বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

নির্বাচনকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন, প্রত্যেকটি নির্বাচনে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ভূমিকা অপরিসীম। তাদের নির্বাচনে আসার যেমন অধিকার রয়েছে; আবার নির্বাচনে অংশ না নেওয়ারও অধিকার রয়েছে। তবে বাংলাদেশের আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।

রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘নির্বাচন এবং গণতন্ত্র : দক্ষিণ এশিয়ার দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক আইডিডিবি আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্তের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, একাত্তর টিভির সিইও মোজাম্মেল বাবু, ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক এম মঞ্জুরুল ইসলাম, প্রেস ক্লাব অব ইন্ডিয়ার সভাপতি গৌতম লাহিড়ী, ভারতীয় দৈনিক জাগরণের কূটনৈতিক বিষয়ক প্রতিবেদক জে প্রকাশ রঞ্জন, টাইমস নাও টিভির কনসাল্টিং সম্পাদক সৃঞ্জয় চৌধুরী ও ভারতীয় সাংবাদিক নন্দিতা রয় প্রমুখ।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখনো উপনিবেশ মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি। এখানকার অধিকাংশ মানুষ দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপ কামনা করে। বিদেশি উপদেশ ছাড়া আমরা চলতে পারি না, কাজ করতে পারি না- এমন মনোভাব থেকে বের হয়ে আসতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ার গণতান্ত্রিক নির্বাচন ব্যবস্থা কতটা সুখকর, তা আমরা সার্কভুক্ত দেশ আফগানিস্তান ও পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারের দিকে তাকালে বুঝতে পারি। সেই তুলনায় বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা অনেক স্বচ্ছ এবং সুন্দর।

তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় নির্বাচনি ব্যবস্থায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত শতভাগ সফল হয়েছে। সেখানে অনেক হেভিওয়েট প্রার্থীরাও নির্বাচনে হেরেছে, তবুও কেউ নির্বাচন বর্জন করে না। অথচ বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচন বর্জন এক ধরনের সংস্কৃতি তৈরি করা হচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য আমাদের নির্বাচন কমিশনের যথেষ্ট শক্তিশালী আইন রয়েছে এবং কঠামো রয়েছে। আমরা পৃথিবীর ধনী রাষ্ট্র না হলেও আমাদের নির্বাচন কমিশনের যথেষ্ট সক্ষমতা রয়েছে।

শাহরিয়ার আলম আরও বলেন, আজকে যারা বাংলাদেশে এসে সুস্থ নির্বাচন ও মানবাধিকারের কথা বলে, আমাদের চেয়ে তাদের জনসংখ্যা কম এবং তাদের কাছে উন্নত প্রযুক্তি ও অর্থ থাকার পরেও তাদের নির্বাচনগুলো নিয়ে প্রশ্ন উঠে। পৃথিবীর অনেক বড় বড় দেশেরও নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হয়ত কিছুদিন পর অন্য সমস্যা সামনে আসার পর আমরা সেগুলো ভুলে যাই। বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, নেপাল, মালদ্বীপের সংবিধানের মতো আমাদের সংবিধানে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন আইন রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা

যতই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিলো ছাত্রদল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকবিস্তারিত পড়ুন

ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের চূড়ান্ত প্যানেলবিস্তারিত পড়ুন

  • জুলাই সনদের যে ৩ দফায় আপত্তি বিএনপির
  • ‘আপত্তিকর’ ভিডিও ভাইরাল: বিএফআইইউ প্রধানকে বাধ্যতামূলক ছুটি
  • হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • যারা পিআর দাবি করে তাদের উদ্দেশ্য সন্দেহজনক: রিজভী
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • জাতীয় পার্টি জিন্দা লা/শ: শেখ হাসিনা
  • চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ: ইসি সচিব
  • যিনি সম্মানের যোগ্য, তাকে সেই সম্মান দিতে হবে : জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে মাহফুজ