শনিবার, নভেম্বর ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

না ফেরার দেশে কলারোয়ায় সাংবাদিক আইয়ুব হোসেনের পুত্র বাবু

রিমোটিক আথ্রাইটিজ’র সাথে দীর্ঘ যুদ্ধের অবসান হলো আব্দুল্লাহ আল মামুন বাবুর (২৬)। সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার কলারোয়ার খোরদো প্রতিনিধি প্রবীন সাংবাদিক আইয়ুব হোসেনের বড় ছেলে আব্দুল্লাহ সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না ….. রাজিউন)।
দীর্ঘ ১৫ বছর জটিল ব্যাধি রিমোটিক আথ্রাইটিজ বাসা বেঁধে রয়েছে আব্দুল্লাহর শরীরে। কখনো তা তীব্র, কখনো তা শিথিল আকারে অবস্থান করে থেকেছে। কিন্তু কখনো ছেড়ে যায়নি শরীর থেকে এ ব্যাধি। তাঁর ২৬ বছরের এই সংক্ষিপ্ত জীবনের বেশির ভাগ সময় এ ব্যাধির ধকল বইতে হয়েছে। ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন আব্দুল্লাহ।

কলারোয়ার দলুইপুর গ্রামে আইউব হোসেনের বাড়িতে মঙ্গলবার সকাল থেকে সংবাদকর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ সমবেদনা জানান শোকার্ত পরিবারে প্রতি।

পারিবারিক সূত্র জানায়, সোমবার রাতে আব্দুল্লাহ ভীষণ অসুস্থ বোধ করলে তাকে স্থানীয় পল্লী মঙ্গল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় রাত দেড়টার দিকে সকলকে ছেড়ে চলে যান আব্দুল্লাহ। ছেলের এই অসময়ে চলে যাওয়ায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন সাংবাদিক আইউব হোসেন ও তাঁর পরিবার।

আইউব হোসেনের ৩ মেয়ে ও ২ ছেলে। মেয়ে ৩ জনেরই বিয়ে হয়ে গেছে।

মঙ্গলবার যোহরের নামাজের পর দলুইপুর ক্লিনিক চত্বরে নামাজে জানাযা শেষে মীরেরডাঙ্গায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।
সাংবাদিক আলী হোসেন, মেহেদী মাসুদসহ স্থানীয় মুসল্লিরা এতে অংশ নেন।

জানা যায়, সা্ংবাদিক আইউব হোসেন ছেলের চিকিৎসার জন্য তার পক্ষে সম্ভব -এমন সবকিছু করেছেন। ব্যয়বহুল এই দীর্ঘ চিকিৎসার বিস্তর ব্যয় বহন করতে করতে মানুষটি যা কিছু ছিলো, তার প্রায় সবটুকুই খুইয়েছেন। তারপরেও যেনো চির অতৃপ্তিই থেকে গেলো। প্রিয় পুত্রের বিদায় প্রত্যক্ষ করতে হলো আইউব হোসেনের। এ যে কতো হৃদয়বিদারক, কতো মর্মান্তিক -তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

২০১৪ সালের ১৫ জুলাই আব্দুল্লাহর রোগ বিষয়ে দৈনিক পত্রদূত পত্রিকায় এক বিশদ রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। সেসময়ে আব্দুল্লাহ ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সাংবাদিক আইউব হোসেনের পাশে সেসময় অনেকে সহায়তার হাত বাড়িয়েছিলেন। ওই প্রতিবেদনে লেখা হয়েছিলো ‘আপনি একা নন আইউব ভাই, আমরা পাশে আছি’।

আইয়ুব হোসেন দীর্ঘদিন পত্রদূত পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত। তিনি কলারোয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের অন্যতম সদস্য। প্রবীন ও জ্যেষ্ঠ এই সংবাদিক ও তার পরিবার পুত্র হারিয়ে শোকে মুহ্য।

এদিকে, সাংবাদিকপুত্রের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে দৈনিক পত্রদূত পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক এড.আবুল কালাম আজাদ, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক লায়লা পারভীন সেঁজুতি, বার্তা সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, অনলাইন ইনচার্জ আসাদুজ্জামান মধু, নিজস্ব প্রতিনিধি আরিফ মাহমুদ, কলারোয়া প্রতিনিধি শেখ জুলফিকারুজ্জামান জিল্লুসহ পত্রদূত পরিবার।

অনুরূপভাবে শোক প্রকাশ করেছে কলারোয়া নিউজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু রায়হান মিকাঈলসহ কলারোয়া নিউজ পরিবার।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ায় গ্রাম আদালতের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় গ্রাম আদালতের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৪বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় ধানের শীষের পক্ষে লিফলেট বিতরণ

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ধানের শীষেরবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় বেড়েছে কুলের চাষ

কলারোয়ায় এবার ব্যাপক কুলের চাষ করা হয়েছে। ভিটামিন-এ ও ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ সুস্বাদুবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতা
  • কলারোয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
  • দৈনিক ইনকিলাবের কলারোয়া সংবাদদাতা হলেন আসাদুজ্জামান ফারুকী
  • কলারোয়ায় কৃষি ব্যাংকের আয়োজনে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বাইসাইকেলে বিতরণ
  • কলারোয়ার বোয়ালিয়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টে হঠাৎগঞ্জ চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়ায় অসহায় মুদি দোকানীকে মুদিপণ্য দিলেন গদখালী প্রবাসী মানবতা কল্যাণ সংঘ
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে রাতব্যাপী ১৬দলীয় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় কপাই ফুটবল টুর্নামেন্টে শ্যামনগরের শিরোপা জয়
  • কলারোয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে আর বাড়ি ফেরা হল না কিশোর নয়নের
  • কলারোয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন শ্যামনগর
  • কলারোয়ায় হাবিবুল ইসলাম কলেজে মতবিনিময় সভায় কলেজ পরিদর্শক
  • শেখ হাসিনার গাড়িবহর মামলায় খালাসের রায়ে কলারোয়ায় বিএনপির আনন্দমিছিল