মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টসে শ্রমিক নির্যাতন ও হত্যার নিন্দা ও বিচার দাবি কমিউনিস্ট পার্টির

১ জুলাই সংবাদ মাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)র কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড এম এ সামাদ ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাহিদুর রহমান এই দাবি জানান।

বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, এ ঘটনার জন্য দায়ীদের চিহ্নিত কর, হত্যা মামলায় গ্রেফতার ও শাস্তি নিশ্চিত কর, গাজীপুরের কাশিমপূরে অবস্থিত গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টসে কর্মরত ইলেকট্রিশিয়ান হৃদয় কে কারখানা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক চুরির অপবাদ দিয়ে নির্যাতন করে হত্যার নিন্দা এবং দায়ী কারখানা কর্তৃপক্ষ ও তাদের পোষ্য পান্ডাদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে হত্যা মামলায় গ্রেফতার করে শাস্তি দাবি করে নেতৃদ্বয় অবিলম্বে হৃদয়ের পরিবার কে যথাযথ ক্ষতিপূরণ এবং কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, আমরা জানতে পেরেছি এবং গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টেসের শ্রমিকদের ভাষ্য অনুসারে নিহত হৃদয় উক্ত কারখানায় ইলেকট্রিশিয়ান পদে কর্মরত ছিলেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ গত ২৮ জুন সকালে কর্মরত অবস্থায় তার বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ তুলে তার হাত পা বেঁধে কাঠের বাটাম দিয়ে নির্মমভাবে প্রহার করে। কারখানা মালিকের পোষ্য পান্ডাদের নির্মম অত্যাচারে হৃদয় মারাত্মক ভাবে আহত হলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ তাকে দ্রুত চিকিৎসা করানোর পরিবর্তে ফাঁকা কক্ষে আটকে রাখে। হৃদয়ের অবস্থার অবনতি হলে তাকে কয়েক ঘন্টা পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতালে ঐদিনই হৃদয়ের মৃত্যু হয়। হৃদয় মৃত্যুবরণ করলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ হৃদয়ের পরিবার কে অবহিত না করে ঘটনা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। হৃদয়ের মৃত্যুতে কারখানার সহকর্মীরা বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করলে কারখানা কর্তৃপক্ষ অপরাধীদের আইনের হাতে সোপার্দ করার পরিবর্তে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের ঘোষণা দিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ মুলত, শ্রমিকদের মধ্যে প্রতিবাদ করলে চাকরি হারানোর ভয় আর অত্যাচারের প্রমাণ লুকানোর সুযোগ তৈরি করতে চেয়েছে। তাই, গ্রীনল্যান্ড গার্মেন্টসের মালিক কর্তৃপক্ষও এই হত্যাকান্ডের দায় এড়াতে পারেনা। মালিক কর্তৃপক্ষকে আইনের আওতায় আনতে হবে।

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, এটা একটা বর্বোরোচিত হত্যাকান্ড শ্রমিক হৃদয় সত্য সত্য চুরি করে থাকলেও তার হাত-পা বেধেঁ নিপীড়ন চালানোর অধিকার কারখানা কর্তৃপক্ষের নেই আর সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রশাসন, আইন হাতে তুলে নেয়ার এই ধরণের ঘটনার জন্য দায়ীদের যথাযথভাবে আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থ হলে, শ্রমিকদের মধ্যে সঞ্চিত ক্ষোভের বিস্ফোরণের দায় প্রশাসন কে বহন করতে হবে। নেতৃবৃন্দ, হৃদয়ের হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির পাশাপাশি হৃদয়ের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং অবিলম্বে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানান।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ক্ষমতায় এলে চব্বিশের শহীদদের নামে স্থাপনা-সড়কের নামকরণ করবে বিএনপি

বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশের বিভিন্ন স্থাপনা, সড়ক কিংবা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান চব্বিশের শহীদদেরবিস্তারিত পড়ুন

শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি : নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্যবিস্তারিত পড়ুন

‘আ.লীগ কখনই শোধরাবে না, সুযোগ পেলে আগের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে’

আওয়ামী লীগ আবারও পুরো জাতির সঙ্গে মশকরা করেছে। এর মধ্য দিয়ে প্রমাণিতবিস্তারিত পড়ুন

  • বিএনপি ধরে নিয়েছে তারা আবার ক্ষমতায় গিয়ে অপকর্ম করবে: ডা. তাহের
  • খালেদা জিয়া হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি? পিনাকীর পোস্টে আলোড়ন
  • জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা করলে আবারও রাজপথে নামবো : রংপুরে নাহিদ
  • আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
  • বিজয় স্মরণীতে স্মারক ম্যুরাল ভেঙে ফেলার নিন্দা ও প্রতিবাদ কমিউনিস্ট পার্টির
  • বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক: মির্জা ফখরুল
  • ‘পিআর ইস্যু নিয়ে দ্বন্দ্ব সৃষ্টিকারীরা দেশের আদর্শে বিশ্বাসী নয়’ : ড. মঈন খান
  • সব বিষয়ে ঐকমত্যে বাধ্য করা ঠিক হবে না : সালাহউদ্দিন আহমদ
  • ঐকমত্যের পথে অগ্রগতি হলেও আপত্তি আছে বিএনপির: জামায়াত
  • আমরা কেউ পূর্বের অবস্থায় ফিরতে চাই না: আলী রীয়াজ
  • খুঁটির জোর যাই হোক, তাকে কোনোভাবেই পাত্তা দেয়া যাবে না