শনিবার, নভেম্বর ৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বেনাপোল স্থলবন্দরের সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার দাবি

করোনাকালীন সময়ে স্বাভাবিক আছে বেনাপোল স্থল বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেনাপোল বন্দরে কাজ করছে হাজার হাজার শ্রমিক। শ্রমিক নেতা ও ব্যবসায়ীদের বেনাপোল বন্দরের সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার দাবি।

বেনাপোল বন্দর থেকে বছরে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ভাবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব পেয়ে থাকে সরকার। সরকারের বিধিনিষেধ ঘোষণার মধ্যেও বেনাপোল স্থল বন্দর খোলা রাখা বিষয়ে নির্দেশনা ছিল, কিন্তু শ্রমিকদের বেশিরভাগ সময় ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভারদের পাশে থেকে কাজ করতে হয়। এতে তাদের শারীরিক ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হয়ে পরে। ফলে তাদের আক্রান্তের হার বাড়তে পারে, এজন্য সরকারিভাবে টেস্ট করানো এবং একই সঙ্গে তাদেরকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনার দাবি জানান শ্রমিক নেতারা। বেনাপোল স্থল বন্দরে মোট ৮ হাজার শ্রমিক পন্য ওঠা ও নামানোর কাজ করে। বেনাপোল বন্দরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে দু’দেশের পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকচালক ও হেলপারদের মধ্যে নেই কোন স্বাস্থ্য সচেতনতা। ফলে সংক্রমণ ঝুঁকিতে পড়তে পারেন বাণিজ্যের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত ট্রাকচালক ও হেলপার, সরকারি, বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পণ্য খালাসের সঙ্গে সরাসরি জড়িত হ্যান্ডেলিং শ্রমিকসহ ১০ হাজার মানুষ। ভারতের বিভিন্ন স্থান থেকে পণ্য নিয়ে আসা ট্রাক চালকরা সরাসরি প্রবেশ করছেন বেনাপোল বন্দরে। বাংলাদেশের চেয়ে ভারতে করোনা সংক্রমণের হার বেশি। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ ব্যবস্থা কার্যকর করা জরুরি। বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে সুরক্ষা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

শ্রমিকরা বলেন, বেনাপোল স্থল বন্দর থেকে সরকার প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে। এই বন্দরে প্রায় হাজারো শ্রমিক ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভারদের কাছাকাছি থেকে কাজ করে। এই করোনা মহামারীতে শ্রমিকরা জীবনের ঝুকি নিয়ে বন্দরে কাজ করে। আমাদের শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে দাবী, বন্দরে কর্মরত সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হোক।

বেনাপোল হ্যান্ডিলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক অহিদুজ্জামান অহিদ জানান, পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে করোনা ভ্যারিয়েন্ট বেড়ে যাওয়ার কারনে আমাদের স্থলবন্দরে সংক্রামন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বেনাপোল বন্দরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে দুই দেশের পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকচালক ও হেলপারদের মধ্যে নেই কোন স্বাস্থ্য সচেতনতা। ফলে সংক্রমণ ঝুঁকিতে ট্রাকচালক হেলপার ও পণ্য খালাসের সঙ্গে সরাসরি জড়িত হ্যান্ডেলিং শ্রমিকসহ ১০ হাজার মানুষ। আমদের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে দাবী, বন্দর স্বাভাবিক রাখতে বন্দরে কর্মরত সকল শ্রমিককে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হোক।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শার্শায় মরহুম তরিকুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ

শাহারুল ইসলাম রাজ : যশোরের শার্শায় বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য, সাবেকবিস্তারিত পড়ুন

তারেক রহমান যাকে ধানের শীষ প্রতীক দিবেন’ তাকেই বিজয় করতে হবে : খায়রুজ্জামান মধু

যশোরের শার্শায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামোবিস্তারিত পড়ুন

মনিরামপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নি*হ*ত

হেলাল উদ্দিন : যশোর-চুকনগর সড়কের মনিরামপুর উপজেলার জালঝাঁড়া নামক স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায়বিস্তারিত পড়ুন

  • শার্শার বাগআঁচড়ায় বিএনপির কর্মি সমাবেশ
  • যশোরের শার্শায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজন নিহ*ত
  • শার্শায় জামায়াতে ইসলামী’র বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে জনতার ঢল
  • শার্শায় যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
  • সিসা দূষণ বন্ধে যশোরে ইয়ুথনেট ও পিওর আর্থের র‍্যালি ও মানববন্ধন
  • বেনাপোলে ডোবা থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের অর্ধগ*লিত লা*শ উ*দ্ধার
  • রাষ্ট্র কাঠামো লক্ষ্যে ৩১ দফা বাস্তবায়নে শার্শার গোগায় উঠান বৈঠকে : তৃপ্তি
  • শার্শায় মহিলা দলের উঠান বৈঠকে হাজারো নেতা-কর্মীর ঢল
  • বেনাপোলে হারিয়ে যাওয়া গ্রাম বাংলার হাডুডু খেলায় চ্যাম্পিয়ন ছোট আঁচড়া একাদশ
  • শার্শায় ওয়ারেন্ট ভুক্ত চিহ্নিত মাদক সম্রাট জাহান গ্রেফতার
  • কলারোয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে শ্যামনগর
  • রাজগঞ্জে ধান ক্ষেতে কীটনাশক স্প্রে করার সময় পুকুরে পড়ে কৃষকের মৃ*ত্যু