ অনুযায়ী কলারোয়া উপজেলা

নির্বাহি অফিসারের নির্দেশক্রমে উপজেলা বন বিভাগের লোকজন কর্তৃক কড়াই গাছের ডাল কর্তন করে শহিদ মিনারের সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়।
স্কুল বিল্ডিংয়ের নির্মানের রড বিক্রি বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। যার কোন ভিত্তি নেই কারন বিগত ১০ -১৫ বছরের মধ্যে বিদ্যালয়ের কোন নতুন ভবন নির্মিত হয়নি। বিদ্যালয় সরকারি করনে সকল শিক্ষকগনের নিকট হতে ৪০ লক্ষ কেন একটি টাকাও নেওয়া হয়নি যার প্রমান হিসাবে সকল শিক্ষকের নিকট হতে দফায় দফায় প্রত্যায়ন নেওয়া হয়েছে, মামলার ৩, ৫ নং স্বাক্ষীসহ বিদ্যালয়ের ৩৫ জন শিক্ষক কর্মচারী ২,৪,৬ নং স্বাক্ষী বাদে ৩২ জন শিক্ষক কর্মচারীর নিজ হাতে লেখা অঙ্গিকারনামা এবং ৩৩ জন শিক্ষক কর্মচারীর একত্রে অঙ্গিকার আছে এছাড়াও বিগত ০৩/২/২২ তারিখে ২ নং স্বাক্ষী বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসাব নিকাশ তার নিজ হাতেই করেন যাহার কপি সংরক্ষিত আছে।

সর্বশেষ ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা আত্মসাৎ এর বিষয়ে প্রধান শিক্ষক বলেন- এর মধ্যে ৪টি ভাউচার আছে, বিগত ৩০/৫/২০১৩ তারিখ ৫৫ হাজার ৬৯৭ টাকা শিক্ষক কর্মচারীদের ভাতা যাহাতে ২,৪,৫ ও ৬ নং স্বাক্ষীর স্বাক্ষর করে টাকা গ্রহন করেছেন, এছাড়াও ৪৫ হাজার ৫৮০ টাকার ও ৬ হাজার টাকার ভাওচারে ২ নং স্বাক্ষীর অনুমোদন স্বাক্ষর আছে।

এবিষয়ে কলারোয়া সরকারি জি কে এম কে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুলি বিশ্বাস বলেন- যেহেতু ঘটনাটি আদালতে এখতিয়ার তাই চুড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না হওয়া পর্যন্ত আমি এবিষয়ে কোন মন্তব্য করতে পারি না তবে আগামী রবিবারে আমি আমার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের মতবিরোধ বিষয়ে একটি সভা করবো।

কলারোয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদ্য সাবেক কলারোয়া জি কে এম কে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩ বারের সভাপতি আমিনুল ইসলাম লাল্টু মামলার বিষয়ে বলেন- এই মামলায় উল্লেখিত অভিযোগের কোন সত্যতা নেই শুধুমাত্র স্কুল কেন্দ্রীক প্রধান শিক্ষকের সাথে সহকারী প্রধান শিক্ষকসহ গুটিকয়েক শিক্ষকের দীর্ঘদিনের অমিমাংশিত বিভিন্ন হামলা মামলায় জের হিসাবে এ গুলো ঘটছে বলে আমার ধারনা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় গ্রাম আদালতের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় গ্রাম আদালতের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৪বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় ধানের শীষের পক্ষে লিফলেট বিতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ধানের শীষেরবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় বেড়েছে কুলের চাষ

কলারোয়ায় এবার ব্যাপক কুলের চাষ করা হয়েছে। ভিটামিন-এ ও ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ সুস্বাদুবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতা
  • কলারোয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
  • দৈনিক ইনকিলাবের কলারোয়া সংবাদদাতা হলেন আসাদুজ্জামান ফারুকী
  • কলারোয়ায় কৃষি ব্যাংকের আয়োজনে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বাইসাইকেলে বিতরণ
  • কলারোয়ার বোয়ালিয়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টে হঠাৎগঞ্জ চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়ায় অসহায় মুদি দোকানীকে মুদিপণ্য দিলেন গদখালী প্রবাসী মানবতা কল্যাণ সংঘ
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে রাতব্যাপী ১৬দলীয় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় কপাই ফুটবল টুর্নামেন্টে শ্যামনগরের শিরোপা জয়
  • কলারোয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হল না কিশোর নয়নের
  • কলারোয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন শ্যামনগর
  • কলারোয়ায় হাবিবুল ইসলাম কলেজে মতবিনিময় সভায় কলেজ পরিদর্শক
  • শেখ হাসিনার গাড়িবহর মামলায় খালাসের রায়ে কলারোয়ায় বিএনপির আনন্দমিছিল