মঙ্গলবার, এপ্রিল ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

তাহসানের সঙ্গে প্রতিদিনই কথা হয়: মিথিলা

দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াথ রাশিদ মিথিলা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আনন্দবাজারের মুখোমুখি হন তিনি। কথা বললেন তাহসানের সঙ্গে বন্ধুত্ব, সৃজিতের স্ত্রী আর মেয়ে আয়রাকে নিয়ে।

বিচ্ছেদের পরও নতুন করে সম্পর্ক। তাহসানের সিরিজ মুক্তি পাওয়া নিয়ে মিথিলা বলেন, ২০১৬ সালের পর আমরা আর কাজ করিনি। ২০১৭ সালে আমাদের বিচ্ছেদ হয়। এত বছর পর কাজ করলাম। এ নিয়ে চারদিকে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলো।

তিনি বলেন, নানা কথা শুনতে হচ্ছে— টাকার জন্য মিথিলা-তাহসান একসঙ্গে কাজ করলো, অথচ বাচ্চার জন্য একসঙ্গে থাকতে পারলো না! লোকে তো জানেই না আমাদের পারস্পরিক সম্পর্কের কথা। আমরা খুব ভালো আছি। আমাদের যখন বিচ্ছেদ হয় আয়রার বয়স মাত্র এক বছর। ওকে নিয়ে সব জায়গায় ঘুরেছি। বাড়ির সাহায্য পেয়েছি। তাহসানের কাছে বাচ্চাকে রেখে বাইরে গেছি। কর্মসূত্রে যখন বাইরে যাচ্ছি, তখনো আমি আয়রাকে সঙ্গে নিয়ে গেলে কাজের জায়গা থেকে ওরা আপত্তি করেনি।

তিনি আরো বলেন, আফ্রিকায় একটা কথা আছে— ‘একটা বাচ্চাকে বড় করতে পুরো গ্রামের প্রয়োজন’। এটাই সত্যি। আমি বলতে চাচ্ছি— বাচ্চা মানুষ করার ক্ষেত্রে দাদা-দাদি, শাশুড়ি ও বন্ধু সবার প্রয়োজন হয়।

মিথিলা বলেন, দর্শকরা ভাবছেন, ২০১৬-এর পর ২০২৪-এ মিথিলা আর তাহসানের দেখা হলো। এটা তো না, আমাদের তো প্রতিদিনই কথা হয়। ব্যাপারটা ও রকম নয় যে বহু বছর পর দুজনের দেখা হলো, আর পেছনে মিউজিক বাজছে, তা তো নয়।

বিচ্ছেদের পর সম্পর্ক রাখা স্বাভাবিক কিনা—এমন প্রশ্নে মিথিলা বলেন, সব সম্পর্কে বন্ধুত্ব না-ও থাকতে পারে। কিন্তু সন্তান থাকলে তার স্বার্থ আগে দেখতে হবে। সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য আমার কাছে সবার আগে। এটাই উচিত। আমি আয়রাকে দেখতে পেলাম না। আমি আর তাহসান লড়াই করলাম— এই ইগোর যুদ্ধে তো বাচ্চার ক্ষতি হবে।

তিনি বলেন, আমি আর তাহসান ১৪ বছর একসঙ্গে থেকেছি, ঘরসংসার করেছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করেছি। দুজন দুজনকে ভালো করে জানি। আয়রা আমাদের দুজনের কাছে সবার আগে।

আয়রা তোমাদের দুজনের কাছে সবচেয়ে আগে হলে কেন সৃজিত—এমন প্রশ্নে মিথিলা বলেন, ও সবটাই জানে। বাংলাদেশে গেছে। আমার পরিবারকে দেখেছে। তাহসানের সঙ্গে আমার সম্পর্ক দেখেছে। বিয়ের মতো সম্পর্ক হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক কারণ থাকে, সৃজিত সব কিছু জেনেই আমাকে গ্রহণ করেছে।

তা ছাড়া আয়রার সঙ্গে সৃজিতের চট করে বন্ধুত্ব হয়, আর আয়রা সৃজিতকে ‘আব্বু’ বলেও ডাকে বলে জানান মিথিলা। সৃজিত আব্বু, তাহলে তাহসানকে—এমন প্রশ্নে মিথিলা বলেন, ‘বাবা’। আর এই দুইয়ের মাঝে দাঁড়িয়ে আমি মিথিলা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের ‘র’ এর ওপর নিষেধাজ্ঞার সুপারিশ, ক্ষুব্ধ দিল্লি

ধর্মীয় স্বাধীনতা গুরুতরভাবে লঙ্ঘনের অভিযোগে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংবিস্তারিত পড়ুন

ভারতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি: মার্কিন কমিশন

ভারতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিকবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ওবিস্তারিত পড়ুন

  • কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনে স্বাধীনতা দিবস পালিত
  • ভারতের স্থলবন্দরে হেনস্তার শিকার বাংলাদেশি, পাঠানো হলো ফেরত
  • ভালো খেলেও ভারতের বিপক্ষে ড্র হামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের
  • ‘হাসিনাবিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে জানলেও হস্তক্ষেপ করতে পারেনি ভারত’ : দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন
  • ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরলো শিশুসহ ২১ নারী-পুরুষ
  • ভারত ভিসা বন্ধ রাখায় বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের কাজের ক্ষেত্র সম্প্রসারণ
  • বাংলাদেশ-পাকিস্তান ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে উভয় সংকটে ভারত
  • ট্রেনে হামলা : পাকিস্তানের অভিযোগের জবাবে যা বললো ভারত
  • হোলি উৎসব: ভারতে মুসলিম ধরপাকড়, ত্রিপলে মসজিদ ঢেকে দেয়া হলো
  • ভারতে ঘুরতে গিয়ে ইসরায়েলি তরুণীকে ধর্ষণ, আটক ২
  • পুলিশে ‘অস্থিরতা’ সৃষ্টিতে কলকাতা থেকে কলকাঠি নাড়ছেন কামাল-নানকরা!
  • এখন আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের ‘হেডকোয়ার্টার’ কলকাতা!