বুধবার, এপ্রিল ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দিন শেষ হচ্ছে ২৪ ঘণ্টার আগেই, তবে কি কেয়ামতের আলামত!

পৃথিবীর আবর্তনের গতি গত ৫০ বছর ধরে বাড়ার কারণে গ্রহটির প্রতিটা দিনের মেয়াদ ২৪ ঘণ্টারও কম হচ্ছে বলে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের দেয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদনে জানায়, এই ঘটনাটির যথাযথ প্রমাণও পাওয়া গেছে।

বিজ্ঞানীরা জানান, পৃথিবীর আবর্তন দ্রুতগতির কারণেই স্বাভাবিক ২৪ ঘণ্টার চেয়ে ‌কম হচ্ছে বর্তমানে একটি দিনের দৈর্ঘ্য। এদিকে এমন ঘটনাকে কেয়ামতের আলামত হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশিষ্ট আলেমরা।

জোর্তি বিজ্ঞানীরা জানান, ২০২০ সালে সব থেকে ছোট দিনের সংখ্যা ছিল ২৮টি। ১৯৬০ সালের পর এটাই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কম দিন। বিজ্ঞানীরা আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে বলেছেন ২০২১ সালে আরও ছোট দিন হতে পারে। সময় ও তারিখ অনুযায়ী, সূর্যের প্রতি গড় হিসাবে পৃথিবী প্রতি ৮৬,৪০০ সেকেন্ডে একবারে ঘোরে, যা ২৪ ঘণ্টা বা একটি অর্থ সৌর দিনের সমান। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ২০২১ সালের গড় দিনটি ৮৬,৪০০ সেকেন্ডের চেয়ে ০.০৫ মিলি সেকেন্ড কম হবে। ১৯৬০ সাল থেকে দিনের দৈর্ঘ্যের অতি-সুনির্দিষ্ট রেকর্ড রেখে চলা পারমাণবিক ঘড়িগুলো পুরো বছর ধরে প্রায় ১৯ মিলি সেকেন্ডের ব্যবধান তৈরি করবে।

লাইভ সায়েন্সের একটি প্রতিবেদনে জানা যায়, রেকর্ডে সবচেয়ে দ্রুততম ২৮টা দিন দেখা যায় ২০২০ সালে। কারণ, ওই দিনগুলোতে পৃথিবী নিজের অক্ষের চারপাশে ঘূর্ণনগুলো গড়ের থেকে প্রায় মিলি সেকেন্ড সময় দ্রুত সম্পন্ন করে। পারমাণবিক ঘড়ির হিসাব অনুযায়ী, গত ৫০ বছর ধরে পৃথিবী একটি ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে ২৪ ঘণ্টার (৮৬,৪০০ সেকেন্ড) চেয়ে কিছুটা কম সময় নিয়েছে।

ডেইল মেইলের প্রতিবেদনে জানায়, ১৯২০ সালের ২০ জুলাই পৃথিবীতে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত দিনটি রেকর্ড করা হয়েছিল (যেহেতু ওই দিনেই রেকর্ড শুরু হয়েছিল)। ওই দিনটি ছিল ২৪ ঘণ্টার চেয়ে ১.৪৬০২ মিলি সেকেন্ড কম। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২০ সালের আগে সব থেকে ছোট দিন রেকর্ড হয়েছিল ২০০৫ সালে। তবে গত বছরের ১২ মাসে ২৮ বার সেই রেকর্ড ভেঙে গেছে।

এদিকে এমন ঘটনা কেয়ামতের আলামত হিসেবে পৃথিবীর নির্ধারিত মেয়াদ ও অবসানের সময় ঘনিয়ে এসেছে বলে উল্লেখ করেছেন বিশিষ্ট আলেমরা। তাদের মতে সত্যের দিশাদাতা নবী করিম (সা.) কেয়ামতের আলামত ও লক্ষণগুলো স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন।

এক হাদিসে (তিরমিযী) বলা হয়েছে, নবী করিম (সা.) কেয়ামতের আলামতের আরেকটি উদাহরণ দিয়ে বলেছেন সময় সঙ্কুচিত হয়ে যাবে। সময় সঙ্কুচিত হওয়ার মানে, বছর মাসের মতো আর মাস সপ্তাহের মতো হয়ে যাবে। আর সপ্তাহ হবে দিনের মতো। দিন হবে ঘণ্টার মতো। ঘণ্টা হবে খেজুর গাছের পাতা পোড়ার মতো ক্ষণিক।

রাসূল (সা.) যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, আমরা তার মধ্যে দিয়েই পার হচ্ছি বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট আলেমরা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কাশ্মীরে হামলা: ভারত-পাকিস্তান ফের সংঘাতের আশঙ্কা

কাশ্মীরের পাহাড়ঘেরা উপত্যকা পহেলগাম দীর্ঘদিন ধরেই পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান। ‘মিনি-সুইজারল্যান্ড’ খ্যাতবিস্তারিত পড়ুন

মে মাসে স্পেসএক্স স্যাটেলাইট সেবার কারিগরি যাত্রা শুরুর আশা

মার্কিন মহাকাশযান প্রস্তুতকারক ও মহাকাশযাত্রা সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স-এর গ্লোবাল এনগেজমেন্ট বিষয়ক ভাইসবিস্তারিত পড়ুন

রোহিঙ্গা সংকটের একমাত্র সমাধান টেকসই প্রত্যাবাসন : কাতারে আলোচনায় ড. ইউনূস

রোহিঙ্গা সংকট কেবল একটি মানবিক সমস্যা নয়; এটি একটি বহুমাত্রিক সংকট, যারবিস্তারিত পড়ুন

  • কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলা, নিহত ২৬
  • যে কোনো মূল্যে আমাদের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: তারেক রহমান
  • পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
  • বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার
  • হাসিনার সম্মানসূচক ডিগ্রি বাতিল করছে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
  • সম্পর্ক জোরদার করতে সৌদি আরব গেলেন মোদী
  • রেকর্ড উচ্চতায় সোনার দাম, প্রভাব পড়বে বাংলাদেশেও!
  • টিউলিপ প্রকাশ্যে বলছেন বাংলাদেশি নন, তথ্যপ্রমাণ বলছে ভিন্ন কথা
  • মার্কিন নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতা জারি
  • বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
  • বিড়ালপ্রেমী তারেক রহমান, ফেসবুকে ভাইরাল
  • বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস