বৃহস্পতিবার, মে ২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ছয় দফা নিপীড়িত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস : রাষ্ট্রপতি

রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বলেছেন, ‘ঐতিহাসিক ছয় দফা কেবল বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ নয়, সারা বিশ্বের নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস।’

তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ছয় দফার দাবি থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে বলে আমার বিশ্বাস। বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। তার সেই স্বপ্ন পূরণে তথা সুখি-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমি সকলের প্রতি আহ্বান জানাই।’

রাষ্ট্রপতি সোমবার (৭ জুন) ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৬৬ সালের ঐতিহাসিক ছয় দফা একটি অন্যতম মাইলফলক। ঐতিহাসিক এ দিনে আমি জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। ছয় দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য যারা জীবন দিয়েছেন, আমি তাদের স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই।’

তিনি বলেন, ‘বাঙালির স্বাধীনতা একদিনে অর্জিত হয়নি। ১৯৪৮ সালে বাংলা ভাষার দাবিতে যে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়, তার সফল পরিসমাপ্তি ঘটে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে। রচিত হয় বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি।

এরপর ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠন, ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশন আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় বাঙালির স্বায়ত্তশাসনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে লাহোরে সর্বদলীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ছয় দফা প্রস্তাব পেশ করেন। শাসনতান্ত্রিক কাঠামো, কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা, মুদ্রানীতি, রাজস্ব ও করনীতি, বৈদেশিক বাণিজ্য, আঞ্চলিক বাহিনী গঠনসহ এই ছয় দফার মধ্যেই তিনি পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরেন, যার মধ্যে নিহিত ছিল বাঙালির স্বাধিকার ও স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা।’

রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণার পর শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে বারবার গ্রেফতার করে এবং তার ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। তা সত্ত্বেও তিনি ছয় দফার দাবি থেকে পিছপা হননি। তার নেতৃত্বে দাবি আদায়ের আন্দোলন বেগবান হয় এবং তা অল্প সময়ের মধ্যে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে। শাসকগোষ্ঠী ছয় দফার আন্দোলন স্থিমিত করতে গ্রেফতার, নির্যাতনসহ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

১৯৬৬ সালের ৭ জুন ছয় দফা দাবির সমর্থনে আওয়ামী লীগের আহ্বানে সাধারণ ধর্মঘট চলাকালে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মদদে পুলিশের গুলিতে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে ১১ জন নিহত হন। আহত ও গ্রেফতার হন অনেকে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘আমার দুয়ার আপনাদের জন্য সব সময় খোলা’ : শ্রমিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী

বিলাসিতা কিছুটা কমিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে বিশেষ নজর দিতে শিল্পমালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেনবিস্তারিত পড়ুন

মাশরাফি ঝাঁপিয়ে পড়লেন মধুমতি নদীর পানিতে

নড়াইল জেলাব্যাপী বইছে তীব্র তাপদাহ। ৪১ থেকে ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় বিপর্যস্ত হয়েবিস্তারিত পড়ুন

আমাদের দেশ আমরা এগিয়ে নিয়ে যাবো : প্রধানমন্ত্রী

শ্রমিক-মালিক সবাইকে সুসম্পর্ক বজায় রেখে উৎপাদন বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।বিস্তারিত পড়ুন

  • ‘ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কেউ রাখে না, রাখে একমাত্র বিএমডিসি’
  • শ্রমিকদের দাবি আদায়ের স্লোগানে মুখরিত জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বর
  • বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
  • ‘নির্বাচনে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না’: সাতক্ষীরায় নির্বাচন কমিশনার ব্রি.জে. আহসান হাবিব খান
  • ২ মে পর্যন্ত পর্যন্ত স্কুল-মাদরাসার ছুটি বহাল, আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়
  • ৩ যুগে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৪৩.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড
  • হিট স্ট্রোকে এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু
  • দু-তিন দিনের মধ্যে দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে
  • হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়লো
  • আ.লীগের ত্রাণবিষয়ক উপ-কমিটির পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ
  • রাত ৮টার মধ্যে শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা
  • দেশের অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখছেন শ্রমজীবী নারীরা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী